নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লায় বাসচাপায় অটোরিকশার পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছেন, নিহত হয়েছেন একজন। তাঁরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। এ ঘটনায় এক নারীর পা পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় চারজনকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনায় আহত একজনের পা বিচ্ছিন্ন হওয়ার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার কুমিল্লা-নাঙ্গলকোট সড়কের লাকসামের আজগরা ইউনিয়নের দামবাহার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তাহমিনা বেগম (৫৫) লাকসামের গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের বাচ্চু মিয়ার স্ত্রী। আহতরা হলেন- তাহমিনা বেগমের পুত্রবধূ মিনু বেগম (২৬), নাতনি মেহেজাবিন (৫), নাতি মো. রাসেল ও মিনহাজ (২)। এছাড়াও পরিবারের আরেক সদস্য মোহরোমের নেছা (৬৫) দুর্ঘটনায় আহত হন।
তাহমিনা বেগমের স্বামী বাচ্চু মিয়া জানান, স্ত্রীর লাশ নিতে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসেছি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পরিবারের এই ৬ সদস্য ছেলের শ্বশুরবাড়ি আজগরা ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামে দাওয়াত খেতে যান। এ সময় ফিরতি পথে কুমিল্লা সুপার নামের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষ হলে তাঁরা আহত হন। প্রথমে লাকসামের বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক কুমিল্লা আনতে বলেন। কুমিল্লা মেডিকেল আনলে স্ত্রীকে মৃত ঘোষণা করেন ও বাকিদের ঢাকায় প্রেরণের জন্য বলেন।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিপ্লব বড়ুয়া জানান, একজন মারা গেছেন। এই ছাড়া কিছু বলতে পারব না।
কুমিল্লায় বাসচাপায় অটোরিকশার পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছেন, নিহত হয়েছেন একজন। তাঁরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। এ ঘটনায় এক নারীর পা পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় চারজনকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনায় আহত একজনের পা বিচ্ছিন্ন হওয়ার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার কুমিল্লা-নাঙ্গলকোট সড়কের লাকসামের আজগরা ইউনিয়নের দামবাহার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তাহমিনা বেগম (৫৫) লাকসামের গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের বাচ্চু মিয়ার স্ত্রী। আহতরা হলেন- তাহমিনা বেগমের পুত্রবধূ মিনু বেগম (২৬), নাতনি মেহেজাবিন (৫), নাতি মো. রাসেল ও মিনহাজ (২)। এছাড়াও পরিবারের আরেক সদস্য মোহরোমের নেছা (৬৫) দুর্ঘটনায় আহত হন।
তাহমিনা বেগমের স্বামী বাচ্চু মিয়া জানান, স্ত্রীর লাশ নিতে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসেছি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পরিবারের এই ৬ সদস্য ছেলের শ্বশুরবাড়ি আজগরা ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামে দাওয়াত খেতে যান। এ সময় ফিরতি পথে কুমিল্লা সুপার নামের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষ হলে তাঁরা আহত হন। প্রথমে লাকসামের বেসরকারি হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক কুমিল্লা আনতে বলেন। কুমিল্লা মেডিকেল আনলে স্ত্রীকে মৃত ঘোষণা করেন ও বাকিদের ঢাকায় প্রেরণের জন্য বলেন।
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিপ্লব বড়ুয়া জানান, একজন মারা গেছেন। এই ছাড়া কিছু বলতে পারব না।