নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা নগরের কালিয়াজুরি এলাকা থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী ও তাঁর মায়ের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে নগরের কালিয়াজুরি খেলার মাঠের পাশের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলা থেকে তাঁদের লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে কখন তাঁরা মারা গেছেন বা তাঁদের কেউ কখন হত্যা করেছে কিনা এখনো নিশ্চিত করা যায়নি।
বাড়ির মালিক আনিসুল ইসলাম রানা জানিয়েছেন, সাড়ে তিন থেকে চার বছর আগে কুমিল্লার আদালতের কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বাড়িটি ভাড়া নেন। গত বছর তাঁর মৃত্যুর পর স্ত্রী তাহমিনা আক্তার (৫০), কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সুমাইয়া আফরিনসহ (২৪) তাঁর আরও দুই ছেলে বাড়িটিতে থাকছেন। আফরিন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্র্থী।
তাঁরা অন্য কারো সাথে তেমন কথা বলতেন না। গতকাল রাতে তার দুই ছেলে ঢাকা থেকে বাসায় আসলে তারা ঘরের দরজা খোলা দেখে। এই সময় তারা ভাবে তাদের মা ও বোন ঘুমিয়ে আছে। কিন্তু বাসায় ঢুকার পর দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও তাদের কোন সারা শব্দ না পেলে জাগাতে গিয়ে দেখেন তারা নড়ছে না। পরে ৯৯৯ এ কল পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, মরদেহ দুইটি উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে সিসি ক্যামেরার ফুটেজসহ গুরুত্বপূর্ণ আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি হত্যাকাণ্ড বলেই প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছেন তিনি।
কুমিল্লা নগরের কালিয়াজুরি এলাকা থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী ও তাঁর মায়ের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে নগরের কালিয়াজুরি খেলার মাঠের পাশের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলা থেকে তাঁদের লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে কখন তাঁরা মারা গেছেন বা তাঁদের কেউ কখন হত্যা করেছে কিনা এখনো নিশ্চিত করা যায়নি।
বাড়ির মালিক আনিসুল ইসলাম রানা জানিয়েছেন, সাড়ে তিন থেকে চার বছর আগে কুমিল্লার আদালতের কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বাড়িটি ভাড়া নেন। গত বছর তাঁর মৃত্যুর পর স্ত্রী তাহমিনা আক্তার (৫০), কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সুমাইয়া আফরিনসহ (২৪) তাঁর আরও দুই ছেলে বাড়িটিতে থাকছেন। আফরিন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্র্থী।
তাঁরা অন্য কারো সাথে তেমন কথা বলতেন না। গতকাল রাতে তার দুই ছেলে ঢাকা থেকে বাসায় আসলে তারা ঘরের দরজা খোলা দেখে। এই সময় তারা ভাবে তাদের মা ও বোন ঘুমিয়ে আছে। কিন্তু বাসায় ঢুকার পর দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও তাদের কোন সারা শব্দ না পেলে জাগাতে গিয়ে দেখেন তারা নড়ছে না। পরে ৯৯৯ এ কল পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, মরদেহ দুইটি উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে সিসি ক্যামেরার ফুটেজসহ গুরুত্বপূর্ণ আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি হত্যাকাণ্ড বলেই প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছেন তিনি।