গাজীউল হক সোহাগ
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরীর আপত্তির কারণে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নগর ভবন নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করতে পারছে না। মনিরুল হক চৌধুরী চান ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের লাগোয়া ছোট ধর্মপুর মৌজার সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ হোক। এ জন্য তিনি তাঁর অনুসারী সিটি করপোরেশনের সাবেক দুই কাউন্সিলরকে দিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠিও দেন। অন্যদিকে সিটি করপোরেশনের বর্তমান প্রশাসন চায় বর্তমানে যেখানে নগর ভবন আছে, সেখানেই নতুন ভবন হোক।
নগর ভবনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মূলত চৌধুরীর চাপের কারণেই সিটি করপোরেশনের বর্তমান প্রশাসন দরপত্র আহ্বান করেনি। তিন মাস আগেই দরপত্র আহবান করার কথা ছিল সিটি করপোরেশনের। এতো দিনে কাজও শুরু হয়ে যেত।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ৭ ডিসেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন কাজের জন্য ১ হাজার ৫৩৮ কোটি ১০ লাখ টাকার প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়। তিন বছর ওই প্রকল্পের মেয়াদ ছিল। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের সময়সীমা নির্ধারণ ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। চলতি বছরের ডিসেম্বরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হচ্ছে।
ওই প্রকল্পের আওতায় ১২৫ কোটি ৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৫ তলা বিশিষ্ট নগর ভবন নির্মাণও রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে ইতিমধ্যে সিটি করপোরেশন দুইটি বেজমেন্টসহ ভবনের নকশা অনুমোদন করেছে। তিন বছরের মধ্যে ওই ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হবে। এখন কেবল দরপত্র আহ্বান বাকি।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মো. আবু সায়েম ভূঁইয়া বলেন, এখন প্রাথমিকভাবে ১০ তলার নগর অনুমোদন মিলেছে। পরে বাকি পাঁচতলা করা হবে। নানা কারণে নগর ভবন নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করা যাচ্ছে না।
মনিরুল হক চৌধুরীর আপত্তিতে কি আছে
গত ২২ এপ্রিল কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২২ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা মো. শাহ আলম মজুমদার ও ২৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মো. খলিলুর রহমান মজুমদার স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবের কাছে নগর ভবন নির্মাণ নিয়ে একটি চিঠি দেন। মনিরুল হক চৌধুরীর হয়েই তাঁরা ওই চিঠি দেন।
চিঠির বিষয় হলো- ‘ক্রমবর্ধমান অঞ্চল এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা নিয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রস্তাবিত নতুন ভবন নগরীর দক্ষিণ অংশ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংযোগ বর্তমানে উন্নয়নাধীন রাজগঞ্জ চৌমুহনী- নোয়াখালী চৌমুহনী সড়কের সংযোগস্থলে সাবেক সদর দক্ষিণ পৌরসভা বর্তমান সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় ছোট ধর্মপুর মৌজা ১ নং খতিয়ানভুক্ত বিএস ৩১৪-৩১৬ দাগে সিটি করপোরেশনের প্রস্তাবিত নতুন ভবন নির্মাণ।’
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘কুমিল্লা সিটি করপোরেশন রাজধানী ঢাকা এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের মাঝামাঝি অবস্থায় অবস্থান। ভৌগোলিকভাবেও খুবই তাৎপর্যপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে নগরীর উত্তর প্রান্ত সাবেক ১৭ বর্গকিলোমিটার ব্যাপী পৌরসভার যা এখন নবগঠিত সিটি করপোরেশনের কার্যালয়। সেখানেই খামখেয়ালিভাবে সিটি করপোরেশন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যেখানে দক্ষিণের ৩৫ বর্গকিলোমিটারব্যাপী সাবেক দক্ষিণ পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের প্রস্তাবিত বর্ধিত অংশ আরও প্রায় ২০ বর্গকিলোমিটার প্রবেশ পথ নাই বললেই চলে। সিটি করপোরেশনের সাবেক দক্ষিণ পৌরসভার কার্যালয় যা এখন সিটি করপোরেশন আংশিক কার্যালয় প্রচলিত বিরাজমান আছে। সেখানেই উন্নত চতুর্মুখী যোগাযোগ ব্যবস্থার এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ও রাজগঞ্জ চৌমুহনী, নোয়াখালী চৌমুহনী আঞ্চলিক মহাসড়কের সংযোগস্থলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংযোগ বর্তমানে উন্নয়নধীন নোয়াখালী সড়ক সংযোগ স্থলে সাবেক দক্ষিণ পৌরসভা বর্তমান সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় ছোট ধর্মপুর মৌজা ১ নং খতিয়ানভুক্ত বিএস ৩১৪-৩১৬ দাগে সিটি করপোরেশনের প্রস্তাবিত নতুন ভবন নির্মাণ অত্যধিক যুক্তিসম্মত এবং জনগণের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হবে বলে মনে করি। উপরোক্ত মৌজায় সিটি করপোরেশন নতুন ভবন নির্মাণের সুপারিশ করছি। সমগ্র মহানগরী নির্বিঘ্নে এই ভবন থেকে সেবা পাবে।’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. মহিউদ্দিন বলেন,‘ কুমিল্লা পৌরসভা হয়েছে ১৮৬৪ সালে। সদর দক্ষিণ পৌরসভা হয়েছে ২০০৩ সালে। দুই পৌরসভা মিলে সিটি করপোরেশন হয়েছে ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে ২০১১ সালে। ১ থেকে ১৮ টি ওয়ার্ড মূল শহরে। দক্ষিণে নয়টি ওয়ার্ড। দক্ষিণে ঘনবসতি কম। যোগাযোগ অনুন্নত।’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সচিব সাইফ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা দরপত্র আহ্বান করার জন্য প্রস্তুত। বরাদ্দও আছে। বর্তমান ভবনের জায়গাই ভবন করার জন্য প্রস্তুতি কর্তৃপক্ষের। কিন্তু মনিরুল হক চৌধুরী সাহেব চান ছোট ধর্মপুর মৌজায় করতে। দক্ষিণে নতুন নগর ভবন করতে। এ অবস্থায় এটি পড়ে আছে। ডিসেম্বরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানে।
মনিরুল হক চৌধুরীর বক্তব্য: কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সীমানার তিনভাগের দুইভাগ দক্ষিণে। এক ভাগ উত্তরে। ম্যাপ (মানচিত্র) নিয়ে বসলে সেটা দেখা যাবে। হাইওয়ের পাশে নগর ভবন হবে। যেখানে এখন আঞ্চলিক অফিস আছে। সেখানে জায়গা আছে। সেখানে নতুন নগর ভবন হওয়া যৌক্তিক। দক্ষিণের লোকজন শহরে আসতে পারে না যানজটের কারণে। দক্ষিণের কার্যালয়েই নগর ভবন চাই। ওই কারণে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরীর আপত্তির কারণে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নগর ভবন নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করতে পারছে না। মনিরুল হক চৌধুরী চান ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের লাগোয়া ছোট ধর্মপুর মৌজার সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ হোক। এ জন্য তিনি তাঁর অনুসারী সিটি করপোরেশনের সাবেক দুই কাউন্সিলরকে দিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠিও দেন। অন্যদিকে সিটি করপোরেশনের বর্তমান প্রশাসন চায় বর্তমানে যেখানে নগর ভবন আছে, সেখানেই নতুন ভবন হোক।
নগর ভবনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মূলত চৌধুরীর চাপের কারণেই সিটি করপোরেশনের বর্তমান প্রশাসন দরপত্র আহ্বান করেনি। তিন মাস আগেই দরপত্র আহবান করার কথা ছিল সিটি করপোরেশনের। এতো দিনে কাজও শুরু হয়ে যেত।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ৭ ডিসেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন কাজের জন্য ১ হাজার ৫৩৮ কোটি ১০ লাখ টাকার প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়। তিন বছর ওই প্রকল্পের মেয়াদ ছিল। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের সময়সীমা নির্ধারণ ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর বাড়ানো হয়। চলতি বছরের ডিসেম্বরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হচ্ছে।
ওই প্রকল্পের আওতায় ১২৫ কোটি ৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৫ তলা বিশিষ্ট নগর ভবন নির্মাণও রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে ইতিমধ্যে সিটি করপোরেশন দুইটি বেজমেন্টসহ ভবনের নকশা অনুমোদন করেছে। তিন বছরের মধ্যে ওই ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হবে। এখন কেবল দরপত্র আহ্বান বাকি।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মো. আবু সায়েম ভূঁইয়া বলেন, এখন প্রাথমিকভাবে ১০ তলার নগর অনুমোদন মিলেছে। পরে বাকি পাঁচতলা করা হবে। নানা কারণে নগর ভবন নির্মাণের দরপত্র আহ্বান করা যাচ্ছে না।
মনিরুল হক চৌধুরীর আপত্তিতে কি আছে
গত ২২ এপ্রিল কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২২ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা মো. শাহ আলম মজুমদার ও ২৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মো. খলিলুর রহমান মজুমদার স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবের কাছে নগর ভবন নির্মাণ নিয়ে একটি চিঠি দেন। মনিরুল হক চৌধুরীর হয়েই তাঁরা ওই চিঠি দেন।
চিঠির বিষয় হলো- ‘ক্রমবর্ধমান অঞ্চল এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা নিয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রস্তাবিত নতুন ভবন নগরীর দক্ষিণ অংশ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংযোগ বর্তমানে উন্নয়নাধীন রাজগঞ্জ চৌমুহনী- নোয়াখালী চৌমুহনী সড়কের সংযোগস্থলে সাবেক সদর দক্ষিণ পৌরসভা বর্তমান সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় ছোট ধর্মপুর মৌজা ১ নং খতিয়ানভুক্ত বিএস ৩১৪-৩১৬ দাগে সিটি করপোরেশনের প্রস্তাবিত নতুন ভবন নির্মাণ।’
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘কুমিল্লা সিটি করপোরেশন রাজধানী ঢাকা এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের মাঝামাঝি অবস্থায় অবস্থান। ভৌগোলিকভাবেও খুবই তাৎপর্যপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে নগরীর উত্তর প্রান্ত সাবেক ১৭ বর্গকিলোমিটার ব্যাপী পৌরসভার যা এখন নবগঠিত সিটি করপোরেশনের কার্যালয়। সেখানেই খামখেয়ালিভাবে সিটি করপোরেশন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যেখানে দক্ষিণের ৩৫ বর্গকিলোমিটারব্যাপী সাবেক দক্ষিণ পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের প্রস্তাবিত বর্ধিত অংশ আরও প্রায় ২০ বর্গকিলোমিটার প্রবেশ পথ নাই বললেই চলে। সিটি করপোরেশনের সাবেক দক্ষিণ পৌরসভার কার্যালয় যা এখন সিটি করপোরেশন আংশিক কার্যালয় প্রচলিত বিরাজমান আছে। সেখানেই উন্নত চতুর্মুখী যোগাযোগ ব্যবস্থার এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ও রাজগঞ্জ চৌমুহনী, নোয়াখালী চৌমুহনী আঞ্চলিক মহাসড়কের সংযোগস্থলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংযোগ বর্তমানে উন্নয়নধীন নোয়াখালী সড়ক সংযোগ স্থলে সাবেক দক্ষিণ পৌরসভা বর্তমান সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয় ছোট ধর্মপুর মৌজা ১ নং খতিয়ানভুক্ত বিএস ৩১৪-৩১৬ দাগে সিটি করপোরেশনের প্রস্তাবিত নতুন ভবন নির্মাণ অত্যধিক যুক্তিসম্মত এবং জনগণের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হবে বলে মনে করি। উপরোক্ত মৌজায় সিটি করপোরেশন নতুন ভবন নির্মাণের সুপারিশ করছি। সমগ্র মহানগরী নির্বিঘ্নে এই ভবন থেকে সেবা পাবে।’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. মহিউদ্দিন বলেন,‘ কুমিল্লা পৌরসভা হয়েছে ১৮৬৪ সালে। সদর দক্ষিণ পৌরসভা হয়েছে ২০০৩ সালে। দুই পৌরসভা মিলে সিটি করপোরেশন হয়েছে ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে ২০১১ সালে। ১ থেকে ১৮ টি ওয়ার্ড মূল শহরে। দক্ষিণে নয়টি ওয়ার্ড। দক্ষিণে ঘনবসতি কম। যোগাযোগ অনুন্নত।’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সচিব সাইফ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা দরপত্র আহ্বান করার জন্য প্রস্তুত। বরাদ্দও আছে। বর্তমান ভবনের জায়গাই ভবন করার জন্য প্রস্তুতি কর্তৃপক্ষের। কিন্তু মনিরুল হক চৌধুরী সাহেব চান ছোট ধর্মপুর মৌজায় করতে। দক্ষিণে নতুন নগর ভবন করতে। এ অবস্থায় এটি পড়ে আছে। ডিসেম্বরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানে।
মনিরুল হক চৌধুরীর বক্তব্য: কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সীমানার তিনভাগের দুইভাগ দক্ষিণে। এক ভাগ উত্তরে। ম্যাপ (মানচিত্র) নিয়ে বসলে সেটা দেখা যাবে। হাইওয়ের পাশে নগর ভবন হবে। যেখানে এখন আঞ্চলিক অফিস আছে। সেখানে জায়গা আছে। সেখানে নতুন নগর ভবন হওয়া যৌক্তিক। দক্ষিণের লোকজন শহরে আসতে পারে না যানজটের কারণে। দক্ষিণের কার্যালয়েই নগর ভবন চাই। ওই কারণে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।