কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের কেন্দ্রীয় আশ্রাফপুর বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণ, আলেখারচর নতুন বাস টার্মিনাল নির্মাণ ও দৌলতপুর মৌজায় ল্যান্ডফিল সাইটের জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রশাসনিক অনুমোদন দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। তিনটি প্রকল্পে জন্য ৫৫ একর জায়গা অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রকৌশল শাখা সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
আশ্রাফপুর বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণের জন্য কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের আশ্রাফপুর ও রামনগর মৌজায় ১৫ একর নাল জমি অধিগ্রহণ হবে। আলেখারচর নতুন বাস টার্মিনালের জন্য ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার আলেখারচর ও দুর্গাপুর এলাকায় ১৫ একর নাল জমি নেওয়া হবে। কঠিন বর্জ্য ফেলার জন্য কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের দৌলতপুর মৌজায় ২৫ একর নাল জমি ঠিক করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব মাহবুবা আইরিন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২১ এপ্রিল ও চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও স্থানীয় সরকার বিভাগ চিঠি চালাচালি করে। এই সময়ে ভূমি পরিদর্শন, সনাক্ত ও কয়েকটি সভা হয়। চলতি বছরের ২১ সেপ্টেম্বর ভূমি অধিগ্রহণের প্রশাসনিক অনুমোদন দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খানকে আহবায়ক ও মাহবুবা আইরিনকে যুগ্মসচিবকে সদস্য সচিব করে পাঁচ সদস্যের সমন্বয় কমিটি করা হয়। ভূমি অধিগ্রহণ প্রস্তাব যাচাই বাছাই কমিটি হিসেবে তাঁরা কাজ করেন।
জানা গেছে, আশ্রাফপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের আয়তন চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বিভিন্ন জেলার অন্তত ২৫ টি রুটের যানবাহন এখান থেকে ছেড়ে যায়। এছাড়া বাস টার্মিনালের আয়তন কম হওয়ায় বাস সড়কের ওপর যত্রতত্রভাবে রাখা হয়। এতে করে যানজট বৃদ্ধি পায়। যানজট নিরসন, যাত্রী সাধারণের সহজ ও নিরাপদ যাতায়াতের জন্য বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণের সুপারিশ করে সমন্বয় কমিটি।
তাছাড়া যানজট নিরসনের জন্য শাসনগাছা বাস টার্মিনাল স্থানান্তর দরকার। ওই কারণে আলেখারচরে নতুন বাস টার্মিনাল হচ্ছে।
এদিকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে দৈনিক প্রায় ২০০ মেট্রিক টন কঠিন বর্জ্য উৎপাদিত হচ্ছে। উৎপাদিত বর্জ্যরে ৮০ শতাংশ ম্যানুয়েল পদ্ধতিতে অপসারণ করা হয়। এরপর ওই বর্জ্য কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের দৌলতপুর মৌজার ১০ দশমিক ৩৪ একর ভূমির মধ্যে ফেলা হয়। এই ভূমি কঠিন বর্জ্যরে কারণে ভরাট হয়ে গেছে। জনসাধারণের ভবিষ্যত চিন্তা করে কঠিন বর্জ্য অপসারণের জন্য আরও ২৫ একর জমি দরকার।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু সায়েম ভূঁঞা বলেন,‘ কুমিল্লা নগরের যানজট নিরসন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরও মসৃণ করতে করতে ভূমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রশাসনিক অনুমোদন মিলেছে। ’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ( যুগ্ম সচিব) মো. শাহ আলম বলেন,‘ কুমিল্লা এখন যানজটের নগরী। আমরা যানজট নিরসনের জন্য কাজ করছি। বিভিন্ন পথ দেখছি। বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণ ও স্থানান্তর করলে যানজট কমে আসবে। টার্মিনালের সামনের সড়কে কোনভাবেই যানবাহন থাকবে না। থাকবে টার্মিনালের ভেতরে। জনভোগান্তি ও নাগরিক দুর্ভোগ কমাতে এই উদ্যোগ। এছাড়া বর্জ্য অপসারণেও আমরা ভূমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেয়েছি।’

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের কেন্দ্রীয় আশ্রাফপুর বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণ, আলেখারচর নতুন বাস টার্মিনাল নির্মাণ ও দৌলতপুর মৌজায় ল্যান্ডফিল সাইটের জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রশাসনিক অনুমোদন দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। তিনটি প্রকল্পে জন্য ৫৫ একর জায়গা অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রকৌশল শাখা সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
আশ্রাফপুর বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণের জন্য কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের আশ্রাফপুর ও রামনগর মৌজায় ১৫ একর নাল জমি অধিগ্রহণ হবে। আলেখারচর নতুন বাস টার্মিনালের জন্য ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার আলেখারচর ও দুর্গাপুর এলাকায় ১৫ একর নাল জমি নেওয়া হবে। কঠিন বর্জ্য ফেলার জন্য কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের দৌলতপুর মৌজায় ২৫ একর নাল জমি ঠিক করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব মাহবুবা আইরিন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২১ এপ্রিল ও চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও স্থানীয় সরকার বিভাগ চিঠি চালাচালি করে। এই সময়ে ভূমি পরিদর্শন, সনাক্ত ও কয়েকটি সভা হয়। চলতি বছরের ২১ সেপ্টেম্বর ভূমি অধিগ্রহণের প্রশাসনিক অনুমোদন দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খানকে আহবায়ক ও মাহবুবা আইরিনকে যুগ্মসচিবকে সদস্য সচিব করে পাঁচ সদস্যের সমন্বয় কমিটি করা হয়। ভূমি অধিগ্রহণ প্রস্তাব যাচাই বাছাই কমিটি হিসেবে তাঁরা কাজ করেন।
জানা গেছে, আশ্রাফপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের আয়তন চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বিভিন্ন জেলার অন্তত ২৫ টি রুটের যানবাহন এখান থেকে ছেড়ে যায়। এছাড়া বাস টার্মিনালের আয়তন কম হওয়ায় বাস সড়কের ওপর যত্রতত্রভাবে রাখা হয়। এতে করে যানজট বৃদ্ধি পায়। যানজট নিরসন, যাত্রী সাধারণের সহজ ও নিরাপদ যাতায়াতের জন্য বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণের সুপারিশ করে সমন্বয় কমিটি।
তাছাড়া যানজট নিরসনের জন্য শাসনগাছা বাস টার্মিনাল স্থানান্তর দরকার। ওই কারণে আলেখারচরে নতুন বাস টার্মিনাল হচ্ছে।
এদিকে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে দৈনিক প্রায় ২০০ মেট্রিক টন কঠিন বর্জ্য উৎপাদিত হচ্ছে। উৎপাদিত বর্জ্যরে ৮০ শতাংশ ম্যানুয়েল পদ্ধতিতে অপসারণ করা হয়। এরপর ওই বর্জ্য কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের দৌলতপুর মৌজার ১০ দশমিক ৩৪ একর ভূমির মধ্যে ফেলা হয়। এই ভূমি কঠিন বর্জ্যরে কারণে ভরাট হয়ে গেছে। জনসাধারণের ভবিষ্যত চিন্তা করে কঠিন বর্জ্য অপসারণের জন্য আরও ২৫ একর জমি দরকার।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু সায়েম ভূঁঞা বলেন,‘ কুমিল্লা নগরের যানজট নিরসন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আরও মসৃণ করতে করতে ভূমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রশাসনিক অনুমোদন মিলেছে। ’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ( যুগ্ম সচিব) মো. শাহ আলম বলেন,‘ কুমিল্লা এখন যানজটের নগরী। আমরা যানজট নিরসনের জন্য কাজ করছি। বিভিন্ন পথ দেখছি। বাস টার্মিনাল সম্প্রসারণ ও স্থানান্তর করলে যানজট কমে আসবে। টার্মিনালের সামনের সড়কে কোনভাবেই যানবাহন থাকবে না। থাকবে টার্মিনালের ভেতরে। জনভোগান্তি ও নাগরিক দুর্ভোগ কমাতে এই উদ্যোগ। এছাড়া বর্জ্য অপসারণেও আমরা ভূমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেয়েছি।’