হোমনা প্রতিনিধি
কুমিল্লার হোমনা পৌরসভার সাবেক মেয়র, হোমনা সদর ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান, ভারপ্রাপ্ত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি হারুন মিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ বৃহস্পতিবার বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় রাজধানীর পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
হারুন মিয়া দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আন্তরিকতা ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করেছিলেন। তিনি হোমনার রাজনীতিতে একজন প্রাজ্ঞ, বিচক্ষণ ও জনপ্রিয় নেতা হিসেবে সমাদৃত ছিলেন।
হারুন মিয়া হোমনা সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুল করিমের বড় ছেলে ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জহিরুল হক জহরের বড় ভাই ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি ১ ছেলে ১ মেয়ে, ৬ ভাই, ৩ বোন ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। বৃহস্পতিবার বাদ আসর হোমনা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তাঁর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সর্বস্তরের মানুষ তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
কুমিল্লার হোমনা পৌরসভার সাবেক মেয়র, হোমনা সদর ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান, ভারপ্রাপ্ত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি হারুন মিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ বৃহস্পতিবার বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় রাজধানীর পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
হারুন মিয়া দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আন্তরিকতা ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করেছিলেন। তিনি হোমনার রাজনীতিতে একজন প্রাজ্ঞ, বিচক্ষণ ও জনপ্রিয় নেতা হিসেবে সমাদৃত ছিলেন।
হারুন মিয়া হোমনা সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুল করিমের বড় ছেলে ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জহিরুল হক জহরের বড় ভাই ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি ১ ছেলে ১ মেয়ে, ৬ ভাই, ৩ বোন ও আত্মীয়স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। বৃহস্পতিবার বাদ আসর হোমনা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তাঁর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সর্বস্তরের মানুষ তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।