লাকসাম প্রতিনিধি

কুমিল্লার লাকসামে বিল্লাল হোসেনের হত্যা মামলার আসামীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
আজ রবিবার বিকালে কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক সড়ক মুদাফরগঞ্জ বাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। নিহত বিল্লাল উপজেলার পশ্চিম কান্দিরপাড় গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।
মানববন্ধনে ব্যবসায়ী ও এলাকার সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন। এ সময়ে মানববন্ধনে অংশকারীরা বিল্লাল হত্যার আসামীদের ফাঁসির দাবীতে সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন। নিহত বিল্লালের মেয়ে অরিন ইসলাম বলেন,২০১০ সালে ৩ নভেম্বরে কচুয়া উপজেলা থেকে লাকসামে বাড়ি ফেরার পথে জগতপুর এলাকার খাজুরিয়া খাজা পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন চায়ের দোকানে আসেন।এসময় কচুয়া উপজেলার স্থানীয় "কাজী খোকন, টিপু, জামিল,খালেক ও ইসমাইলসহ দিনদুপুরে শত শত মানুষের সামনে কুকুরের মতন কুপিয়ে ও পিটিয়ে আমার বাবাকে হত্যা করেছে। আমি আমার বাবার হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও ফাঁসি চাই।"তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে দায়ের করা হত্যা মামলা করা হয়েছে। ওই সময় আসামীদের গ্রেফতার করা হয়নি বর্তমানে আসামীরা প্রক্যাশে হাঠ বাজারের ঘুরে ফিরে।হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে তাদের ফাঁসি দাবী জানাই। লাকসাম উপজেলার মুদাফরগঞ্জ উওর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে চেয়ারম্যান ও মুদাফরগঞ্জ বাজার কমিটির সভাপতি শাহ আলমের সভাপতিত্বে মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন, নিহত বিল্লালের স্ত্রী রাবেয়া বেগম, নিলুফা বেগম, জবেদা বেগম, লক্ষী রানী,নাজমুল হাসান নয়ন,আবদুর রব, ব্যবসায়ী মানিক, সফিক, বিল্লাল হোসেন, সুমন, বিমুল, জাহাঙ্গীর আলম, প্রমুখ ।
উল্লেখ, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ২০১০ সালে ৩ নভেম্বর লাকসাম উপজেলার পশ্চিম কান্দিরপাড় গ্রামের বাসিন্দা বিল্লাহ হোসেন পাশ্ববর্তী কচুয়া উপজেলা আসাদপুর গ্রামের তার শশুর বাড়ীর থেকে লাকসামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। আসার পথে জগতপুর এলাকার খাজুরিয়া খাজা পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন চায়ের দোকানের সামনে স্থানীয় কয়েকজন যুবক বিল্লাল হোসেনকে কুপিয়ে আহত করে।পরে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিল্লাল মারা যায়। এ ঘটনায় নিহত বিল্লালের বাবা মফিজুর রহমান বাদী হয়ে কচুয়া থানায় খোকন, টিপু, জামিল,খালেক ও ইসমাইলসহ ৭/৮ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

কুমিল্লার লাকসামে বিল্লাল হোসেনের হত্যা মামলার আসামীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
আজ রবিবার বিকালে কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক সড়ক মুদাফরগঞ্জ বাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। নিহত বিল্লাল উপজেলার পশ্চিম কান্দিরপাড় গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।
মানববন্ধনে ব্যবসায়ী ও এলাকার সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন। এ সময়ে মানববন্ধনে অংশকারীরা বিল্লাল হত্যার আসামীদের ফাঁসির দাবীতে সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন। নিহত বিল্লালের মেয়ে অরিন ইসলাম বলেন,২০১০ সালে ৩ নভেম্বরে কচুয়া উপজেলা থেকে লাকসামে বাড়ি ফেরার পথে জগতপুর এলাকার খাজুরিয়া খাজা পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন চায়ের দোকানে আসেন।এসময় কচুয়া উপজেলার স্থানীয় "কাজী খোকন, টিপু, জামিল,খালেক ও ইসমাইলসহ দিনদুপুরে শত শত মানুষের সামনে কুকুরের মতন কুপিয়ে ও পিটিয়ে আমার বাবাকে হত্যা করেছে। আমি আমার বাবার হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও ফাঁসি চাই।"তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে দায়ের করা হত্যা মামলা করা হয়েছে। ওই সময় আসামীদের গ্রেফতার করা হয়নি বর্তমানে আসামীরা প্রক্যাশে হাঠ বাজারের ঘুরে ফিরে।হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে তাদের ফাঁসি দাবী জানাই। লাকসাম উপজেলার মুদাফরগঞ্জ উওর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে চেয়ারম্যান ও মুদাফরগঞ্জ বাজার কমিটির সভাপতি শাহ আলমের সভাপতিত্বে মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন, নিহত বিল্লালের স্ত্রী রাবেয়া বেগম, নিলুফা বেগম, জবেদা বেগম, লক্ষী রানী,নাজমুল হাসান নয়ন,আবদুর রব, ব্যবসায়ী মানিক, সফিক, বিল্লাল হোসেন, সুমন, বিমুল, জাহাঙ্গীর আলম, প্রমুখ ।
উল্লেখ, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ২০১০ সালে ৩ নভেম্বর লাকসাম উপজেলার পশ্চিম কান্দিরপাড় গ্রামের বাসিন্দা বিল্লাহ হোসেন পাশ্ববর্তী কচুয়া উপজেলা আসাদপুর গ্রামের তার শশুর বাড়ীর থেকে লাকসামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। আসার পথে জগতপুর এলাকার খাজুরিয়া খাজা পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন চায়ের দোকানের সামনে স্থানীয় কয়েকজন যুবক বিল্লাল হোসেনকে কুপিয়ে আহত করে।পরে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিল্লাল মারা যায়। এ ঘটনায় নিহত বিল্লালের বাবা মফিজুর রহমান বাদী হয়ে কচুয়া থানায় খোকন, টিপু, জামিল,খালেক ও ইসমাইলসহ ৭/৮ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।