দেবীদ্বার প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলায় সরকারি সড়কের জায়গা দখল মুক্ত করতে অভিযানে নেমেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার সুলতানপুর ও রাজামেহার ইউনিয়নে সড়কের জায়গা দখল মুক্ত করতে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হানুল ইসলামের নেতৃত্বে ওই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের ছেচড়া পুকুরিয়া এবং রাজামেহার ইউনিয়ননের চুলাশ গ্রামে সরকারি সড়ক দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে ৪ টি পাকা ভবন ও ৩ টি টিনের ঘর ২টি দোকান উচ্ছেদ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, দেবীদ্বার উপজেলা প্রকৌশলী সবুজ চন্দ্র সরকার ও এসআই বাঁধন এর নেতৃত্বে দেবীদ্বার থানা পুলিশের একটি টিমসহ জেলা পুলিশের একটি বিশেষ টিম উপস্থিত ছিল।
ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো পক্ষ থেকে জানানো হয়, উচ্ছেদ অভিযানে আমাদের ক্ষয় ক্ষতির পরিমান প্রায় অর্ধকোটি টাকা হবে।
অভিযানে ছেঁচড়াপুকুরিয়ার সুলতান মেম্বার বাড়ির রেনু মিয়ার ১টি টিনের ঘর, হারুন মিয়ার ১টি পাকা ভবন, তাহের মিয়ার ১টি পাকা ভবন, সফিকুল ইসলামে’র ১টি পাকা ভবন, শাহআলমের ১টি পাকা ভবন, অহিদ মিয়ার ১টি টিনের ঘর ও চুলাশ বাজারের ২টি দোকান ঘর উচ্ছেদ করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী সবুজ সরকার জানান, সিসিবি প্রকল্পের সাবেরপুকুরপাড় থেকে মঙ্গলের পুকুরপাড় পর্যন্ত ১ কিলোমিটার সড়কটি পাকা করণের কাজ শুরু হয় প্রায় দুই বছর পূর্বে। পুরো সড়কের কাজ সম্পূর্ণ হলেও সরকারি জায়গাতে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে অবৈধ দখল করে রাখায় ছেঁচড়াপুকুরিয়া এলাকা প্রায় ৫০ মিটার পাকা কাজ বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘ ১ বছর ধরে স্থানীয়দের দখল মুক্ত করতে নোটিশ করা হয়। প্রশাসনের নোটিশ উপেক্ষা করে উল্টো সড়কের উপর টিনের বেড়া দিয়ে রাখে তারা। সর্বশেষে উচ্ছেদ অভিযানের নোটিশ দিয়ে আজ পূর্ব ঘোষিত তারিখে ভ্রম্যমাণ আদালতের অভিযানের মাধ্যমে উচ্ছেদ অভিযান সম্পন্ন করা হয়েছে।
অভিযান শেষে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটে ও দেবীদ্বার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হানুল ইসলাম বলেন, সরকারি সম্পত্তির ওপর অবৈধ দখলদারিত্ব কোন ভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে।
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলায় সরকারি সড়কের জায়গা দখল মুক্ত করতে অভিযানে নেমেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার সুলতানপুর ও রাজামেহার ইউনিয়নে সড়কের জায়গা দখল মুক্ত করতে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হানুল ইসলামের নেতৃত্বে ওই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের ছেচড়া পুকুরিয়া এবং রাজামেহার ইউনিয়ননের চুলাশ গ্রামে সরকারি সড়ক দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে ৪ টি পাকা ভবন ও ৩ টি টিনের ঘর ২টি দোকান উচ্ছেদ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, দেবীদ্বার উপজেলা প্রকৌশলী সবুজ চন্দ্র সরকার ও এসআই বাঁধন এর নেতৃত্বে দেবীদ্বার থানা পুলিশের একটি টিমসহ জেলা পুলিশের একটি বিশেষ টিম উপস্থিত ছিল।
ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো পক্ষ থেকে জানানো হয়, উচ্ছেদ অভিযানে আমাদের ক্ষয় ক্ষতির পরিমান প্রায় অর্ধকোটি টাকা হবে।
অভিযানে ছেঁচড়াপুকুরিয়ার সুলতান মেম্বার বাড়ির রেনু মিয়ার ১টি টিনের ঘর, হারুন মিয়ার ১টি পাকা ভবন, তাহের মিয়ার ১টি পাকা ভবন, সফিকুল ইসলামে’র ১টি পাকা ভবন, শাহআলমের ১টি পাকা ভবন, অহিদ মিয়ার ১টি টিনের ঘর ও চুলাশ বাজারের ২টি দোকান ঘর উচ্ছেদ করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী সবুজ সরকার জানান, সিসিবি প্রকল্পের সাবেরপুকুরপাড় থেকে মঙ্গলের পুকুরপাড় পর্যন্ত ১ কিলোমিটার সড়কটি পাকা করণের কাজ শুরু হয় প্রায় দুই বছর পূর্বে। পুরো সড়কের কাজ সম্পূর্ণ হলেও সরকারি জায়গাতে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে অবৈধ দখল করে রাখায় ছেঁচড়াপুকুরিয়া এলাকা প্রায় ৫০ মিটার পাকা কাজ বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘ ১ বছর ধরে স্থানীয়দের দখল মুক্ত করতে নোটিশ করা হয়। প্রশাসনের নোটিশ উপেক্ষা করে উল্টো সড়কের উপর টিনের বেড়া দিয়ে রাখে তারা। সর্বশেষে উচ্ছেদ অভিযানের নোটিশ দিয়ে আজ পূর্ব ঘোষিত তারিখে ভ্রম্যমাণ আদালতের অভিযানের মাধ্যমে উচ্ছেদ অভিযান সম্পন্ন করা হয়েছে।
অভিযান শেষে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটে ও দেবীদ্বার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হানুল ইসলাম বলেন, সরকারি সম্পত্তির ওপর অবৈধ দখলদারিত্ব কোন ভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে।