নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার মুরাদনগরের বাঙ্গরা বাজার থানার করইবাড়ি এলাকায় মা, ছেলে ও মেয়েকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার আটজনের প্রত্যেকের তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বুধবার দুপুরে কুমিল্লার ১১নং আমলি আদালতের বিচারক মমিনুল হক আসামিদের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা আবু তাহের এই রিমান্ড আবেদন করেন।
যদিও মামলাটি পরবর্তীতে ডিবির কাছে হস্তান্তর করায় বর্তমানে এটির তদন্ত কর্মকর্তা নয়ন কুমার চক্রবর্তী পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া সম্পাদন করবেন।
আসামিদের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা আদালতের পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান।
তিনি বলেন, রিমান্ড শুনানির সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রিমান্ডের আসামি হলেন- মো. সবির আহমেদ (৪৮), মো. নাজিম উদ্দীন বাবুল (৫৬), বাচ্চু মিয়া মেম্বার (৫০), রবিউল আওয়াল (৫৫), দুলাল (৪৫), আতিকুর রহমান (৪২), বয়েজ মাস্টার (৪৩) ও আকাশ (২৪)।
গত ৩ জুলাই মাদক সম্পৃক্ততার অভিযোগ এনে নিজ বাড়ির সামনে রোকসানা বেগম রুবি, তার মেয়ে জোনাকি আক্তার ও ছেলে রাসেল মিয়াকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার বাদী হয়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ২৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
এ ঘটনায় সেনাবাহিনী ও র্যাব পৃথক অভিযান চালিয়ে আটজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাদেরকে পৃথক সময় আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে বাঙ্গরা থানা পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে আসামিদের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
কুমিল্লার মুরাদনগরের বাঙ্গরা বাজার থানার করইবাড়ি এলাকায় মা, ছেলে ও মেয়েকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার আটজনের প্রত্যেকের তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বুধবার দুপুরে কুমিল্লার ১১নং আমলি আদালতের বিচারক মমিনুল হক আসামিদের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা আবু তাহের এই রিমান্ড আবেদন করেন।
যদিও মামলাটি পরবর্তীতে ডিবির কাছে হস্তান্তর করায় বর্তমানে এটির তদন্ত কর্মকর্তা নয়ন কুমার চক্রবর্তী পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া সম্পাদন করবেন।
আসামিদের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা আদালতের পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান।
তিনি বলেন, রিমান্ড শুনানির সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রিমান্ডের আসামি হলেন- মো. সবির আহমেদ (৪৮), মো. নাজিম উদ্দীন বাবুল (৫৬), বাচ্চু মিয়া মেম্বার (৫০), রবিউল আওয়াল (৫৫), দুলাল (৪৫), আতিকুর রহমান (৪২), বয়েজ মাস্টার (৪৩) ও আকাশ (২৪)।
গত ৩ জুলাই মাদক সম্পৃক্ততার অভিযোগ এনে নিজ বাড়ির সামনে রোকসানা বেগম রুবি, তার মেয়ে জোনাকি আক্তার ও ছেলে রাসেল মিয়াকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার বাদী হয়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ২৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
এ ঘটনায় সেনাবাহিনী ও র্যাব পৃথক অভিযান চালিয়ে আটজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাদেরকে পৃথক সময় আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে বাঙ্গরা থানা পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে আসামিদের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।