ভালোবাসায় সিক্ত মনিরুল হক চৌধুরী
নিজস্ব প্রতিবেদক

সকল ভেদাভেদ ভুলে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে এক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও কুমিল্লা-৬ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী। বিএনপি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজ এলাকায় নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত হন তিনি।
মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রথমবারের মতো নিজ এলাকায় আসেন তিনি। তাঁকে বরণ করতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট, আলেখারচর ও কোটবাড়ি বিশ্ব রোড এলাকায় হাজারো নেতাকর্মী জাতীয় ও দলীয় পতাকাসহ মোটরসাইকেল ও গাড়ি নিয়ে স্বাগত জানায়। এ সময় নেতাকর্মীরা মোটরসাইকেল নিয়ে মনিরুল চৌধুরী নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন। নিজ বাড়িতে এসে মনিরুল হক চৌধুরী বাবা চৌয়ারা আদর্শ ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মো. নোয়াব হায়দার চৌধুরী ও মা জয়নবের নেছার কবর জিয়ারতের মাধ্যমে নির্বাচনে কার্যক্রম সূচনা করেন।
উপস্থিত নেতাকর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় নেতা কর্মীদের ভালোবাসায় ফুলে ফুলে সিক্ত হন তিনি।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মনিরুল চৌধুরী বলেন, প্রথমে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তথা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এই গুরুত্বপূর্ণ আসনে আমার ওপর আস্থা রেখেছেন, সেজন্য তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, অতীতের ন্যায় এখনো আপনারা যেভাবে আমাকে ভালোবাসা দিচ্ছেন আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন আপনাদের আশা পূরণ করতে পারি।
অপর মনোনয়ন প্রত্যাশী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন সম্পর্কে বলেন, তিনি আমার দলের সতীর্থ ভাই, আমার ভাই। তাঁর প্রতি আমাদের কোনো রাগ, ক্ষোভ, অভিমান নেই। আপনারা এমন কোনো কাজ করবেন না যাতে তিনি ও তাঁরা কষ্ট পান। আমরা সবাই জাতীয়তাবাদী পরিবারের অংশ। আমরা ধানের শীষের পক্ষে সকল ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে চাই।

সন্ধ্যা ছয়টায় কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ নং ওয়ার্ডের নিজ বাড়ি নোয়াগ্রাম এলাকায় মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, প্রার্থী ঘোষণার পর আপনারা যেভাবে ধৈর্য ধরেছেন, সেজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য মহান আল্লাহ পাক আমাকে কুমিল্লা-৬ আসনের জন্য কবুল করেছেন।
তিনি বলেন, কুমিল্লা উন্নয়ন বঞ্চিত। এই শহর এখন বসবাসের অনুপযোগী। আমি কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, আদর্শ সদর ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলাকে ঢেলে সাজাতে চাই। আমার বাড়ি কোতোয়ালিতে। আমি কুমিল্লা-৬ আসনের ভোটার। এখানে আমার কয়েক পুরুষের বাড়ি। আমি কোতোয়ালির আদি সন্তান। এখানে আমি জমি কিনে বাড়ি করিনি। আলহামদুলিল্লাহ কুমিল্লার জনগণও আমাকে কবুল করেছেন। দল পরীক্ষা নিরীক্ষা করে আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। দল আমাকে সম্মানিত করেছে। এই বয়সে দল আমাকে মূল্যায়ন করেছে। আমার রাজনীতির বয়স ৬৩ বছর। আমি ২২-২৩ বছর বয়সে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়ে আসছি। আমি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে কৃতজ্ঞ। দলের কাছে এই ঋণ আমি কখনো শোধ করতে পারব না।

সকল ভেদাভেদ ভুলে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে এক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও কুমিল্লা-৬ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী। বিএনপি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজ এলাকায় নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত হন তিনি।
মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রথমবারের মতো নিজ এলাকায় আসেন তিনি। তাঁকে বরণ করতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট, আলেখারচর ও কোটবাড়ি বিশ্ব রোড এলাকায় হাজারো নেতাকর্মী জাতীয় ও দলীয় পতাকাসহ মোটরসাইকেল ও গাড়ি নিয়ে স্বাগত জানায়। এ সময় নেতাকর্মীরা মোটরসাইকেল নিয়ে মনিরুল চৌধুরী নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন। নিজ বাড়িতে এসে মনিরুল হক চৌধুরী বাবা চৌয়ারা আদর্শ ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মো. নোয়াব হায়দার চৌধুরী ও মা জয়নবের নেছার কবর জিয়ারতের মাধ্যমে নির্বাচনে কার্যক্রম সূচনা করেন।
উপস্থিত নেতাকর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় নেতা কর্মীদের ভালোবাসায় ফুলে ফুলে সিক্ত হন তিনি।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মনিরুল চৌধুরী বলেন, প্রথমে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তথা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এই গুরুত্বপূর্ণ আসনে আমার ওপর আস্থা রেখেছেন, সেজন্য তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, অতীতের ন্যায় এখনো আপনারা যেভাবে আমাকে ভালোবাসা দিচ্ছেন আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন আপনাদের আশা পূরণ করতে পারি।
অপর মনোনয়ন প্রত্যাশী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন সম্পর্কে বলেন, তিনি আমার দলের সতীর্থ ভাই, আমার ভাই। তাঁর প্রতি আমাদের কোনো রাগ, ক্ষোভ, অভিমান নেই। আপনারা এমন কোনো কাজ করবেন না যাতে তিনি ও তাঁরা কষ্ট পান। আমরা সবাই জাতীয়তাবাদী পরিবারের অংশ। আমরা ধানের শীষের পক্ষে সকল ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে চাই।

সন্ধ্যা ছয়টায় কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ নং ওয়ার্ডের নিজ বাড়ি নোয়াগ্রাম এলাকায় মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, প্রার্থী ঘোষণার পর আপনারা যেভাবে ধৈর্য ধরেছেন, সেজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য মহান আল্লাহ পাক আমাকে কুমিল্লা-৬ আসনের জন্য কবুল করেছেন।
তিনি বলেন, কুমিল্লা উন্নয়ন বঞ্চিত। এই শহর এখন বসবাসের অনুপযোগী। আমি কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, আদর্শ সদর ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলাকে ঢেলে সাজাতে চাই। আমার বাড়ি কোতোয়ালিতে। আমি কুমিল্লা-৬ আসনের ভোটার। এখানে আমার কয়েক পুরুষের বাড়ি। আমি কোতোয়ালির আদি সন্তান। এখানে আমি জমি কিনে বাড়ি করিনি। আলহামদুলিল্লাহ কুমিল্লার জনগণও আমাকে কবুল করেছেন। দল পরীক্ষা নিরীক্ষা করে আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। দল আমাকে সম্মানিত করেছে। এই বয়সে দল আমাকে মূল্যায়ন করেছে। আমার রাজনীতির বয়স ৬৩ বছর। আমি ২২-২৩ বছর বয়সে জাতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়ে আসছি। আমি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে কৃতজ্ঞ। দলের কাছে এই ঋণ আমি কখনো শোধ করতে পারব না।