মনোহরগঞ্জ প্রতিনিধি

লাকসামে এক তরুণকে হত্যার পর তার মরদেহ রেললাইন ওপর ফেলে গেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত তরুণের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮) সে লাকসাম উপজেলায় গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর (পশ্চিমপাড়া) গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে লাকসাম পৌরশহরের গন্ডামারা এলাকার জবাইখানা সংলগ্ন ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের পাশ থেকে ওই তরুণের মুখ ও মাথায় আঘাতের চিহ্নসহ মরদেহটি উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ।
লাকসাম রেলওয়ে থানার (জিআরপি) ওসি জসিম উদ্দিন মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত তরুনের মুখ ও মাথায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা মইন উদ্দিন অন্তরকে সোমবার রাতে অন্য কোথাও হত্যা করা হয়েছে এবং এরপর দূর্বৃত্তরা তার মরদেহ রেললাইন ওপর ফেলে গেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এদিকে নিহত অন্তরের মা মরিয়ম বেগম জানান, তার স্বামী ছোট্ট অন্তরসহ দুই সন্তান রেখে তাকে ছেড়ে চলে যান। ওই সময় তিনি বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে ঝির কাজ করে দুই সন্তানকে লালন-পালন করেন।
একপর্যায়ে তিনিও অন্যত্র বিয়ে করেন। দ্বিতীয় সংসারে তার ছয় বছরের একটি সন্তান রয়েছে। কয়েক বছর পর ওই স্বামীও মারা যান। এদিকে অন্তর বড় হতে থাকে।সে বাইরে বাইরে থাকে। মায়ের কাছে থাকে না। অনেকটা বাউন্ডুলে। জীবিকার সন্ধানে অন্যান্য তরুণদের সঙ্গে বিভিন্ন স্থান থেকে স্ক্রাব সংগ্রহ বিক্রি করে।
তিনি আরো জানান, রেললাইনের পাশে এক তরুণের মরদেহ পড়ে আছে শুনে তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে যান এবং তার ছেলের মরদেহ শনাক্ত করেন। তার ছেলের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।

লাকসামে এক তরুণকে হত্যার পর তার মরদেহ রেললাইন ওপর ফেলে গেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত তরুণের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮) সে লাকসাম উপজেলায় গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর (পশ্চিমপাড়া) গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে বলে জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে লাকসাম পৌরশহরের গন্ডামারা এলাকার জবাইখানা সংলগ্ন ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের পাশ থেকে ওই তরুণের মুখ ও মাথায় আঘাতের চিহ্নসহ মরদেহটি উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ।
লাকসাম রেলওয়ে থানার (জিআরপি) ওসি জসিম উদ্দিন মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত তরুনের মুখ ও মাথায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা মইন উদ্দিন অন্তরকে সোমবার রাতে অন্য কোথাও হত্যা করা হয়েছে এবং এরপর দূর্বৃত্তরা তার মরদেহ রেললাইন ওপর ফেলে গেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এদিকে নিহত অন্তরের মা মরিয়ম বেগম জানান, তার স্বামী ছোট্ট অন্তরসহ দুই সন্তান রেখে তাকে ছেড়ে চলে যান। ওই সময় তিনি বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে ঝির কাজ করে দুই সন্তানকে লালন-পালন করেন।
একপর্যায়ে তিনিও অন্যত্র বিয়ে করেন। দ্বিতীয় সংসারে তার ছয় বছরের একটি সন্তান রয়েছে। কয়েক বছর পর ওই স্বামীও মারা যান। এদিকে অন্তর বড় হতে থাকে।সে বাইরে বাইরে থাকে। মায়ের কাছে থাকে না। অনেকটা বাউন্ডুলে। জীবিকার সন্ধানে অন্যান্য তরুণদের সঙ্গে বিভিন্ন স্থান থেকে স্ক্রাব সংগ্রহ বিক্রি করে।
তিনি আরো জানান, রেললাইনের পাশে এক তরুণের মরদেহ পড়ে আছে শুনে তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে যান এবং তার ছেলের মরদেহ শনাক্ত করেন। তার ছেলের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।