কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক
এবিএম আতিকুর রহমান বাশার
মরণফাঁদে পরিণত কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দেবীদ্বার উপজেলার সদরের খানাখন্দ ও ভাঙাচোরা সড়ক পরিদর্শনে আসছেন সওজ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সওজের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ জাতীয় যুব শক্তির নেতৃবৃন্দ।
গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১ টায় সড়ক পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদকিদের জানান, আমরা আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যেই দেবীদ্বার অংশের বারেরা (ফুলগাছ তলা) থেকে নিউমার্কেট এলাকায় ৫ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যায় ধরে ২৪ ফুট প্রশস্ত ২৫২ মিটার সড়কের ঢালাইয়ের কাজ ধরব। ইতিমধ্যে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের ময়নামতি, কংশনগর, বারেরা (ফুলগাছতলা), দেবীদ্বার নিউমার্কেট, ভিংলাবাড়ি এলাকার ৫টি স্থানের জন্য ১০ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয় ধরে সড়ক সংস্কারে ৫ ভাগে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এর মধ্যে বারেরা (ফুলগাছতলা) এবং নিউমার্কেট এলাকার জন্য ৫ কোটি টাকা, অন্যান্য স্থানের জন্য ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। গত ১৪ অক্টোবর টেন্ডার ড্রপিংয়ে কংশনগর এলাকা সংস্কারে (২০৪ মিটার সড়ক ঢালাইয়ে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ) ঠিকাদার পাওয়া গেছে। দেবীদ্বার অংশের জন্য কোনো ঠিকাদার দরপত্র আহ্বান করেননি। তাই আরো একবার টেন্ডার ড্রপিংয়ের সময় দিতে হবে। যাতে আমরা আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে কাজ ধরতে পারি।

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে ৬ অক্টোবর হাসনাত আবদুল্লাহ ও সড়ক এবং জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসানের মধ্যে হওয়া কথোপকথনের একটি ২ মিনিট ৩ সেকেন্ডের অডিও ক্লিপ গত ৯ অক্টোবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই অডিওতে হাসনাত আবদুল্লাহ অক্টোবরের ২০ তারিখের মধ্যে নিউমার্কেট এলাকার রাস্তার কাজ ধরার আল্টিমেটাম দেন। কাজ না হলে ওই রাস্তা দিয়ে একটি গাড়িও চলতে না দেওয়ার, এমনকি ওই রাস্তায় ধান ও মাছ চাষ করার কথা বলেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, আমাদের সময় দিতে হবে। তাৎক্ষণিক বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছিল।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, যেহেতু সওজ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময় চেয়েছেন, আমরা আজ রাতে বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনাদের জানাব।
মরণফাঁদে পরিণত কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দেবীদ্বার উপজেলার সদরের খানাখন্দ ও ভাঙাচোরা সড়ক পরিদর্শনে আসছেন সওজ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সওজের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ জাতীয় যুব শক্তির নেতৃবৃন্দ।
গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১ টায় সড়ক পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদকিদের জানান, আমরা আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যেই দেবীদ্বার অংশের বারেরা (ফুলগাছ তলা) থেকে নিউমার্কেট এলাকায় ৫ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যায় ধরে ২৪ ফুট প্রশস্ত ২৫২ মিটার সড়কের ঢালাইয়ের কাজ ধরব। ইতিমধ্যে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের ময়নামতি, কংশনগর, বারেরা (ফুলগাছতলা), দেবীদ্বার নিউমার্কেট, ভিংলাবাড়ি এলাকার ৫টি স্থানের জন্য ১০ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয় ধরে সড়ক সংস্কারে ৫ ভাগে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এর মধ্যে বারেরা (ফুলগাছতলা) এবং নিউমার্কেট এলাকার জন্য ৫ কোটি টাকা, অন্যান্য স্থানের জন্য ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। গত ১৪ অক্টোবর টেন্ডার ড্রপিংয়ে কংশনগর এলাকা সংস্কারে (২০৪ মিটার সড়ক ঢালাইয়ে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ) ঠিকাদার পাওয়া গেছে। দেবীদ্বার অংশের জন্য কোনো ঠিকাদার দরপত্র আহ্বান করেননি। তাই আরো একবার টেন্ডার ড্রপিংয়ের সময় দিতে হবে। যাতে আমরা আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে কাজ ধরতে পারি।

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে ৬ অক্টোবর হাসনাত আবদুল্লাহ ও সড়ক এবং জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসানের মধ্যে হওয়া কথোপকথনের একটি ২ মিনিট ৩ সেকেন্ডের অডিও ক্লিপ গত ৯ অক্টোবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই অডিওতে হাসনাত আবদুল্লাহ অক্টোবরের ২০ তারিখের মধ্যে নিউমার্কেট এলাকার রাস্তার কাজ ধরার আল্টিমেটাম দেন। কাজ না হলে ওই রাস্তা দিয়ে একটি গাড়িও চলতে না দেওয়ার, এমনকি ওই রাস্তায় ধান ও মাছ চাষ করার কথা বলেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, আমাদের সময় দিতে হবে। তাৎক্ষণিক বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছিল।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, যেহেতু সওজ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সময় চেয়েছেন, আমরা আজ রাতে বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনাদের জানাব।