নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর রিপন মিয়া (৩২) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উপজেলার মালিগাঁও ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের মৎস্য প্রকল্প থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত রিপন ওই গ্রামের মো. রমিজ উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্র জানায়, গত শুক্রবার রাতে রিপন পার্শ্ববর্তী চাপাতলী গ্রামের একটি মাহফিলে যান।
পরদিন সকালে পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন বিভিন্ন স্থানে তাকে খুঁজতে শুরু করেন। কোথাও তার সন্ধান না পেয়ে বাবা রমিজ উদ্দিন রোববার বিকেলে দাউদকান্দি মডেল থানায় জিডি করার জন্য আসেন। তখন এলাকার কিছু সূত্র থেকে খবর আসে, মৎস্য প্রকল্পে রিপনের লাশ ভেসে উঠেছে। পুলিশ সেখানে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে আসে।
নিহতের বাবা রমিজ উদ্দিন জানান, পাশের বাড়ির গুরুচরণ দাসের বড় ছেলে বিশ্বজিতের স্ত্রীর রিংকির সঙ্গে আমার ছেলে রিপনের চার বছর ধরে পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বিশ্বজিৎ আমার ছেলে রিপনকে মাহফিল থেকে ডেকে হত্যা করে মাছের প্রজেক্টে লাশ ফেলে দিয়েছে। আমি আমার ছেলে হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুনায়েত চৌধুরী জানায়, নিহতের পরিবার রিপনের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় থানায় জিডি করতে আসলে এলাকা থেকে তার লাশ ভেসে উঠার খবর আসে। পরে ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। লাশটির ময়নাতদন্তের জন্য আগামীকাল সকালে কুমিল্লায় পাঠানো হবে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর রিপন মিয়া (৩২) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উপজেলার মালিগাঁও ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের মৎস্য প্রকল্প থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত রিপন ওই গ্রামের মো. রমিজ উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্র জানায়, গত শুক্রবার রাতে রিপন পার্শ্ববর্তী চাপাতলী গ্রামের একটি মাহফিলে যান।
পরদিন সকালে পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন বিভিন্ন স্থানে তাকে খুঁজতে শুরু করেন। কোথাও তার সন্ধান না পেয়ে বাবা রমিজ উদ্দিন রোববার বিকেলে দাউদকান্দি মডেল থানায় জিডি করার জন্য আসেন। তখন এলাকার কিছু সূত্র থেকে খবর আসে, মৎস্য প্রকল্পে রিপনের লাশ ভেসে উঠেছে। পুলিশ সেখানে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে আসে।
নিহতের বাবা রমিজ উদ্দিন জানান, পাশের বাড়ির গুরুচরণ দাসের বড় ছেলে বিশ্বজিতের স্ত্রীর রিংকির সঙ্গে আমার ছেলে রিপনের চার বছর ধরে পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বিশ্বজিৎ আমার ছেলে রিপনকে মাহফিল থেকে ডেকে হত্যা করে মাছের প্রজেক্টে লাশ ফেলে দিয়েছে। আমি আমার ছেলে হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুনায়েত চৌধুরী জানায়, নিহতের পরিবার রিপনের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় থানায় জিডি করতে আসলে এলাকা থেকে তার লাশ ভেসে উঠার খবর আসে। পরে ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। লাশটির ময়নাতদন্তের জন্য আগামীকাল সকালে কুমিল্লায় পাঠানো হবে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।