সংস্কার শেষের আগেই
এবিএম আতিকুর রহমান বাশার
কুমিল্লার দেবীদ্বারে প্রায় ৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক সংস্কারের কাজ শেষ হওয়ার আগেই বিভিন্ন অংশ ভেঙে ও দেবে গিয়ে জনভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে।
জানা যায়, উপজেলার ৪ নং সুবিল ইউনিয়নের ‘আব্দুল্লাপুর শিবনগর তেমুনি সামার জাঙ্গাল’ সড়কটি সংস্কারের কার্যাদেশ দেওয়া হয় ২০২০ সালে। প্রাক্কলন ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। কাজটি সম্পাদন করে ‘মেসার্স সুমি এন্টারপ্রাইজ’। দীর্ঘ বিলম্বের পর ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সড়কের পিচ ঢালাইয়ের কাজ সম্পন্ন হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কার্যাদেশে সড়কের দুইপাশে ৩ থেকে সাড়ে ৪ ফুট প্রশস্তে মাটি ভরাটের শর্ত থাকলেও তা করা হয়নি। তবুও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার শুধু বিলই তোলেননি, জামানতের টাকাও উত্তোলন করেছেন। ফলে বৃষ্টির পানিতে সড়কের বিভিন্ন অংশ দেবে গিয়ে কোথাও কোথাও ভেঙে পড়ছে। এতে প্রতিদিন হাজারো মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, সরকারি কোটি কোটি টাকা ব্যয় হওয়া সড়কটির ভেঙে পড়া এবং দেবে যাওয়ার জন্য প্রকৌশল বিভাগ ও ঠিকাদার উভয়কেই দায় এড়াতে পারে না। দ্রুত সড়ক সংস্কার না হলে বর্ষাকালে এ সড়কটি সম্পূর্ণভাবে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়বে।
শিবনগর তেমুনি এলাকার বাসিন্দা রোছমত আলী বলেন, এই সড়কের দুর্ভোগ আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রায় ৫ বছর আগে কাজ ধরা হলেও নানা টালবাহানায় সম্প্রতি পিচ ঢালাই করা হয়। কিন্তু সড়কের দুইপাশে এক মুঠো মাটিও দেওয়া হয়নি।
অভিযোগ অস্বীকার করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সুমি এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. সেলিম সরকার বলেন, কাজ সম্পন্ন করেই আমি বিল তুলেছি। কোনো সমস্যা থাকলে প্রকৌশল বিভাগ বিল দিত না। তাছাড়া আশপাশে ড্রেজার দিয়ে মাটি কাটার কারণে সড়ক দেবে গেছে।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার উপজেলা প্রকৌশলী সবুজ চন্দ্র জানান, কার্যাদেশ অনুযায়ী সড়কের দুইপাশে মাটি ফেলা হয়েছিল। তবে বৃষ্টির পানিতে তা সরে গেছে। ইতোমধ্যে প্রকল্পের সম্পূর্ণ বিল ও জামানতের অর্থও ঠিকাদারকে পরিশোধ করা হয়েছে।
কুমিল্লার দেবীদ্বারে প্রায় ৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক সংস্কারের কাজ শেষ হওয়ার আগেই বিভিন্ন অংশ ভেঙে ও দেবে গিয়ে জনভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে।
জানা যায়, উপজেলার ৪ নং সুবিল ইউনিয়নের ‘আব্দুল্লাপুর শিবনগর তেমুনি সামার জাঙ্গাল’ সড়কটি সংস্কারের কার্যাদেশ দেওয়া হয় ২০২০ সালে। প্রাক্কলন ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। কাজটি সম্পাদন করে ‘মেসার্স সুমি এন্টারপ্রাইজ’। দীর্ঘ বিলম্বের পর ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সড়কের পিচ ঢালাইয়ের কাজ সম্পন্ন হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কার্যাদেশে সড়কের দুইপাশে ৩ থেকে সাড়ে ৪ ফুট প্রশস্তে মাটি ভরাটের শর্ত থাকলেও তা করা হয়নি। তবুও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার শুধু বিলই তোলেননি, জামানতের টাকাও উত্তোলন করেছেন। ফলে বৃষ্টির পানিতে সড়কের বিভিন্ন অংশ দেবে গিয়ে কোথাও কোথাও ভেঙে পড়ছে। এতে প্রতিদিন হাজারো মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, সরকারি কোটি কোটি টাকা ব্যয় হওয়া সড়কটির ভেঙে পড়া এবং দেবে যাওয়ার জন্য প্রকৌশল বিভাগ ও ঠিকাদার উভয়কেই দায় এড়াতে পারে না। দ্রুত সড়ক সংস্কার না হলে বর্ষাকালে এ সড়কটি সম্পূর্ণভাবে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়বে।
শিবনগর তেমুনি এলাকার বাসিন্দা রোছমত আলী বলেন, এই সড়কের দুর্ভোগ আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রায় ৫ বছর আগে কাজ ধরা হলেও নানা টালবাহানায় সম্প্রতি পিচ ঢালাই করা হয়। কিন্তু সড়কের দুইপাশে এক মুঠো মাটিও দেওয়া হয়নি।
অভিযোগ অস্বীকার করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সুমি এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. সেলিম সরকার বলেন, কাজ সম্পন্ন করেই আমি বিল তুলেছি। কোনো সমস্যা থাকলে প্রকৌশল বিভাগ বিল দিত না। তাছাড়া আশপাশে ড্রেজার দিয়ে মাটি কাটার কারণে সড়ক দেবে গেছে।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার উপজেলা প্রকৌশলী সবুজ চন্দ্র জানান, কার্যাদেশ অনুযায়ী সড়কের দুইপাশে মাটি ফেলা হয়েছিল। তবে বৃষ্টির পানিতে তা সরে গেছে। ইতোমধ্যে প্রকল্পের সম্পূর্ণ বিল ও জামানতের অর্থও ঠিকাদারকে পরিশোধ করা হয়েছে।