দেবীদ্বার প্রতিনিধি

কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার গুনাইঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের দক্ষিণ পোনরার ১৫-২০টি পরিবার দীর্ঘ ৩০-৩৫ বছর ধরে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করত। চরম ভোগান্তি ও ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোতে যাতায়াতের অবসান হলো দেবীদ্বারের সন্তান এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর প্রচেষ্টায়। বাঁশের সাঁকোর বদলে সরকারি অনুদানে নতুন কালভার্ট পেয়ে মফস্বলের ওই জনগোষ্ঠীর আনন্দের সীমা নেই।
সদ্য শুরু হয়েছে কালর্ভাটির কাজ। গতকাল মঙ্গলবার সরজমিনে গিয়ে জানা যায়। উপজেলার দক্ষিণ পোনরার (আব্দুল আজিজের বাড়ির) ১৫-২০ টি পরিবার জোরপুল থেকে গৌরসারের সংযোগ খালটি ওপর দিয়ে বাঁশের সাঁকো গড়ে যাতায়াত করত। প্রতিটি পরিবার ও তাদের ১০টি সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাগুলো ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হতো। অবশেষে স্থানীয় বাসিন্দা এনসিপির যুবশক্তির নেতা আব্দুল কাদের ও মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে এবং হাসনাত আবদুল্লাহর প্রচেষ্টায় বাঁশের সাঁকো ভেঙে নতুন কালর্ভাট নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।
স্থানীয় মো. হারুনুর রশিদ, মো. মহসিন, খোরশেদ আলম, আনোয়ার গাজী জানান, দীর্ঘ ৩০-৩৫ বছর ধরে তারা এখানে বসবাস করছেন। বাড়ির পাশের খালের ওপর দিয়ে বাঁশের সাঁকোই ছিল তাদের একমাত্র ভরসা। তাদের ১৫-২০টি পরিবার ও তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ব্যবহৃত অটোরিকশাগুলো বাঁশের সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মাধ্যমের রাজনৈতিক দলের কাছে একটি কালভার্ট বরাদ্দ চেয়েও পাননি। অবশেষে হাসনাত আবদুল্লাহর প্রচেষ্টায় নতুন কালভার্ট পেয়ে আমরা খুশি।

কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার গুনাইঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের দক্ষিণ পোনরার ১৫-২০টি পরিবার দীর্ঘ ৩০-৩৫ বছর ধরে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করত। চরম ভোগান্তি ও ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোতে যাতায়াতের অবসান হলো দেবীদ্বারের সন্তান এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর প্রচেষ্টায়। বাঁশের সাঁকোর বদলে সরকারি অনুদানে নতুন কালভার্ট পেয়ে মফস্বলের ওই জনগোষ্ঠীর আনন্দের সীমা নেই।
সদ্য শুরু হয়েছে কালর্ভাটির কাজ। গতকাল মঙ্গলবার সরজমিনে গিয়ে জানা যায়। উপজেলার দক্ষিণ পোনরার (আব্দুল আজিজের বাড়ির) ১৫-২০ টি পরিবার জোরপুল থেকে গৌরসারের সংযোগ খালটি ওপর দিয়ে বাঁশের সাঁকো গড়ে যাতায়াত করত। প্রতিটি পরিবার ও তাদের ১০টি সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাগুলো ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হতো। অবশেষে স্থানীয় বাসিন্দা এনসিপির যুবশক্তির নেতা আব্দুল কাদের ও মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে এবং হাসনাত আবদুল্লাহর প্রচেষ্টায় বাঁশের সাঁকো ভেঙে নতুন কালর্ভাট নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।
স্থানীয় মো. হারুনুর রশিদ, মো. মহসিন, খোরশেদ আলম, আনোয়ার গাজী জানান, দীর্ঘ ৩০-৩৫ বছর ধরে তারা এখানে বসবাস করছেন। বাড়ির পাশের খালের ওপর দিয়ে বাঁশের সাঁকোই ছিল তাদের একমাত্র ভরসা। তাদের ১৫-২০টি পরিবার ও তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ব্যবহৃত অটোরিকশাগুলো বাঁশের সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মাধ্যমের রাজনৈতিক দলের কাছে একটি কালভার্ট বরাদ্দ চেয়েও পাননি। অবশেষে হাসনাত আবদুল্লাহর প্রচেষ্টায় নতুন কালভার্ট পেয়ে আমরা খুশি।