নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার মহাসড়কের পাশে বালুর নিচ থেকে যুবকের (২৭) গলাকাটা লাশ উদ্ধারের ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গত বৃহস্পতিবার মহাসড়কের কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার মোস্তফাপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনার দুদিন পর আজ শনিবার ঘটনার সাথে জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব ১১ এর কোম্পানি অধিনায়ক সাদমান ইবনে আলম।
গ্রেপ্তার আসামি কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার বদরপুর এলাকার সফিকুল ইসলামের ছেলে নাম সজিব (২০)। নিহতের নাম আমিনুল ইসলাম। তিনি বুড়িচং উপজেলার পারুয়ারা এলাকার আলী মিয়ার ছেলে। এসময় একটি হাসুয়া, একটি রক্তমাখা লুঙ্গি ও একটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
কোম্পানি অধিনায়ক সাদমান ইবনে আলম জানান, হত্যাকান্ডে জড়িত এক আসামী সিরাজ (২৫) চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে ভিকটিম আমিনুল ইসলাম (২২) এর নিকট থেকে প্রতারণামূলকভাবে নগদ দশ লাখ টাকা নেয়। আসামী সিরাজ আমিনুলকে চাকুরি না দিয়ে বিভিন্ন তালবাহানা করতে থাকে। যে কারনে আমিনুল তার পাওনা টাকা ফেরৎ দেওয়ার জন্য আসামী সিরাজকে চাপ প্রয়োগ করে। এরই প্রেক্ষিতে আসামী সিরাজ টাকা ফেরৎ না দেওয়ার জন্য আমিনুলকে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ভিকটিম সিলেটে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে আসামী সিরাজসহ গ্রেপ্তারকৃত আসামী সজিব ও অন্যান্য আসামীদের সাথে দেখা করার পর আসামী সিরাজ ভিকটিমকে নিয়ে পদুয়ার বাজারস্থ বিসমিল্লাহ আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপন করে।
পরবর্তীতে গত ১০ সেপ্টেম্বর রাতে গ্রেপ্তারকৃত আসামী সজিবসহ অন্যান্য আসামীরা ভিকটিমকে নিয়ে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিন মডেল থানাধীন মোস্তফাপুর এলাকায় বালু ভরাট করা উঁচু জমিতে নিয়ে ভিকটিমের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে আসামীরা আমিনুলকে পিছনদিক থেকে গলায় কুপিয়ে ও জবাই করে মৃত্যু নিশ্চিত করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে বালু চাপা দিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়।
পরবর্তীতে আসামীরা গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য আত্মগোপন করে। গ্রেপ্তারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাথমিকভাবে সে উক্ত হত্যাকান্ডের সাথে নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে। বাকিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে।
কুমিল্লার মহাসড়কের পাশে বালুর নিচ থেকে যুবকের (২৭) গলাকাটা লাশ উদ্ধারের ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গত বৃহস্পতিবার মহাসড়কের কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার মোস্তফাপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনার দুদিন পর আজ শনিবার ঘটনার সাথে জড়িত একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব ১১ এর কোম্পানি অধিনায়ক সাদমান ইবনে আলম।
গ্রেপ্তার আসামি কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার বদরপুর এলাকার সফিকুল ইসলামের ছেলে নাম সজিব (২০)। নিহতের নাম আমিনুল ইসলাম। তিনি বুড়িচং উপজেলার পারুয়ারা এলাকার আলী মিয়ার ছেলে। এসময় একটি হাসুয়া, একটি রক্তমাখা লুঙ্গি ও একটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
কোম্পানি অধিনায়ক সাদমান ইবনে আলম জানান, হত্যাকান্ডে জড়িত এক আসামী সিরাজ (২৫) চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে ভিকটিম আমিনুল ইসলাম (২২) এর নিকট থেকে প্রতারণামূলকভাবে নগদ দশ লাখ টাকা নেয়। আসামী সিরাজ আমিনুলকে চাকুরি না দিয়ে বিভিন্ন তালবাহানা করতে থাকে। যে কারনে আমিনুল তার পাওনা টাকা ফেরৎ দেওয়ার জন্য আসামী সিরাজকে চাপ প্রয়োগ করে। এরই প্রেক্ষিতে আসামী সিরাজ টাকা ফেরৎ না দেওয়ার জন্য আমিনুলকে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ভিকটিম সিলেটে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে আসামী সিরাজসহ গ্রেপ্তারকৃত আসামী সজিব ও অন্যান্য আসামীদের সাথে দেখা করার পর আসামী সিরাজ ভিকটিমকে নিয়ে পদুয়ার বাজারস্থ বিসমিল্লাহ আবাসিক হোটেলে রাত্রিযাপন করে।
পরবর্তীতে গত ১০ সেপ্টেম্বর রাতে গ্রেপ্তারকৃত আসামী সজিবসহ অন্যান্য আসামীরা ভিকটিমকে নিয়ে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিন মডেল থানাধীন মোস্তফাপুর এলাকায় বালু ভরাট করা উঁচু জমিতে নিয়ে ভিকটিমের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে আসামীরা আমিনুলকে পিছনদিক থেকে গলায় কুপিয়ে ও জবাই করে মৃত্যু নিশ্চিত করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে বালু চাপা দিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়।
পরবর্তীতে আসামীরা গ্রেপ্তার এড়ানোর জন্য আত্মগোপন করে। গ্রেপ্তারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাথমিকভাবে সে উক্ত হত্যাকান্ডের সাথে নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে। বাকিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে।