মুরাদনগরে তিনজনকে হত্যা
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কড়ইবাড়িতে দুই সন্তানসহ নারীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার অন্যতম পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযুক্ত মামলার ৩ নম্বর আসামি স্থানীয় ইউপি সদস্য বাচ্চু মিয়া হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হয়েও শেষ পর্যন্ত দেননি।
সোমবার কুমিল্লা আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান এ কথা নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্র জনায়, রবিবার বিকেলে তিন খুনের ঘটনায় ঢাকায় র্যাবের হাতে আটক ছয়জনকে কুমিল্লার আদালতে হাজির করে পুলিশ। আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সিদ্দিক আজাদ।
কুমিল্লা আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান বলেন, বিকেলে ছয় আসামিকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক পাঁচজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মামলার ৩ নম্বর আসামি বাচ্চু মিয়া স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে চান। কিন্তু প্রায় আড়াই ঘণ্টা অপেক্ষার পর তিনি আর স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হননি। পরে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ নিয়ে এই মামলায় মোট আটজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গত শনিবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর হাতে আটক দুই আসামিকে পুলিশের মাধ্যমে আদালতে হাজির করা হলে আমলি আদালত ১১-এর বিচারক মমিনুল হক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ৪ জুলাই বাঙ্গরাবাজার থানা এলাকার কড়ইবাড়িতে মাদক সম্পৃক্ততার অভিযোগ এনে নিজ বাড়ির সামনে রোখসানা বেগম রুবি, তার মেয়ে জোনাকি আক্তার ও ছেলে রাসেল মিয়াকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার বাদী হয়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরো ২৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। এ পর্যন্ত এই মামলায় সেনাবাহিনী ও র্যাব মোট আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এ বিষয়ে বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান বলেন, মামলার বাকী আসামিদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কড়ইবাড়িতে দুই সন্তানসহ নারীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার অন্যতম পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযুক্ত মামলার ৩ নম্বর আসামি স্থানীয় ইউপি সদস্য বাচ্চু মিয়া হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হয়েও শেষ পর্যন্ত দেননি।
সোমবার কুমিল্লা আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান এ কথা নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্র জনায়, রবিবার বিকেলে তিন খুনের ঘটনায় ঢাকায় র্যাবের হাতে আটক ছয়জনকে কুমিল্লার আদালতে হাজির করে পুলিশ। আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সিদ্দিক আজাদ।
কুমিল্লা আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. সাদেকুর রহমান বলেন, বিকেলে ছয় আসামিকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক পাঁচজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মামলার ৩ নম্বর আসামি বাচ্চু মিয়া স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে চান। কিন্তু প্রায় আড়াই ঘণ্টা অপেক্ষার পর তিনি আর স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হননি। পরে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এ নিয়ে এই মামলায় মোট আটজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গত শনিবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর হাতে আটক দুই আসামিকে পুলিশের মাধ্যমে আদালতে হাজির করা হলে আমলি আদালত ১১-এর বিচারক মমিনুল হক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ৪ জুলাই বাঙ্গরাবাজার থানা এলাকার কড়ইবাড়িতে মাদক সম্পৃক্ততার অভিযোগ এনে নিজ বাড়ির সামনে রোখসানা বেগম রুবি, তার মেয়ে জোনাকি আক্তার ও ছেলে রাসেল মিয়াকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনায় রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার বাদী হয়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরো ২৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। এ পর্যন্ত এই মামলায় সেনাবাহিনী ও র্যাব মোট আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এ বিষয়ে বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান বলেন, মামলার বাকী আসামিদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।