দেবীদ্বার প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তৃপক্ষের নির্দেশে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে দক্ষিণ পাশের আবাসিক এলাকার সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে খোলা স্থাানে ময়লার ভাগার বানানোর অভিযোগ উঠেছে। ওই স্থানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীদের ব্যবহৃত বর্জ্য ও বাসা-বাড়ির ময়লা ফেলে ভাগাড় বানিয়ে রাখার কারণে প্রতিবেশী বাসাবাড়িতে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে এবং রোগী ও পথচারীদের চলাচলে ভোগান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। এমন অভিযোরেগর ভিত্তিতে প্রতিবেশী আব্দুল মান্নানের বাসার ভাড়াটিয়া ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনূর আক্তার প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওই পথ দিয়ে দালালদের হাসপাতালে যাতায়াত থাকায় তা বন্ধ করতে এই কাজ করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের দক্ষিণ পাশে খোলামেলা স্থানে ময়লা ফেলে রাখা হয়েছে। এতে ময়লার ভাগাড়ের পাশ দিয়ে চলাচল করা পথচারী বাসাবাড়ির লোকজন দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন।
অভিযোগকারী ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনুর আক্তার জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মুহিবুস সালাম খানের সঙ্গে চিকিৎসা বিষয়ক ও ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বে ওই কর্মকর্তার নির্দেশেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কর্মীরা খোলামেলা স্থানে ময়লা ফেলেছেন।
ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনূর আক্তার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দক্ষিণ পাশের ভবনে ভাড়া বাসায় থেকে সেখানেই রোগীদের প্রাইভেট চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন। তিনি আরো জানান, একই বাড়ির পাশের বাসার ভাড়াটিয়া মাইনুল হোসেন নামে আরেকজন ডিপ্লোমা চিকিৎসক বসবাস করছেন এবং তিনিও রোগীদের প্রাইভেট চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসলেও তার প্রতি কোনো রাগ ক্ষোভ নেই।
এ বিষয়ে বাড়ির মালিক আব্দুল মান্নানের ছেলে সফিউল্লাহ মানিক জানান, ডিপ্লেমা চিকিৎসক কুহিনূর আমার বাড়িতে ভাড়া থাকেন, বাসায় তার কাছে আসা রোগীদের তিনি চিকিৎসা প্রদান করেন।
তিনি আরো জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতর দিয়ে যে রাস্তায় আমরা চলাচল করি, সে রাস্তাটি আদালতের রায় নিয়ে আমরা বিগত ৫০ বছর ধরে ব্যবহার করে আসছি।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান বলেন, আমরা দালাল মুক্ত করার চেষ্টা করছি। গত ২৯ অক্টোবর ১০-১২ বছরের একটি বাচ্চা ছেলে রোগী বাগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমার লোকজন ধাওয়া করলে সে কুহিনূরের বাসায় দৌড়ে আশ্রয় নেয়। এখন বয়স্ক লোক বাদ দিয়ে বাচ্চা ছেলেদের দালাল হিসেবে ব্যবহার করছে। আমাদের দালাল চিনতে কষ্ট হচ্ছে। তাই ওই অবৈধভাবে চলাচলের জায়গায় ময়লার ভাগাড় তৈরি করছি।
এ ব্যপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ উন্মূক্ত জায়গায় ময়লার ভাগাড় নির্মাণ করা ঠিক হয়নি। অপরদিকে অভিযানে কোনো দালাল যদি ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনূর আক্তারের পরিচয় ব্যবহার করে তাঁর ডিপ্লোমা চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তৃপক্ষের নির্দেশে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে দক্ষিণ পাশের আবাসিক এলাকার সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে খোলা স্থাানে ময়লার ভাগার বানানোর অভিযোগ উঠেছে। ওই স্থানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীদের ব্যবহৃত বর্জ্য ও বাসা-বাড়ির ময়লা ফেলে ভাগাড় বানিয়ে রাখার কারণে প্রতিবেশী বাসাবাড়িতে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে এবং রোগী ও পথচারীদের চলাচলে ভোগান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। এমন অভিযোরেগর ভিত্তিতে প্রতিবেশী আব্দুল মান্নানের বাসার ভাড়াটিয়া ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনূর আক্তার প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওই পথ দিয়ে দালালদের হাসপাতালে যাতায়াত থাকায় তা বন্ধ করতে এই কাজ করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের দক্ষিণ পাশে খোলামেলা স্থানে ময়লা ফেলে রাখা হয়েছে। এতে ময়লার ভাগাড়ের পাশ দিয়ে চলাচল করা পথচারী বাসাবাড়ির লোকজন দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন।
অভিযোগকারী ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনুর আক্তার জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মুহিবুস সালাম খানের সঙ্গে চিকিৎসা বিষয়ক ও ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বে ওই কর্মকর্তার নির্দেশেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কর্মীরা খোলামেলা স্থানে ময়লা ফেলেছেন।
ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনূর আক্তার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দক্ষিণ পাশের ভবনে ভাড়া বাসায় থেকে সেখানেই রোগীদের প্রাইভেট চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন। তিনি আরো জানান, একই বাড়ির পাশের বাসার ভাড়াটিয়া মাইনুল হোসেন নামে আরেকজন ডিপ্লোমা চিকিৎসক বসবাস করছেন এবং তিনিও রোগীদের প্রাইভেট চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসলেও তার প্রতি কোনো রাগ ক্ষোভ নেই।
এ বিষয়ে বাড়ির মালিক আব্দুল মান্নানের ছেলে সফিউল্লাহ মানিক জানান, ডিপ্লেমা চিকিৎসক কুহিনূর আমার বাড়িতে ভাড়া থাকেন, বাসায় তার কাছে আসা রোগীদের তিনি চিকিৎসা প্রদান করেন।
তিনি আরো জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতর দিয়ে যে রাস্তায় আমরা চলাচল করি, সে রাস্তাটি আদালতের রায় নিয়ে আমরা বিগত ৫০ বছর ধরে ব্যবহার করে আসছি।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহিবুস সালাম খান বলেন, আমরা দালাল মুক্ত করার চেষ্টা করছি। গত ২৯ অক্টোবর ১০-১২ বছরের একটি বাচ্চা ছেলে রোগী বাগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমার লোকজন ধাওয়া করলে সে কুহিনূরের বাসায় দৌড়ে আশ্রয় নেয়। এখন বয়স্ক লোক বাদ দিয়ে বাচ্চা ছেলেদের দালাল হিসেবে ব্যবহার করছে। আমাদের দালাল চিনতে কষ্ট হচ্ছে। তাই ওই অবৈধভাবে চলাচলের জায়গায় ময়লার ভাগাড় তৈরি করছি।
এ ব্যপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ উন্মূক্ত জায়গায় ময়লার ভাগাড় নির্মাণ করা ঠিক হয়নি। অপরদিকে অভিযানে কোনো দালাল যদি ডিপ্লোমা চিকিৎসক কুহিনূর আক্তারের পরিচয় ব্যবহার করে তাঁর ডিপ্লোমা চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।