চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
সম্প্রতি সারাদেশে আবারো বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ। ধীরে ধীরে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। কুমিল্লা জেলায় ৪ জনের কোভিড সংক্রমণের খবর এসেছে, এরমধ্যে ১জন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার। এসব খবরে উপজেলা জুড়ে আতঙ্ক ছড়ালেও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন পর্যন্ত আসেনি কোভিড পরীক্ষার কোনো সরঞ্জাম। নেই আইসোলেশনের ব্যবস্থা। উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীকে পাঠানো হয় জেলা সদরে।
৫ লক্ষাধিক জনবসতির এই উপজেলার একমাত্র সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নতুন করে কোভিড সংক্রমণে সরকারিভাবে নাগরিকদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেয়া হলেও উপজেলার বিভিন্ন বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও পরিবহনে মাস্ক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি কাউকে। খোদ চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ব্যবহার করছেন না মাস্ক। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিজস্ব চঈজ/ভ্যাক্সিন কেন্দ্র এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কারো উপসর্গ দেখা দিলে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ ও ঈঞ/গজও সেন্টার থেকে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ রশিদ আহমেদ চৌধুরী জানান, 'কোভিড পরীক্ষার সরঞ্জাম চাহিদা জানানো হয়েছে জেলা সিভিল সার্জন অফিসে। এক সপ্তাহের মধ্যে সে সব সরঞ্জাম হাতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেগুলো হাতে পেলে আমরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা পরীক্ষা শুরু করে দিব এবং জেলা সিভিল সার্জন অফিস নির্দেশনা দিলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হবে।'
এদিকে চলতি মাসের ১৫ তারিখ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম মীর হোসেন জানান, 'করোনা সংক্রমণ যেন বৃদ্ধি না পায় সেই সতর্কতা অবলম্বন করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠ দানের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।'
সম্প্রতি সারাদেশে আবারো বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ। ধীরে ধীরে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। কুমিল্লা জেলায় ৪ জনের কোভিড সংক্রমণের খবর এসেছে, এরমধ্যে ১জন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার। এসব খবরে উপজেলা জুড়ে আতঙ্ক ছড়ালেও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন পর্যন্ত আসেনি কোভিড পরীক্ষার কোনো সরঞ্জাম। নেই আইসোলেশনের ব্যবস্থা। উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীকে পাঠানো হয় জেলা সদরে।
৫ লক্ষাধিক জনবসতির এই উপজেলার একমাত্র সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নতুন করে কোভিড সংক্রমণে সরকারিভাবে নাগরিকদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেয়া হলেও উপজেলার বিভিন্ন বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও পরিবহনে মাস্ক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি কাউকে। খোদ চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ব্যবহার করছেন না মাস্ক। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিজস্ব চঈজ/ভ্যাক্সিন কেন্দ্র এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কারো উপসর্গ দেখা দিলে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ ও ঈঞ/গজও সেন্টার থেকে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ রশিদ আহমেদ চৌধুরী জানান, 'কোভিড পরীক্ষার সরঞ্জাম চাহিদা জানানো হয়েছে জেলা সিভিল সার্জন অফিসে। এক সপ্তাহের মধ্যে সে সব সরঞ্জাম হাতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেগুলো হাতে পেলে আমরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা পরীক্ষা শুরু করে দিব এবং জেলা সিভিল সার্জন অফিস নির্দেশনা দিলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হবে।'
এদিকে চলতি মাসের ১৫ তারিখ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম মীর হোসেন জানান, 'করোনা সংক্রমণ যেন বৃদ্ধি না পায় সেই সতর্কতা অবলম্বন করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠ দানের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।'