কুমিল্লায় সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময়
নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় নবাগত পুলিশ সুপার মো. আনিসুজ্জামান বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আমাদের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। বিগত সময়ের নির্বাচনগুলোতে পুলিশের বিতর্কিত ভূমিকা ছিল। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশ পূর্বের বদনাম ঘুচিয়ে একটি নতুন যুগের সূচনা করবে। প্রায় দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। নির্বাচনী আচরণবিধি শিখানো হচ্ছে। আমাদের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে আলোচনা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার কুমিল্লা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সাংবাদিক ও পুলিশ একে অপরের পরিপূরক। কুমিল্লা জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, মাদকবিরোধী অভিযান জোরদার, সাইবার বুলিং প্রতিরোধ, কিশোর গ্যাং দমনে পুলিশ কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
পুলিশ সুপার বলেন, কুমিল্লায় যানজট নিরসনও একটি চ্যালেঞ্জ। প্রচুর ইজিবাইক রয়েছে। ট্রাফিক পুলিশের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করব কীভাবে যানজট সমস্যাকে স্বাভাবিক করা যায়। এসময় তিনি পুলিশি সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ সাইফুল মালিকসহ কুমিল্লায় কর্মরত বিভিন্ন মিডিয়ার কর্মীরা। এসময় কুমিল্লা জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

কুমিল্লায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় নবাগত পুলিশ সুপার মো. আনিসুজ্জামান বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আমাদের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। বিগত সময়ের নির্বাচনগুলোতে পুলিশের বিতর্কিত ভূমিকা ছিল। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশ পূর্বের বদনাম ঘুচিয়ে একটি নতুন যুগের সূচনা করবে। প্রায় দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। নির্বাচনী আচরণবিধি শিখানো হচ্ছে। আমাদের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে আলোচনা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার কুমিল্লা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সাংবাদিক ও পুলিশ একে অপরের পরিপূরক। কুমিল্লা জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, মাদকবিরোধী অভিযান জোরদার, সাইবার বুলিং প্রতিরোধ, কিশোর গ্যাং দমনে পুলিশ কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
পুলিশ সুপার বলেন, কুমিল্লায় যানজট নিরসনও একটি চ্যালেঞ্জ। প্রচুর ইজিবাইক রয়েছে। ট্রাফিক পুলিশের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করব কীভাবে যানজট সমস্যাকে স্বাভাবিক করা যায়। এসময় তিনি পুলিশি সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ সাইফুল মালিকসহ কুমিল্লায় কর্মরত বিভিন্ন মিডিয়ার কর্মীরা। এসময় কুমিল্লা জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।