দেবীদ্বার প্রতিনিধি
দেবীদ্বার উপজেলায় বাড়ি থেকে নিখোঁজ হওয়ার ১৬ ঘণ্টা পর বিমল চন্দ্র দাস (৩১) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতকাল রোববার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নয়ের কুড়াখাল গ্রানের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশে একটি নির্জন বাগানের পাশে ডিপ টিউবওয়েলের নালার গর্তে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত বিমল চন্দ্র দাস উপজেলার ভাণী ইউনিয়নয়ের আসাদনগর গ্রাম হিন্দুপাড়া কোনাবাড়ির দিলিপ চন্দ্র দাসের ছোট ছেলে।
বিমলের বড় ভাই বাদল চন্দ্র দাস জানান, “আমরা ২ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে বিমল ছিল মেঝো এবং অত্যন্ত মেধাবী। তাকে মেডিকেলে পড়ানোর পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু ২০১০ সালে সে মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। পরবর্তীতে সাধারণ লাইনে এমএ পাশ করে। মানসিক রোগের কারণে বেকার ছিল। ২০২৩ সালে তার বিয়ে হলেও পারিবারিক কারণে ২০২৪ সালে বিচ্ছেদ ঘটে।”
পিতা দিলিপ চন্দ্র দাস বলেন, “রোববার সকাল ৮টার দিকে মুড়ি খেয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর আজ সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অজ্ঞাত লাশের খবর পেয়ে থানায় গিয়ে ছেলেকে শনাক্ত করি।”
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, “বিমল মানসিক রোগী ছিলেন। রাত দেড়টার দিকে কুড়াখাল গ্রামের ডিপ টিউবওয়েলের নালার গর্তে পড়ে যান। পাশের এক প্রবাসীর স্ত্রী শব্দ পেয়ে লোকজন ডাকেন। তখন ইউছুফ (৬৫) নামে এক ব্যক্তি গিয়ে দেখেন সে পেক-কাদায় উপুড় হয়ে পড়ে আছে। তাকে জিজ্ঞেস করলে সে আসাদনগর গ্রামের রাস্তা খোঁজ করছিল। পরে গোঙানির শব্দ শুনে আরেক ব্যক্তি ৯৯৯-এ ফোন করেন। পুলিশ গিয়ে অজ্ঞাত লাশ হিসেবে উদ্ধার করে।”
সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার(এএসপি) দেবীদ্বার-বি-পাড়া সার্কেল মোহামামদ শাহীন জানান, “নিহতের মুখমন্ডলে টিনের কাটা দাগ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে কাদায় পা পিছলে পড়ে যাওয়ার সময় নালার পাশের টিনে আঘাত লেগে এই দাগ হয়। প্রাথমিকভাবে এটি হত্যাকান্ড বলে মনে হচ্ছে না। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।”
দেবীদ্বার উপজেলায় বাড়ি থেকে নিখোঁজ হওয়ার ১৬ ঘণ্টা পর বিমল চন্দ্র দাস (৩১) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতকাল রোববার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নয়ের কুড়াখাল গ্রানের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশে একটি নির্জন বাগানের পাশে ডিপ টিউবওয়েলের নালার গর্তে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত বিমল চন্দ্র দাস উপজেলার ভাণী ইউনিয়নয়ের আসাদনগর গ্রাম হিন্দুপাড়া কোনাবাড়ির দিলিপ চন্দ্র দাসের ছোট ছেলে।
বিমলের বড় ভাই বাদল চন্দ্র দাস জানান, “আমরা ২ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে বিমল ছিল মেঝো এবং অত্যন্ত মেধাবী। তাকে মেডিকেলে পড়ানোর পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু ২০১০ সালে সে মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। পরবর্তীতে সাধারণ লাইনে এমএ পাশ করে। মানসিক রোগের কারণে বেকার ছিল। ২০২৩ সালে তার বিয়ে হলেও পারিবারিক কারণে ২০২৪ সালে বিচ্ছেদ ঘটে।”
পিতা দিলিপ চন্দ্র দাস বলেন, “রোববার সকাল ৮টার দিকে মুড়ি খেয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর আজ সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অজ্ঞাত লাশের খবর পেয়ে থানায় গিয়ে ছেলেকে শনাক্ত করি।”
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, “বিমল মানসিক রোগী ছিলেন। রাত দেড়টার দিকে কুড়াখাল গ্রামের ডিপ টিউবওয়েলের নালার গর্তে পড়ে যান। পাশের এক প্রবাসীর স্ত্রী শব্দ পেয়ে লোকজন ডাকেন। তখন ইউছুফ (৬৫) নামে এক ব্যক্তি গিয়ে দেখেন সে পেক-কাদায় উপুড় হয়ে পড়ে আছে। তাকে জিজ্ঞেস করলে সে আসাদনগর গ্রামের রাস্তা খোঁজ করছিল। পরে গোঙানির শব্দ শুনে আরেক ব্যক্তি ৯৯৯-এ ফোন করেন। পুলিশ গিয়ে অজ্ঞাত লাশ হিসেবে উদ্ধার করে।”
সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার(এএসপি) দেবীদ্বার-বি-পাড়া সার্কেল মোহামামদ শাহীন জানান, “নিহতের মুখমন্ডলে টিনের কাটা দাগ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে কাদায় পা পিছলে পড়ে যাওয়ার সময় নালার পাশের টিনে আঘাত লেগে এই দাগ হয়। প্রাথমিকভাবে এটি হত্যাকান্ড বলে মনে হচ্ছে না। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।”