নিজস্ব প্রতিবেদক, দাউদকান্দি

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস ২০২৫ উপলক্ষে কুমিল্লা উত্তর জেলার দাউদকান্দি উপজেলা ও পৌর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. খন্দকার মারুফ হোসেন বলেন, “জামায়াতে ইসলামীর আজগুবি পিআর এদেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করবে। পিআর নামক ফালতু কথাবার্তা বলে ইলেকশন বন্ধ করার চেষ্টা করবেন না। তিনি আরোও বলেন, ভারতে পালিয়ে থাকা খুনি হাসিনার নির্দেশে ১৩ তারিখে বা কোনো তারিখে মাঠে কেউ যদি নামেন, তাহলে কারো পিঠের চামড়া থাকবে না। এদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে- আগামী ৫০ বছরেও এই দেশে আর আওয়ামী লীগ নামে কোনো বর্জ্য আসবে না। গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে আজ দেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প কিছু নেই।”তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সমর্থনে থেকে তাঁর হাতকে শক্তিশালী করতে নেতাকর্মী, সদস্য ও সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানান। দেশের গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী নেতৃত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তিনি সকলকে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিয়ে ড. মোশাররফ হোসেনকে বিজয়ী করার জন্য উৎসাহিত করেছেন।
আজ শুক্রবার বিকেলে দাউদকান্দি উপজেলা হেডকোয়ার্টারের মারুফ ভিলা প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দাউদকান্দি বিএনপি কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।
হাজারো নেতাকর্মী ও স্থানীয় সমর্থকের উপস্থিতিতে এলাকাজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। দলের পতাকা, ব্যানার ও ফেস্টুনে সজ্জিত র্যালিতে প্রতিধ্বনিত হয় নানা স্লোগান।
এতে সভাপতিত্ব করেন দাউদকান্দি পৌর বিএনপির আহ্বায়ক নূর মোহাম্মদ সেলিম সরকার।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল হাসেম সরকার, দাউদকান্দি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এম এ লতিফ ভূঁইয়া, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ জসিম উদ্দিন, এবং পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শওগাত চৌধুরী পিটার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে অন্যান্য বক্তারাও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে দলের ঐক্য, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস ২০২৫ উপলক্ষে কুমিল্লা উত্তর জেলার দাউদকান্দি উপজেলা ও পৌর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. খন্দকার মারুফ হোসেন বলেন, “জামায়াতে ইসলামীর আজগুবি পিআর এদেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করবে। পিআর নামক ফালতু কথাবার্তা বলে ইলেকশন বন্ধ করার চেষ্টা করবেন না। তিনি আরোও বলেন, ভারতে পালিয়ে থাকা খুনি হাসিনার নির্দেশে ১৩ তারিখে বা কোনো তারিখে মাঠে কেউ যদি নামেন, তাহলে কারো পিঠের চামড়া থাকবে না। এদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে- আগামী ৫০ বছরেও এই দেশে আর আওয়ামী লীগ নামে কোনো বর্জ্য আসবে না। গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে আজ দেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প কিছু নেই।”তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সমর্থনে থেকে তাঁর হাতকে শক্তিশালী করতে নেতাকর্মী, সদস্য ও সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানান। দেশের গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী নেতৃত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তিনি সকলকে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিয়ে ড. মোশাররফ হোসেনকে বিজয়ী করার জন্য উৎসাহিত করেছেন।
আজ শুক্রবার বিকেলে দাউদকান্দি উপজেলা হেডকোয়ার্টারের মারুফ ভিলা প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দাউদকান্দি বিএনপি কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।
হাজারো নেতাকর্মী ও স্থানীয় সমর্থকের উপস্থিতিতে এলাকাজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। দলের পতাকা, ব্যানার ও ফেস্টুনে সজ্জিত র্যালিতে প্রতিধ্বনিত হয় নানা স্লোগান।
এতে সভাপতিত্ব করেন দাউদকান্দি পৌর বিএনপির আহ্বায়ক নূর মোহাম্মদ সেলিম সরকার।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল হাসেম সরকার, দাউদকান্দি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এম এ লতিফ ভূঁইয়া, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ জসিম উদ্দিন, এবং পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শওগাত চৌধুরী পিটার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে অন্যান্য বক্তারাও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে দলের ঐক্য, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।