নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গত বৃহস্পতিবার রাতে কোটবাড়ি বিশ্বরোড সংলগ্ন চাঙ্গিনী দক্ষিণ মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
ওই শিক্ষার্থী ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম।
জানা গেছে, টিউশন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরছিলেন শরীফুল ইসলাম। সিএনজি চালিত অটোরিকশার ভেতরে লাগানো পর্দা সরানোকে কেন্দ্র করে চালকের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়। এতে ক্ষুব্ধ চালক শরীফুলকে কোটবাড়ি গিয়ে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন। পরে দক্ষিণ চাঙ্গিনীতে পৌঁছালে চালক শরীফুলকে গাড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন এবং সহযোগীদের নিয়ে মারধর করেন।
শরীফুল জানান, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীদের খবর দিলে ১০-১২ জন ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কিন্তু সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক ও তার সহযোগীরা লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদের ধাওয়া দেন। এসময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
অভিযুক্ত চালক মো. আলমগীর অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেন, শিক্ষার্থীই খারাপ ভাষা ব্যবহার করেছিল। পরে তিনি শরীফুলকে গ্যারেজে নামিয়ে মালিকের হাতে সোপর্দ করেছেন।
ঘটনাস্থলে থাকা এক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা শরীফকে উদ্ধারে গেলে স্থানীয় কয়েকজন ও সিএনজি চালকরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের আক্রমণ করে। প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে আশ্রয় নিতে হয়। এতে অনেকের মোবাইল, মানিব্যাগ, জুতা ও ঘড়ি হারিয়ে যায়।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম বলেন, বিষয়টি জানার পর আমরা ঘটনাস্থলে যাই। অভিযুক্তরা ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবে না মর্মে লিখিত মুচলেকা দিয়েছে। পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গত বৃহস্পতিবার রাতে কোটবাড়ি বিশ্বরোড সংলগ্ন চাঙ্গিনী দক্ষিণ মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
ওই শিক্ষার্থী ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম।
জানা গেছে, টিউশন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরছিলেন শরীফুল ইসলাম। সিএনজি চালিত অটোরিকশার ভেতরে লাগানো পর্দা সরানোকে কেন্দ্র করে চালকের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়। এতে ক্ষুব্ধ চালক শরীফুলকে কোটবাড়ি গিয়ে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন। পরে দক্ষিণ চাঙ্গিনীতে পৌঁছালে চালক শরীফুলকে গাড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন এবং সহযোগীদের নিয়ে মারধর করেন।
শরীফুল জানান, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীদের খবর দিলে ১০-১২ জন ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কিন্তু সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক ও তার সহযোগীরা লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদের ধাওয়া দেন। এসময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
অভিযুক্ত চালক মো. আলমগীর অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেন, শিক্ষার্থীই খারাপ ভাষা ব্যবহার করেছিল। পরে তিনি শরীফুলকে গ্যারেজে নামিয়ে মালিকের হাতে সোপর্দ করেছেন।
ঘটনাস্থলে থাকা এক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা শরীফকে উদ্ধারে গেলে স্থানীয় কয়েকজন ও সিএনজি চালকরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের আক্রমণ করে। প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে আশ্রয় নিতে হয়। এতে অনেকের মোবাইল, মানিব্যাগ, জুতা ও ঘড়ি হারিয়ে যায়।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম বলেন, বিষয়টি জানার পর আমরা ঘটনাস্থলে যাই। অভিযুক্তরা ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবে না মর্মে লিখিত মুচলেকা দিয়েছে। পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।