দেবীদ্বার প্রতিনিধি
দেবীদ্বারে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে । গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১ টায় কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌর এলাকার বালিবাড়ি গ্রামের মজিবুর রহমান বাবুল ভূঁইয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। গৃহবধূ সালমা আক্তার(২৩) বালিবাড়ি গ্রামের ভূঁইয়া বাড়ির মো. কেফায়েতুল্লাহ রুবেলের (৩৩) স্ত্রী। ওই দম্পতির রাইসা ও সারামনি নামে দুই মেয়ে সন্তান রয়েছে। মো. কেফায়েতুল্লাহ রুবেল কুমিল্লা ইপিজেডে চাকরি করেন।
সালমার শ্বশুর মো. মজিবুর রহমান বাবুল ভূঁইয়া জানান, পাশের ঘরে আমার ভাই আবুল হোসেন ভূঁইয়ার মেয়ে তাহমিনার বিয়ে ছিল আজ। আমার পুত্রবধূ সালমা আক্তার নিজেই বৌ সাজানো থেকে শুরু করে তার বিয়ে বাড়ির সমস্ত আয়োজন সম্পন্ন করে। এরপর গোসল করে ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। আমার সংসারে কোনো অভাব নেই। অর্থ সম্পদ প্রচুর আছে। ছেলের সঙ্গেও কোনো ঝগড়া বিবাদ নেই। কেন সে আত্মহত্যা করল তাই জানতে পারলাম না।
সালমার বড় মেয়ে রাইসা জানায়, তার বাবার সঙ্গে মায়ের ঝগড়া হয়। মা ঘরের দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।
স্থানীয় নজরুল ইসলাম জানান, চাচা আবুল হোসেন ভূঁইয়ার সঙ্গে কেফায়েতুল্লাহ রুবেলের পারিবারিক সম্পর্ক ভালো ছিল না। তার স্ত্রী ওই বিয়ের অনুষ্ঠানের মূল দায়িত্ব পালন করে। এতে কেফায়েতুল্লাহ রুবেল ক্ষুব্ধ হয়ে তার স্ত্রীকে বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে নিষেধ করেন। এতে রাগে ক্ষোভে তার স্ত্রী আত্মহত্যা করে।
এ ব্যাপারে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, পারিবারিক কলহের জের থেকেই গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে। তবে স্থানীয়দের ভাষ্যানুযায়ী তার স্বামী পাশের ঘরের একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে নিষেধ করায় সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। অপমৃত্যু মামলা দায়ের করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছি।
দেবীদ্বারে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে । গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১ টায় কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌর এলাকার বালিবাড়ি গ্রামের মজিবুর রহমান বাবুল ভূঁইয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। গৃহবধূ সালমা আক্তার(২৩) বালিবাড়ি গ্রামের ভূঁইয়া বাড়ির মো. কেফায়েতুল্লাহ রুবেলের (৩৩) স্ত্রী। ওই দম্পতির রাইসা ও সারামনি নামে দুই মেয়ে সন্তান রয়েছে। মো. কেফায়েতুল্লাহ রুবেল কুমিল্লা ইপিজেডে চাকরি করেন।
সালমার শ্বশুর মো. মজিবুর রহমান বাবুল ভূঁইয়া জানান, পাশের ঘরে আমার ভাই আবুল হোসেন ভূঁইয়ার মেয়ে তাহমিনার বিয়ে ছিল আজ। আমার পুত্রবধূ সালমা আক্তার নিজেই বৌ সাজানো থেকে শুরু করে তার বিয়ে বাড়ির সমস্ত আয়োজন সম্পন্ন করে। এরপর গোসল করে ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। আমার সংসারে কোনো অভাব নেই। অর্থ সম্পদ প্রচুর আছে। ছেলের সঙ্গেও কোনো ঝগড়া বিবাদ নেই। কেন সে আত্মহত্যা করল তাই জানতে পারলাম না।
সালমার বড় মেয়ে রাইসা জানায়, তার বাবার সঙ্গে মায়ের ঝগড়া হয়। মা ঘরের দরজা বন্ধ করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।
স্থানীয় নজরুল ইসলাম জানান, চাচা আবুল হোসেন ভূঁইয়ার সঙ্গে কেফায়েতুল্লাহ রুবেলের পারিবারিক সম্পর্ক ভালো ছিল না। তার স্ত্রী ওই বিয়ের অনুষ্ঠানের মূল দায়িত্ব পালন করে। এতে কেফায়েতুল্লাহ রুবেল ক্ষুব্ধ হয়ে তার স্ত্রীকে বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে নিষেধ করেন। এতে রাগে ক্ষোভে তার স্ত্রী আত্মহত্যা করে।
এ ব্যাপারে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, পারিবারিক কলহের জের থেকেই গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে। তবে স্থানীয়দের ভাষ্যানুযায়ী তার স্বামী পাশের ঘরের একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে নিষেধ করায় সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। অপমৃত্যু মামলা দায়ের করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছি।