নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার উন্নয়নে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। কুমিল্লা ভালোভাবে চলছে না। মানুষ ইজিবাইক ও মিশুকের ভিড়ে পথ চলতে পারছে না। টমছমব্রীজ থেকে কান্দিরপাড় আসতে আধাঘন্টা লেগে যাচ্ছে। নগরের দৃশ্যমান কোন উন্নয়ন নেই। জেলা সদরের সঙ্গে সংযুক্ত অন্তত পাঁচটি সড়কের অবস্থা নাজুক। এ অবস্থা আর চলতে দেওয়া যায় না। এজন্য সবাই মিলে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষকে চাপ দিতে হবে। এক কালের মায়াময় শহর আর জঞ্জালে নিতে চাই না। আজ শুক্রবার দুপুরে কুমিল্লার নজরুল অ্যাভিনিউ সড়কের নাহার প্লাজার পরিবহন মালিক সমিতি কার্যালয়ে নাগরিক ভাবনায় কুমিল্লার উন্নয়ন শীর্ষক এক মুক্ত বয়ানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
লালমাই সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হকস বের স্বত্বাধিকারী আবদুল হক।
আবদুল হক বলেন, কুমিল্লার উন্নয়নে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে। এই শহর ও জেলাকে ভালো রাখতে হলে সবাই মিলে কাজ করতে হবে। কুমিল্লা এখন বসবাসের অনুপযোগী। অপরিকল্পিত আবাসিক ভবন ও মিশুকে অতিষ্ঠ নগরবাসী। জলাবদ্ধতায় নাকাল এই শহরের মানুষ। এগুলোর কারণ সনাক্ত, সমাধান ও বাস্তবায়ন এবং মনিটরিং করতে হবে।
মুক্ত বয়ানে উপস্থিত ছিলেন ভাষা সৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. শরিফুল ইসলাম, চিকিৎসক আতোয়ার রহমান, শিক্ষক রাহুল তারুণ, আইনজীবী নাজনীন কাজল, আজাদ সরকার লিটন।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন পথিকৃৎ সমাজ কল্যাণ সংস্থা কুমিল্লার সভাপতি আইনজীবী শহীদুল হক স্বপন।
কুমিল্লার উন্নয়নে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। কুমিল্লা ভালোভাবে চলছে না। মানুষ ইজিবাইক ও মিশুকের ভিড়ে পথ চলতে পারছে না। টমছমব্রীজ থেকে কান্দিরপাড় আসতে আধাঘন্টা লেগে যাচ্ছে। নগরের দৃশ্যমান কোন উন্নয়ন নেই। জেলা সদরের সঙ্গে সংযুক্ত অন্তত পাঁচটি সড়কের অবস্থা নাজুক। এ অবস্থা আর চলতে দেওয়া যায় না। এজন্য সবাই মিলে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে। বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষকে চাপ দিতে হবে। এক কালের মায়াময় শহর আর জঞ্জালে নিতে চাই না। আজ শুক্রবার দুপুরে কুমিল্লার নজরুল অ্যাভিনিউ সড়কের নাহার প্লাজার পরিবহন মালিক সমিতি কার্যালয়ে নাগরিক ভাবনায় কুমিল্লার উন্নয়ন শীর্ষক এক মুক্ত বয়ানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
লালমাই সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হকস বের স্বত্বাধিকারী আবদুল হক।
আবদুল হক বলেন, কুমিল্লার উন্নয়নে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে। এই শহর ও জেলাকে ভালো রাখতে হলে সবাই মিলে কাজ করতে হবে। কুমিল্লা এখন বসবাসের অনুপযোগী। অপরিকল্পিত আবাসিক ভবন ও মিশুকে অতিষ্ঠ নগরবাসী। জলাবদ্ধতায় নাকাল এই শহরের মানুষ। এগুলোর কারণ সনাক্ত, সমাধান ও বাস্তবায়ন এবং মনিটরিং করতে হবে।
মুক্ত বয়ানে উপস্থিত ছিলেন ভাষা সৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. শরিফুল ইসলাম, চিকিৎসক আতোয়ার রহমান, শিক্ষক রাহুল তারুণ, আইনজীবী নাজনীন কাজল, আজাদ সরকার লিটন।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন পথিকৃৎ সমাজ কল্যাণ সংস্থা কুমিল্লার সভাপতি আইনজীবী শহীদুল হক স্বপন।