মনোহরগঞ্জ প্রতিনিধি
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার খিলা- ইউপির দিশাবন্দ গ্রামে পুকুর থেকে একব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যাক্তি হলেন দিশাবন্দ গ্রামের সারওয়ার মেম্বারের ছেলে মোঃ জামাল হোসেন (৫০)।
গতকাল শনিবার দিশাবন্দ গ্রামের মসজিদ পুকুরে স্থানীয়রা লাশটি ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়।পরে পুলিশ এসে লাশটি উদ্ধার করে।
স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাত ১০টার দিকে দিশাবন্দ গ্রামের বাচ্চু মিয়ার বাড়িতে বাচ্চুর ছেলে সাকিবের সাথে জামালের কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে পরস্পরের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
এতে সাকিব হোসেন ও জামাল হোসেন আহত হয়। খবর পেয়ে জামালের ছেলে আলাউদ্দিন বাবাকে উদ্ধার করতে গেলে তাকেও মারধর করে বাড়ির লোকজন। তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে মনোহরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করায়। সাকিবকে চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা নিয়ে যায়।স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায় জামাল হোসেনে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হলেও তার ছেলে আলাউদ্দিনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিলো।সকাল থেকে জামাল হোসেনকে পাওয়া যাচ্ছেনা বলে পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করছিলো।
শনিবার দুপুর ২টার দিকে জামাল হোসেনের লাশ বাড়ির পাশের পুকুরে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা মনোহরগঞ্জ থানার পুলিশকে খবর দিলে,পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তবে জামাল হোসেনের মৃত্যু নিয়ে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ বলছেন হত্যা কেউ বলছেন আত্মহত্যা। জামালের ভাই অহিদুর রহমান বলেন, আমার ভাইকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে।আমি তদন্ত করে হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।এ ব্যাপারে মনোহরগঞ্জ থানার ওসি বিপুল চন্দ্র দে বলেন আমরা (মনোহরগঞ্জ থানা পুলিশ) খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। এঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার খিলা- ইউপির দিশাবন্দ গ্রামে পুকুর থেকে একব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যাক্তি হলেন দিশাবন্দ গ্রামের সারওয়ার মেম্বারের ছেলে মোঃ জামাল হোসেন (৫০)।
গতকাল শনিবার দিশাবন্দ গ্রামের মসজিদ পুকুরে স্থানীয়রা লাশটি ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়।পরে পুলিশ এসে লাশটি উদ্ধার করে।
স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাত ১০টার দিকে দিশাবন্দ গ্রামের বাচ্চু মিয়ার বাড়িতে বাচ্চুর ছেলে সাকিবের সাথে জামালের কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে পরস্পরের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
এতে সাকিব হোসেন ও জামাল হোসেন আহত হয়। খবর পেয়ে জামালের ছেলে আলাউদ্দিন বাবাকে উদ্ধার করতে গেলে তাকেও মারধর করে বাড়ির লোকজন। তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে মনোহরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করায়। সাকিবকে চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা নিয়ে যায়।স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায় জামাল হোসেনে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হলেও তার ছেলে আলাউদ্দিনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিলো।সকাল থেকে জামাল হোসেনকে পাওয়া যাচ্ছেনা বলে পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করছিলো।
শনিবার দুপুর ২টার দিকে জামাল হোসেনের লাশ বাড়ির পাশের পুকুরে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা মনোহরগঞ্জ থানার পুলিশকে খবর দিলে,পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তবে জামাল হোসেনের মৃত্যু নিয়ে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ বলছেন হত্যা কেউ বলছেন আত্মহত্যা। জামালের ভাই অহিদুর রহমান বলেন, আমার ভাইকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে।আমি তদন্ত করে হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।এ ব্যাপারে মনোহরগঞ্জ থানার ওসি বিপুল চন্দ্র দে বলেন আমরা (মনোহরগঞ্জ থানা পুলিশ) খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। এঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।