নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লার প্রবীণ চিকিৎসক ডা. শহীদুল্লাহ আর নেই। গতকাল ভোররাত সোয়া ৪ টায় কুমিল্লা নগরের মুন হাসপাতালে বাইপাস সার্জারি পরবর্তী অসুস্থতা ও ডেঙ্গু রোগ আক্রান্ত হয়ে তিনি ইন্তেকাল (ইন্নালিল্লাতি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬বছর। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন। গতকাল বাদ আছর কুমিল্লা টাউন হল মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে নগরের টমছমব্রিজ কবরস্থানে দাফন করা হয়।
ডা. শহীদুল্লাহ কুমিল্লা ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা টাউন হলের সাবেক কাউন্সিলর, মিডল্যান্ড হাসপাতালের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, ময়নামতি মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়াও তিনি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ কুমিল্লার প্রতিষ্ঠা সভাপতি, স্বাচিপ কেন্দ্রীয় কমিটিরও সদস্য ছিলেন। তিনি বিএমএ কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি ছিলেন। তিনি কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি বৃহত্তম সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও বিএমএ কুমিল্লার সাবেক সভাপতি ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, তিনি কারও জন্য ক্ষতিকর ছিলেন না। যা বিশ্বাস করতেন- তা ই লালন করতেন। তিনি চিকিৎসক সমাজের অগ্রগণ্য ব্যক্তিত্ব ছিলেন।

কুমিল্লার প্রবীণ চিকিৎসক ডা. শহীদুল্লাহ আর নেই। গতকাল ভোররাত সোয়া ৪ টায় কুমিল্লা নগরের মুন হাসপাতালে বাইপাস সার্জারি পরবর্তী অসুস্থতা ও ডেঙ্গু রোগ আক্রান্ত হয়ে তিনি ইন্তেকাল (ইন্নালিল্লাতি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬বছর। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন। গতকাল বাদ আছর কুমিল্লা টাউন হল মাঠে জানাজা শেষে তাঁকে নগরের টমছমব্রিজ কবরস্থানে দাফন করা হয়।
ডা. শহীদুল্লাহ কুমিল্লা ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা টাউন হলের সাবেক কাউন্সিলর, মিডল্যান্ড হাসপাতালের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, ময়নামতি মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়াও তিনি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ কুমিল্লার প্রতিষ্ঠা সভাপতি, স্বাচিপ কেন্দ্রীয় কমিটিরও সদস্য ছিলেন। তিনি বিএমএ কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি ছিলেন। তিনি কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি বৃহত্তম সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও বিএমএ কুমিল্লার সাবেক সভাপতি ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, তিনি কারও জন্য ক্ষতিকর ছিলেন না। যা বিশ্বাস করতেন- তা ই লালন করতেন। তিনি চিকিৎসক সমাজের অগ্রগণ্য ব্যক্তিত্ব ছিলেন।