দেবীদ্বার প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবীদ্বার খেলতে গিয়ে একই পরিবারের আপন চাচাতো ভাই বোন দুই শিশু মোঃ জারিফ (২) ও মোসাঃ নাবিলা (২) পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন, জারিফ চান্দপুর গ্রামের আব্দুল জলিল এর পুত্র, অপরজন নাবিলা সোহাগ হোসেন এর কন্যা। নিহত দুই শিশুর পিতা আব্দুল জলিল ও সোহাগ হোসেন আপন ভাই। তারা চান্দপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিন এর বড় ও মেজ ছেলে।
ঘটনাটি ঘটে আজ মঙ্গলবার উপজেলার ফতেহাবাদ ইউনিয়নের চান্দপুর গ্রামের (হাকীম হুজুরের বাড়িতে) নিজ পুকুরে।
সরেজমিনে গিয়ে নিহত দুই শিশুর আপন চাচা সাকিব এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, সকাল ১০ টার সময় আমি বাড়িতে নাস্তা খেতে এসে দেখি উঠানে জারিফ ও নাবিলা খেলাধুলা করছে। নাস্তা খেয়ে বাড়ি থেকে যাওয়ার একটু পরেই শুনি আমার বাতিজা ও বাতিজী নিখোঁজ। এদিক সেদিক খুঁজার পর শুনি পুকুরের পানিতে ডুবে গেছে। দ্রুত উদ্ধার করে প্রথমে স্হানীয় একটি ফামের্সীতে নিয়ে গেলে তিনি মৃত ঘোষণা করেন। আমাদের বিশ্বাস হচ্ছিল না, সঙ্গে সঙ্গে আবারো তাদের দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাই। সেখানখার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। ওদের মৃত্যুর খবরটা মানে নিতে পারি নাই। ফের আবারো দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে, কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। অনেক চেষ্টা করেও তাদের বাঁচাতে পারি নাই।
ঘটনায় নিহতের পরিবারসহ পুরো এলাকা জুড়ে শোকের মাতম বইছে।
এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শামসুদ্দিন মোঃ ইলিয়াস জানান, ঘটনার বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি। যদি নিহতের পরিবারের পক্ষে থেকে কোন লিখিত অভিযোগ দায়ের করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা গ্রহণ করবো।
কুমিল্লার দেবীদ্বার খেলতে গিয়ে একই পরিবারের আপন চাচাতো ভাই বোন দুই শিশু মোঃ জারিফ (২) ও মোসাঃ নাবিলা (২) পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন, জারিফ চান্দপুর গ্রামের আব্দুল জলিল এর পুত্র, অপরজন নাবিলা সোহাগ হোসেন এর কন্যা। নিহত দুই শিশুর পিতা আব্দুল জলিল ও সোহাগ হোসেন আপন ভাই। তারা চান্দপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিন এর বড় ও মেজ ছেলে।
ঘটনাটি ঘটে আজ মঙ্গলবার উপজেলার ফতেহাবাদ ইউনিয়নের চান্দপুর গ্রামের (হাকীম হুজুরের বাড়িতে) নিজ পুকুরে।
সরেজমিনে গিয়ে নিহত দুই শিশুর আপন চাচা সাকিব এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, সকাল ১০ টার সময় আমি বাড়িতে নাস্তা খেতে এসে দেখি উঠানে জারিফ ও নাবিলা খেলাধুলা করছে। নাস্তা খেয়ে বাড়ি থেকে যাওয়ার একটু পরেই শুনি আমার বাতিজা ও বাতিজী নিখোঁজ। এদিক সেদিক খুঁজার পর শুনি পুকুরের পানিতে ডুবে গেছে। দ্রুত উদ্ধার করে প্রথমে স্হানীয় একটি ফামের্সীতে নিয়ে গেলে তিনি মৃত ঘোষণা করেন। আমাদের বিশ্বাস হচ্ছিল না, সঙ্গে সঙ্গে আবারো তাদের দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাই। সেখানখার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। ওদের মৃত্যুর খবরটা মানে নিতে পারি নাই। ফের আবারো দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে, কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। অনেক চেষ্টা করেও তাদের বাঁচাতে পারি নাই।
ঘটনায় নিহতের পরিবারসহ পুরো এলাকা জুড়ে শোকের মাতম বইছে।
এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শামসুদ্দিন মোঃ ইলিয়াস জানান, ঘটনার বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি। যদি নিহতের পরিবারের পক্ষে থেকে কোন লিখিত অভিযোগ দায়ের করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা গ্রহণ করবো।