লাকসাম প্রতিনিধি
কুমিল্লার লাকসামের শিশু অনু'র অবশেষে খোঁজ মিলেছে। তবে জীবিত নয়, মৃত। নিখোঁজের একদিন পর তার মরদেহের সন্ধান মিলেছে। মঙ্গলবার (৬ মে) বিকেলে মুদাফরগঞ্জ (উত্তর) ইউনিয়নের নাকঝাটিয়া গ্রামের একটি পুকুর থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আগেরদিন সোমবার (৫ মে) নিখোঁজ হয় ছোট্ট শিশু অনু। এ ঘটনায় এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
লাকসাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজনীন সুলতানা নিখোঁজ শিশু অনু'র মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সংবাদ পেয়ে কুমিল্লা জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি,লাকসাম সার্কেল) সৌমেন মজুমদার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময লাকসাম থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহ আল মাসুদসহ অন্যান্য পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও নিহত শিশুদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, লাকসাম উপজেলার মুদাফফরগঞ্জ (উত্তর) ইউনিয়নের নাকঝাটিয়া গ্রামের মহিন উদ্দিন মজুমদারের মেয়ে অনু। আগেরদিন সোমবার (৫ মে) সকালে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় ছোট্ট শিশু অনু। বয়স মাত্র আড়াই বছর। অল্প অল্প কথা বলতে পরে। তাও স্পষ্ট নয়। নিখোঁজের পর থেকে তাকে অনেক জায়গায় হন্য হয়ে খুঁজেছেন বাবা-মা আত্মীয়-স্বজন। এলাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন জায়গায় অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তার সন্ধান না পেয়ে লাকসাম থানায় নিখোঁজ সংক্রান্ত একটি সাধারণ ডাইরী (জিডি) করা হয়।
দিন গড়িয়ে রাত। রাত পেরিয়ে আবারও দিন। কিন্তু কোনোভাবেই হদিস মিলছিলো না অনুর। অবশেষে আজ মঙ্গলবার(৬ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বাড়ি থেকে ১৫০ থেকে ২০০ গজ দূরে একটি পুকুরে মিললো শিশু অনু'র মরদেহ। এ সময় তার নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিলো।
এদিকে নিহত ওই শিশুর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। অত্যন্ত আদরের শিশু সন্তান অনুকে হারিয়ে বাবা অনেকটা বাকরুদ্ধ। আদরের সন্তানকে হারিয়ে মায়ের বিলাপ কিছুতেই থামছে না। বার বার মুর্ছা যাচ্ছেন তিনি। স্বজনদের আহাজারিতে পুরো এলাকা জুড়ে বইছে শোকের ছায়া। কোনোভাবেই শান্তনা দেওয়া যাচ্ছে না সন্তান হারানো বাবা-মাকে। স্বজনদের কান্নায় বাতাস যেনো ভারি হয়ে ওঠেছে।
এই ব্যাপারে মঙ্গলবার (৬ মে) রাতে লাকসাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজনীন সুলতানা নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হযেছে।
তিনি বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য আগামীকাল বুধবার কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
তিনি আরো বলেন, নিখোঁজের পর গতকাল সোমবার লাকসাম থানায় এ সংক্রান্ত একটি সাধারণ ডাইরী (জিডি) করা হয়েছিলো। পুলিশ অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করছেন।
এ সংবাদ লিখা পর্যন্ত (রাত সাড়ে ৮:৪০মিনিট) এখনো এই ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি।
কুমিল্লার লাকসামের শিশু অনু'র অবশেষে খোঁজ মিলেছে। তবে জীবিত নয়, মৃত। নিখোঁজের একদিন পর তার মরদেহের সন্ধান মিলেছে। মঙ্গলবার (৬ মে) বিকেলে মুদাফরগঞ্জ (উত্তর) ইউনিয়নের নাকঝাটিয়া গ্রামের একটি পুকুর থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আগেরদিন সোমবার (৫ মে) নিখোঁজ হয় ছোট্ট শিশু অনু। এ ঘটনায় এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
লাকসাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজনীন সুলতানা নিখোঁজ শিশু অনু'র মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সংবাদ পেয়ে কুমিল্লা জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি,লাকসাম সার্কেল) সৌমেন মজুমদার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময লাকসাম থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহ আল মাসুদসহ অন্যান্য পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও নিহত শিশুদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, লাকসাম উপজেলার মুদাফফরগঞ্জ (উত্তর) ইউনিয়নের নাকঝাটিয়া গ্রামের মহিন উদ্দিন মজুমদারের মেয়ে অনু। আগেরদিন সোমবার (৫ মে) সকালে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় ছোট্ট শিশু অনু। বয়স মাত্র আড়াই বছর। অল্প অল্প কথা বলতে পরে। তাও স্পষ্ট নয়। নিখোঁজের পর থেকে তাকে অনেক জায়গায় হন্য হয়ে খুঁজেছেন বাবা-মা আত্মীয়-স্বজন। এলাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন জায়গায় অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তার সন্ধান না পেয়ে লাকসাম থানায় নিখোঁজ সংক্রান্ত একটি সাধারণ ডাইরী (জিডি) করা হয়।
দিন গড়িয়ে রাত। রাত পেরিয়ে আবারও দিন। কিন্তু কোনোভাবেই হদিস মিলছিলো না অনুর। অবশেষে আজ মঙ্গলবার(৬ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বাড়ি থেকে ১৫০ থেকে ২০০ গজ দূরে একটি পুকুরে মিললো শিশু অনু'র মরদেহ। এ সময় তার নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিলো।
এদিকে নিহত ওই শিশুর বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। অত্যন্ত আদরের শিশু সন্তান অনুকে হারিয়ে বাবা অনেকটা বাকরুদ্ধ। আদরের সন্তানকে হারিয়ে মায়ের বিলাপ কিছুতেই থামছে না। বার বার মুর্ছা যাচ্ছেন তিনি। স্বজনদের আহাজারিতে পুরো এলাকা জুড়ে বইছে শোকের ছায়া। কোনোভাবেই শান্তনা দেওয়া যাচ্ছে না সন্তান হারানো বাবা-মাকে। স্বজনদের কান্নায় বাতাস যেনো ভারি হয়ে ওঠেছে।
এই ব্যাপারে মঙ্গলবার (৬ মে) রাতে লাকসাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাজনীন সুলতানা নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হযেছে।
তিনি বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য আগামীকাল বুধবার কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
তিনি আরো বলেন, নিখোঁজের পর গতকাল সোমবার লাকসাম থানায় এ সংক্রান্ত একটি সাধারণ ডাইরী (জিডি) করা হয়েছিলো। পুলিশ অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করছেন।
এ সংবাদ লিখা পর্যন্ত (রাত সাড়ে ৮:৪০মিনিট) এখনো এই ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি।