নিজস্ব প্রতিবেদক

‘প্ল্যানিং কমিটির চাহিদা ছাড়াই’ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের ২৫ টি পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে শিক্ষাছুটিতে গিয়ে নির্ধারিত সময়ে কর্মস্থলে ফেরত না আসা শিক্ষকের পদ শূন্য না করেই ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তার উপর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর আগের নিয়োগ নিয়ে দুদকে ও শিক্ষামন্ত্রণালয়ে অভিযোগ আছে। এগুলো নিয়ে তদন্তও চলছে।
শিক্ষকদের দাবি, অনেক কিছুর সুরাহা না করে তড়িঘড়ি করে এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিভাগের চাহিদা ছাড়া এই ধরনের বিজ্ঞপ্তি কোনভাবেই দিতে পারে না।
তবে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী আমার শহরকে বলেন,‘ ইউজিসি ( বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) আমাদেরকে ১৫ টি শিক্ষকের পদ দিয়েছে। এছাড়া শিক্ষাছুটির নামে বিদেশে থাকা শিক্ষকদের মধ্যে যাঁরা পদত্যাগ করেছেন, এ রকম আটজনের স্থলে নিয়োগ দেওয়ার জন্য গত সিন্ডিকেট সভায় আমাদেরকে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। আমরা গত এক বছরে সর্বোচ্চ টাকা উদ্দার করতে পেরেছি। আরও টাকা দুই/তিন কিস্তিতে আদায় হবে। শিক্ষাছুটিতে যাওয়া শিক্ষকদের পদ শূন্য করতে মিনিমাম এক থেকে দুই বছর লাগবে। এখন বিভিন্ন বিভাগে শিক্ষক সংকট , আমরা তো বসে থাকতে পারি না। শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের জন্য আন্দোলন করেছে। দাবি তুলেছে। শিক্ষার্থীদের বৃহত্তর কল্যাণের দিকে লক্ষ রেখে আমরা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি। প্রশাসন বিভাগগুলোর অবস্থা দেখে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। ’
প্ল্যানিং ছাড়া শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন,‘ প্ল্যানিং হবে আবেদন করার পরে। প্ল্যানিং তো পদ তৈরি করতে পারেনি। আমরা পদ এনেছি।
জানা গেছে, অধ্যাপক পদে দুইজন, সহযোগী অধ্যাপক পদে পাঁচজন, সহকারী অধ্যাপক পদে নয়জন ও প্রভাষক পদে নয়জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগামী ১৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। তবে নৃবিজ্ঞান বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক আবেদনকারীদের পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। এ নিয়োগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংকট কমবে বলে মনে করছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতে জাতীয় বেতনস্কেল-২০১৫ অনুযায়ী স্থায়ী পদে জনবল নিয়োগ করা হবে। তৃতীয়, চতুর্থ,ষষ্ঠ ও নবম গ্রেডে ওই জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ওই তথ্য জানানো হয়।
অধ্যাপক পদে ফার্মেসী ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে একজন করে নেওয়া হবে।
সহযোগী অধ্যাপক পদে পরিসংখ্যান, ফার্মেসী, লোক প্রশাসন, নৃবিজ্ঞান ও ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে একজন করে।
সহকারী অধ্যাপক পদে ইংরেজি বিভাগে দুইজন, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে দুইজন, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ইংরেজি, লোক প্রশাসন ও ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে একজন করে।
প্রভাষক পদে গণিত বিভাগে দুইজন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ( সহকারী অধ্যাপক পদের বিপরীতে) দুইজন, পদার্থবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, ফার্মেসী, ইংরেজি ও প্রতœতত্ত¡ বিভাগে একজন করে নিয়োগ দেওয়া হবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটে (www.cou.ac.bd ) প্রকাশিত নির্ধারিত আবেদন ফরম, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য শর্তাবলীর আলোকে আবেদন করা যাবে।

‘প্ল্যানিং কমিটির চাহিদা ছাড়াই’ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের ২৫ টি পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে শিক্ষাছুটিতে গিয়ে নির্ধারিত সময়ে কর্মস্থলে ফেরত না আসা শিক্ষকের পদ শূন্য না করেই ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তার উপর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর আগের নিয়োগ নিয়ে দুদকে ও শিক্ষামন্ত্রণালয়ে অভিযোগ আছে। এগুলো নিয়ে তদন্তও চলছে।
শিক্ষকদের দাবি, অনেক কিছুর সুরাহা না করে তড়িঘড়ি করে এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিভাগের চাহিদা ছাড়া এই ধরনের বিজ্ঞপ্তি কোনভাবেই দিতে পারে না।
তবে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী আমার শহরকে বলেন,‘ ইউজিসি ( বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) আমাদেরকে ১৫ টি শিক্ষকের পদ দিয়েছে। এছাড়া শিক্ষাছুটির নামে বিদেশে থাকা শিক্ষকদের মধ্যে যাঁরা পদত্যাগ করেছেন, এ রকম আটজনের স্থলে নিয়োগ দেওয়ার জন্য গত সিন্ডিকেট সভায় আমাদেরকে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। আমরা গত এক বছরে সর্বোচ্চ টাকা উদ্দার করতে পেরেছি। আরও টাকা দুই/তিন কিস্তিতে আদায় হবে। শিক্ষাছুটিতে যাওয়া শিক্ষকদের পদ শূন্য করতে মিনিমাম এক থেকে দুই বছর লাগবে। এখন বিভিন্ন বিভাগে শিক্ষক সংকট , আমরা তো বসে থাকতে পারি না। শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের জন্য আন্দোলন করেছে। দাবি তুলেছে। শিক্ষার্থীদের বৃহত্তর কল্যাণের দিকে লক্ষ রেখে আমরা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি। প্রশাসন বিভাগগুলোর অবস্থা দেখে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। ’
প্ল্যানিং ছাড়া শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন,‘ প্ল্যানিং হবে আবেদন করার পরে। প্ল্যানিং তো পদ তৈরি করতে পারেনি। আমরা পদ এনেছি।
জানা গেছে, অধ্যাপক পদে দুইজন, সহযোগী অধ্যাপক পদে পাঁচজন, সহকারী অধ্যাপক পদে নয়জন ও প্রভাষক পদে নয়জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগামী ১৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। তবে নৃবিজ্ঞান বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক আবেদনকারীদের পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। এ নিয়োগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংকট কমবে বলে মনে করছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতে জাতীয় বেতনস্কেল-২০১৫ অনুযায়ী স্থায়ী পদে জনবল নিয়োগ করা হবে। তৃতীয়, চতুর্থ,ষষ্ঠ ও নবম গ্রেডে ওই জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ওই তথ্য জানানো হয়।
অধ্যাপক পদে ফার্মেসী ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে একজন করে নেওয়া হবে।
সহযোগী অধ্যাপক পদে পরিসংখ্যান, ফার্মেসী, লোক প্রশাসন, নৃবিজ্ঞান ও ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে একজন করে।
সহকারী অধ্যাপক পদে ইংরেজি বিভাগে দুইজন, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে দুইজন, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ইংরেজি, লোক প্রশাসন ও ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে একজন করে।
প্রভাষক পদে গণিত বিভাগে দুইজন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ( সহকারী অধ্যাপক পদের বিপরীতে) দুইজন, পদার্থবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, ফার্মেসী, ইংরেজি ও প্রতœতত্ত¡ বিভাগে একজন করে নিয়োগ দেওয়া হবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটে (www.cou.ac.bd ) প্রকাশিত নির্ধারিত আবেদন ফরম, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য শর্তাবলীর আলোকে আবেদন করা যাবে।