নিজস্ব প্রতিবেদক

বৈষম্যহীন ও অংশগ্রহণমূলক কুমিল্লা জিলা স্কুল এলামনাই এসোসিয়েশন নির্বাচনের দাবিতে আজ শনিবার বিকেলে বিদ্যালয়ের গোমতী ভবনের সামনে সমাবেশ করে বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা সব ব্যাচকে ভোটার করার দাবি জানান। একই সঙ্গে নির্বাচন স্থগিত করার দাবি জানান।
সাবেক শিক্ষার্থীরা বলেছেন, ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। নির্বাচনের স্থান পরিবর্তনের জোর দাবি জানান। আগামী ২৯ নভেম্বর ওই নির্বাচন হওয়ার কথা। ইতিমধ্যে বিভিন্ন পদে সাবেক শিক্ষার্থীরা প্রার্থী হয়েছেন।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, কুমিল্লা জিলা স্কুল কোন সিন্ডিকেটের একার প্রতিষ্ঠান নয়। এটি সব শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠান। যাঁরা জিলা স্কুলে পড়েছেন, তাঁরা সবাই ভোটার হতে পারবেন। কিন্তু গুটি কয়েক শত লোক ১৮৩৭ সালে প্রতিষ্ঠিত কুমিল্লা জিলা স্কুল এলামনাই এসোসিয়েশনের সদস্য হয়েছেন। এটা হতে পারে না। নির্বাচন নিয়েও গোপন তপশিল হয়েছে। কোন ধরনের আলোচনা ছাড়া ফেসবুক মেসেঞ্জারে নির্বাচনী তপশিল ঘোষণা করা হয়। সীমিত সংখ্যক ভোটার নিয়ে ভোটের আয়োজন করা হয়েছে। কোন অফিসও এলামনাই্ এর জন্য নেওয়া হয়নি। এতে করে কুমিল্লা জিলা স্কুলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে।
এ অবস্থায় নির্বাচন পেছানোর দাবি করছেন তারা। একই সঙ্গে নতুন তপশিল ঘোষণার দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বেলায়েত হোসেন কনক, আসাদুল রহমান, এন এম রবীউল আউয়াল চৌধুরী, শরিফুল হাসান তপু. এ কে এম আকবর কবির, আরিফ হায়দার, ফজলুল কবির, কাজী মাসুদ রানা, আরিফুর রহমান, ওমর ফারুক,মাসুকুল ইসলাম,কামরুজ্জামান তিতাস, নাজমুস সাগির, আশরাফুল হক, নুরুল আলম চৌধুরী নোমান প্রমুখ।
তবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি বলছে, কুমিল্লা জিলা স্কুল এলামনাই এসোসিয়েশন নির্বাচন তপশিল ঘোষণা করে করা হয়েছে। সব প্রক্রিয়া মেনে ভোটার করা হয়েছে। যারা নির্ধারিত সময়ে ভোটার হতে পারেননি, তারা এখন বাধা দিচ্ছে।

বৈষম্যহীন ও অংশগ্রহণমূলক কুমিল্লা জিলা স্কুল এলামনাই এসোসিয়েশন নির্বাচনের দাবিতে আজ শনিবার বিকেলে বিদ্যালয়ের গোমতী ভবনের সামনে সমাবেশ করে বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা সব ব্যাচকে ভোটার করার দাবি জানান। একই সঙ্গে নির্বাচন স্থগিত করার দাবি জানান।
সাবেক শিক্ষার্থীরা বলেছেন, ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। নির্বাচনের স্থান পরিবর্তনের জোর দাবি জানান। আগামী ২৯ নভেম্বর ওই নির্বাচন হওয়ার কথা। ইতিমধ্যে বিভিন্ন পদে সাবেক শিক্ষার্থীরা প্রার্থী হয়েছেন।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, কুমিল্লা জিলা স্কুল কোন সিন্ডিকেটের একার প্রতিষ্ঠান নয়। এটি সব শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠান। যাঁরা জিলা স্কুলে পড়েছেন, তাঁরা সবাই ভোটার হতে পারবেন। কিন্তু গুটি কয়েক শত লোক ১৮৩৭ সালে প্রতিষ্ঠিত কুমিল্লা জিলা স্কুল এলামনাই এসোসিয়েশনের সদস্য হয়েছেন। এটা হতে পারে না। নির্বাচন নিয়েও গোপন তপশিল হয়েছে। কোন ধরনের আলোচনা ছাড়া ফেসবুক মেসেঞ্জারে নির্বাচনী তপশিল ঘোষণা করা হয়। সীমিত সংখ্যক ভোটার নিয়ে ভোটের আয়োজন করা হয়েছে। কোন অফিসও এলামনাই্ এর জন্য নেওয়া হয়নি। এতে করে কুমিল্লা জিলা স্কুলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে।
এ অবস্থায় নির্বাচন পেছানোর দাবি করছেন তারা। একই সঙ্গে নতুন তপশিল ঘোষণার দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বেলায়েত হোসেন কনক, আসাদুল রহমান, এন এম রবীউল আউয়াল চৌধুরী, শরিফুল হাসান তপু. এ কে এম আকবর কবির, আরিফ হায়দার, ফজলুল কবির, কাজী মাসুদ রানা, আরিফুর রহমান, ওমর ফারুক,মাসুকুল ইসলাম,কামরুজ্জামান তিতাস, নাজমুস সাগির, আশরাফুল হক, নুরুল আলম চৌধুরী নোমান প্রমুখ।
তবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি বলছে, কুমিল্লা জিলা স্কুল এলামনাই এসোসিয়েশন নির্বাচন তপশিল ঘোষণা করে করা হয়েছে। সব প্রক্রিয়া মেনে ভোটার করা হয়েছে। যারা নির্ধারিত সময়ে ভোটার হতে পারেননি, তারা এখন বাধা দিচ্ছে।