নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা সিডি প্যাথ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অন্যতম উদ্যোক্তা ডা. মোস্তাক আহমেদ মারা গেছেন। গতকাল রোববার রাত নয়টায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি অগ্নাশয় ক্যান্সারে মারা গেছেন ( ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। আজ সোমবার বেলা ১১ টায় সিডিপ্যাথ হাসপাতালে তাঁর প্রথম জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন হাসপাতালের চেয়ারম্যান কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আয়ুব হামিদসহ বিভিন্ন পর্যায়ের চিকিৎসক, পেশাজীবীরা।
ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, মোস্তাক আহমেদ সিডিপ্যাথ হাসপাতালের দীর্ঘদিনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। একজন সদালপী ও সৎ ছিলেন মোস্তাক। গত কয়েক বছর ধরে মোস্তাক ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করেছিলেন। তাঁকে হারিয়ে সিডিপ্যাথ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যথিত।
এদিকে সিডিপ্যাথ হাসপাতালে জানাযা শেষে তাঁর মরদেহ কুমিল্লা নগরের পশ্চিম বাগিচাগাঁও এলাকায় নেওয়া হয়। সেখানে স্বজনেরা তাঁর লাশ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। বাদ জোহর পশ্চিম বাগিচাগাঁও জামে মসজিদে দ্বিতীয় জানাযা শেষে তাঁকে বাগিচাগাঁও মসজিদের পাশের কবরস্থানে দাফন করা হবে।
ডা. মোস্তাকের ভাতিজি জামাই কুমিল্লা জেলা এবি পাটির আহবায়ক মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক জানান, গত কয়েক বছর ধরে চাচা লড়াই করেছেন। বিদেশের কয়েকটি দেশে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে তিনি চলে গেছেন। তিনি ১৯৭৩ সালে কুমিল্লা জিলা স্কুল থেকে এসএসসি, ১৯৭৫ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি ও পরবর্তীতে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। এরপর তিনি সরকারি চাকরিতে যোগ দেন।

কুমিল্লা সিডি প্যাথ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অন্যতম উদ্যোক্তা ডা. মোস্তাক আহমেদ মারা গেছেন। গতকাল রোববার রাত নয়টায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি অগ্নাশয় ক্যান্সারে মারা গেছেন ( ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। আজ সোমবার বেলা ১১ টায় সিডিপ্যাথ হাসপাতালে তাঁর প্রথম জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন হাসপাতালের চেয়ারম্যান কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আয়ুব হামিদসহ বিভিন্ন পর্যায়ের চিকিৎসক, পেশাজীবীরা।
ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, মোস্তাক আহমেদ সিডিপ্যাথ হাসপাতালের দীর্ঘদিনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। একজন সদালপী ও সৎ ছিলেন মোস্তাক। গত কয়েক বছর ধরে মোস্তাক ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করেছিলেন। তাঁকে হারিয়ে সিডিপ্যাথ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যথিত।
এদিকে সিডিপ্যাথ হাসপাতালে জানাযা শেষে তাঁর মরদেহ কুমিল্লা নগরের পশ্চিম বাগিচাগাঁও এলাকায় নেওয়া হয়। সেখানে স্বজনেরা তাঁর লাশ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। বাদ জোহর পশ্চিম বাগিচাগাঁও জামে মসজিদে দ্বিতীয় জানাযা শেষে তাঁকে বাগিচাগাঁও মসজিদের পাশের কবরস্থানে দাফন করা হবে।
ডা. মোস্তাকের ভাতিজি জামাই কুমিল্লা জেলা এবি পাটির আহবায়ক মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক জানান, গত কয়েক বছর ধরে চাচা লড়াই করেছেন। বিদেশের কয়েকটি দেশে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে তিনি চলে গেছেন। তিনি ১৯৭৩ সালে কুমিল্লা জিলা স্কুল থেকে এসএসসি, ১৯৭৫ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি ও পরবর্তীতে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। এরপর তিনি সরকারি চাকরিতে যোগ দেন।