মনোহরগঞ্জ প্রতিনিধি
মোবাইলে আসক্ত শিক্ষার্থী| মনোযোগী হয়ে পড়াশুনার জন্য মা বকাঝকা করায় মায়ের সাথে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে ৪র্থ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থী কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ মৈশাতুয়া ইউনিয়ন এর হাটিরপাড় গ্রামের মহিন উদ্দিন (১২)।
গতকাল শুক্রবার পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়-মনোহরগঞ্জ উপজেলার মৈশাতুয়া ইউপির হাটিরপাড় গ্রামের মজিদুল ইসলাম এর ছেলে মহিন উদ্দিন। হাটিরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
মহিনের বাবা মজিদ দীর্ঘদিন থেকে নিরুদ্দেশ থাকায় মা নিলুপা বেগম মানুষের ঘরে কাজ করে ছেলেকে নিয়ে দিনযাপন করছিলেন। মহিন এলাকার দুষ্ট ছেলেদের সাথে মিশে পড়ালেখা না করে মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ে। এনিয়ে ঘটনার দিন সন্ধ্যায় মা নিলুপা বেগম ছেলেকে বকাঝকা করলে মহিন মোবাইলের বায়না ধরলে মা রাজি হননি।মহিন পড়ার কথা বলে নিজের রুমে গিয়ে ফাঁস দেয় । মা নিলুপা ছেলের পড়ার সাড়াশব্দ না পেয়ে রুমে গিয়ে দেখেন ছেলে ফাঁস দিয়ে ঝুলছে।
নিলুপার চিৎকারে বাড়ির লোকজন মহিনকে উদ্ধার করে মনোহরগঞ্জ উপজেলা সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। মনোহরগঞ্জ থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে।
এবিষয়ে মনোহরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)বিপুল চন্দ্র দে জানান- মহিন নামে এক শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার খবর পেয়ে মনোহরগঞ্জ থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি ।
মোবাইলে আসক্ত শিক্ষার্থী| মনোযোগী হয়ে পড়াশুনার জন্য মা বকাঝকা করায় মায়ের সাথে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে ৪র্থ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থী কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ মৈশাতুয়া ইউনিয়ন এর হাটিরপাড় গ্রামের মহিন উদ্দিন (১২)।
গতকাল শুক্রবার পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়-মনোহরগঞ্জ উপজেলার মৈশাতুয়া ইউপির হাটিরপাড় গ্রামের মজিদুল ইসলাম এর ছেলে মহিন উদ্দিন। হাটিরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
মহিনের বাবা মজিদ দীর্ঘদিন থেকে নিরুদ্দেশ থাকায় মা নিলুপা বেগম মানুষের ঘরে কাজ করে ছেলেকে নিয়ে দিনযাপন করছিলেন। মহিন এলাকার দুষ্ট ছেলেদের সাথে মিশে পড়ালেখা না করে মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ে। এনিয়ে ঘটনার দিন সন্ধ্যায় মা নিলুপা বেগম ছেলেকে বকাঝকা করলে মহিন মোবাইলের বায়না ধরলে মা রাজি হননি।মহিন পড়ার কথা বলে নিজের রুমে গিয়ে ফাঁস দেয় । মা নিলুপা ছেলের পড়ার সাড়াশব্দ না পেয়ে রুমে গিয়ে দেখেন ছেলে ফাঁস দিয়ে ঝুলছে।
নিলুপার চিৎকারে বাড়ির লোকজন মহিনকে উদ্ধার করে মনোহরগঞ্জ উপজেলা সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। মনোহরগঞ্জ থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে।
এবিষয়ে মনোহরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)বিপুল চন্দ্র দে জানান- মহিন নামে এক শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার খবর পেয়ে মনোহরগঞ্জ থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি ।