দেবীদ্বার প্রতিনিধি
১৩ বছর আগের মামলায় ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাবেক জিএস, গুলশান থানা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকসহ দল ও অঙ্গসংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের পদ-পদবির দায়িত্বে থাকা এম এ আউয়াল খাঁনসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৬ নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন ৭ নম্বর সিএমএম আদালতের বিচারক।
গতকাল রোববার এমএ আউয়াল খাঁনসহ আসামিরা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করতে গেলে শুনানি শেষে চিফ মেট্রোপলিটন (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত অন্যরা হলেন- কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি রেজওয়ানুল হক সবুজ ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সাধারণ সম্পাদক সোহাগ মোল্লা, ঢাকা মহানগর উওর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শরিফুল আলম মাসুম, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল হান্নান মামুন ও রাশেদ উল্লাহ রাশেদ।
২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানী এলাকায় সড়ক অবরোধের ঘটনায় দ্রুত বিচার আইনে বনানী থানায় মামলা করে পুলিশ। ওই মামলায় তদন্ত করে একই বছর ১৯ ডিসেম্বর ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ।
পুলিশে দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০১৩ সালের ২২ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ছয়জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।
বিএনপি নেতা এমএ আউয়াল খাঁন কুমিল্লা দেবীদ্বার উপজেলার উনঝুটি গ্রামের খাঁন বাড়ির ইসমাইল খানের ছেলে।
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার বিএনপি নেতা আব্দুল আউয়াল খাঁন বিগত আওয়ামী সরকারের শাসনামলে ২০১৩ সাল থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নাশকতাসহসহ সরকার বিরোধী বিভিন্ন আন্দোলনে তার বিরুদ্ধে দায়ের করা ৭২ টি মামলার ৪ টি মামলায় বিভিন্ন সময়ে ৪২ মাসের সাজাপ্রাপ্ত হয়ে পলাতক ছিলেন। চব্বিশের ছাত্র-গণআন্দোলনের পর তিনি রাজনীতিতে উন্মুক্ত হন। তিনি কুমিল্লা- ৪ (দেবীদ্বার) নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে গণসংযোগ করে আসছিলেন।
গতকাল রোববার আদলতে আত্মসমর্পণকালে আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি ও ঢাকা বারের সভাপতি এডভোকেট খোরশেদ আলম। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন জহিরুল ইসলাম কাইয়ুম।
১৩ বছর আগের মামলায় ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাবেক জিএস, গুলশান থানা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকসহ দল ও অঙ্গসংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের পদ-পদবির দায়িত্বে থাকা এম এ আউয়াল খাঁনসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৬ নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন ৭ নম্বর সিএমএম আদালতের বিচারক।
গতকাল রোববার এমএ আউয়াল খাঁনসহ আসামিরা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করতে গেলে শুনানি শেষে চিফ মেট্রোপলিটন (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত অন্যরা হলেন- কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি রেজওয়ানুল হক সবুজ ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সাধারণ সম্পাদক সোহাগ মোল্লা, ঢাকা মহানগর উওর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শরিফুল আলম মাসুম, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল হান্নান মামুন ও রাশেদ উল্লাহ রাশেদ।
২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানী এলাকায় সড়ক অবরোধের ঘটনায় দ্রুত বিচার আইনে বনানী থানায় মামলা করে পুলিশ। ওই মামলায় তদন্ত করে একই বছর ১৯ ডিসেম্বর ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ।
পুলিশে দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০১৩ সালের ২২ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ছয়জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।
বিএনপি নেতা এমএ আউয়াল খাঁন কুমিল্লা দেবীদ্বার উপজেলার উনঝুটি গ্রামের খাঁন বাড়ির ইসমাইল খানের ছেলে।
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার বিএনপি নেতা আব্দুল আউয়াল খাঁন বিগত আওয়ামী সরকারের শাসনামলে ২০১৩ সাল থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নাশকতাসহসহ সরকার বিরোধী বিভিন্ন আন্দোলনে তার বিরুদ্ধে দায়ের করা ৭২ টি মামলার ৪ টি মামলায় বিভিন্ন সময়ে ৪২ মাসের সাজাপ্রাপ্ত হয়ে পলাতক ছিলেন। চব্বিশের ছাত্র-গণআন্দোলনের পর তিনি রাজনীতিতে উন্মুক্ত হন। তিনি কুমিল্লা- ৪ (দেবীদ্বার) নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে গণসংযোগ করে আসছিলেন।
গতকাল রোববার আদলতে আত্মসমর্পণকালে আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি ও ঢাকা বারের সভাপতি এডভোকেট খোরশেদ আলম। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন জহিরুল ইসলাম কাইয়ুম।