নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আল্লাহ চত্বরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের অনুসারিদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে পাঁচ গণমাধ্যমকর্মী আহত হওয়ায় মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২ টা ৪৫ মিনিটে ওই মামলা হয়। মামলার বাদী হলেন কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের পাঁচথুবী গ্রামের প্রয়াত সুভা মিয়া ও রেজিয়া বেগমের ছেলে মো. শাহে ইমরান। তিনি দৈনিক খোলা কাগজের কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি। ঘটনার ৩১ ঘন্টা পর এই মামলা দায়ের করা হয়। এখন পর্যন্ত এই মামলার কোন আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। তবে আসামিরা এলাকায় অবস্থান করছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। আসামিরা সবাই বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের অনুসারি। মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুর রহমান মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার এজাহার নামীয় চার আসামি হলেন, মো. শুকুর আলী (৩৫), আশিকুল ইসলাম সিদ্দিকী (২১), মো. নাহিদুল ইসলাম নাঈম ২৪) ও মো. কামাল হোসেন (২৫)। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জন জন আসামি আছেন।
আসামিদের মধ্যে শুকুর আলীর বাড়ি মুরাদনগর উপজেলার রহিমপুর উত্তরপাড়ার পান্ডব আলীর বাড়ি। তিনি ওই গ্রামের মো. মজিদ মিয়ার ছেলে। আশিকুল ইসলাম সিদ্দিকীর বাড়ি উপজেলার খামারগ্রামে। মো. নাহিদুল ইসলাম নাঈমের বাড়ি সিদ্ধেশ্বরী গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে। কামাল হোসেনের বাড়ি উপজেলার উত্তর গুঞ্জর গ্রামে। তাঁরা সবাই কায়কোবাদেও অনুসারি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ জুলাই বিকেল চারটা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল পাঁচটা ৩০ মিনিটের মধ্যে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আল্লাহ চত্বরে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগে তাঁর অনুসারিরা ছাত্র জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। ওই সময়ে আসিফ মাহমুদের অনুসারিদের সঙ্গে বিক্ষোভ বিরোধীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ওই সময়ে সেখানে সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তখন শুকুর আলী, আশিকুল ইসলাম সিদ্দিকী, মো. নাহিদুল ইসলাম নাঈম ও মো. কামাল হোসেনসহ অন্তত ১০-১২ জন উপস্থিত সাংবাদিকদো গালাগাল করেন। একই সঙ্গে লোহার রড দিয়ে একে একে পাঁচজন গণমাধ্যমকর্মীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এ সময় তারা এক লাখ ১০ হাজার টাকার ভিডিও ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়, ২৫ হাজার টাকার মুঠোফোন ভাঙচুর করে।এছাড়া ৪০ হাজার টাকার ভিডিও ক্যামেরা ও আরেকটি মোবাইল সেট নষ্ট করে।
মামলার বাদী বলেন, নাম ঠিকানা সংগ্রহ করতে দেরি হওয়ায় মামলা করতে দেরি হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উপপরিদর্শক মোহাম্মদ মোসলেহ উদ্দিন বলেন, মামলার তদন্ত চলছে। আসামিরা গা ঢাকা দিয়েছে। । আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আল্লাহ চত্বরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের অনুসারিদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে পাঁচ গণমাধ্যমকর্মী আহত হওয়ায় মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২ টা ৪৫ মিনিটে ওই মামলা হয়। মামলার বাদী হলেন কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের পাঁচথুবী গ্রামের প্রয়াত সুভা মিয়া ও রেজিয়া বেগমের ছেলে মো. শাহে ইমরান। তিনি দৈনিক খোলা কাগজের কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি। ঘটনার ৩১ ঘন্টা পর এই মামলা দায়ের করা হয়। এখন পর্যন্ত এই মামলার কোন আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। তবে আসামিরা এলাকায় অবস্থান করছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। আসামিরা সবাই বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের অনুসারি। মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুর রহমান মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মামলার এজাহার নামীয় চার আসামি হলেন, মো. শুকুর আলী (৩৫), আশিকুল ইসলাম সিদ্দিকী (২১), মো. নাহিদুল ইসলাম নাঈম ২৪) ও মো. কামাল হোসেন (২৫)। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জন জন আসামি আছেন।
আসামিদের মধ্যে শুকুর আলীর বাড়ি মুরাদনগর উপজেলার রহিমপুর উত্তরপাড়ার পান্ডব আলীর বাড়ি। তিনি ওই গ্রামের মো. মজিদ মিয়ার ছেলে। আশিকুল ইসলাম সিদ্দিকীর বাড়ি উপজেলার খামারগ্রামে। মো. নাহিদুল ইসলাম নাঈমের বাড়ি সিদ্ধেশ্বরী গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে। কামাল হোসেনের বাড়ি উপজেলার উত্তর গুঞ্জর গ্রামে। তাঁরা সবাই কায়কোবাদেও অনুসারি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ জুলাই বিকেল চারটা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল পাঁচটা ৩০ মিনিটের মধ্যে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আল্লাহ চত্বরে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগে তাঁর অনুসারিরা ছাত্র জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। ওই সময়ে আসিফ মাহমুদের অনুসারিদের সঙ্গে বিক্ষোভ বিরোধীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ওই সময়ে সেখানে সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তখন শুকুর আলী, আশিকুল ইসলাম সিদ্দিকী, মো. নাহিদুল ইসলাম নাঈম ও মো. কামাল হোসেনসহ অন্তত ১০-১২ জন উপস্থিত সাংবাদিকদো গালাগাল করেন। একই সঙ্গে লোহার রড দিয়ে একে একে পাঁচজন গণমাধ্যমকর্মীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এ সময় তারা এক লাখ ১০ হাজার টাকার ভিডিও ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়, ২৫ হাজার টাকার মুঠোফোন ভাঙচুর করে।এছাড়া ৪০ হাজার টাকার ভিডিও ক্যামেরা ও আরেকটি মোবাইল সেট নষ্ট করে।
মামলার বাদী বলেন, নাম ঠিকানা সংগ্রহ করতে দেরি হওয়ায় মামলা করতে দেরি হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উপপরিদর্শক মোহাম্মদ মোসলেহ উদ্দিন বলেন, মামলার তদন্ত চলছে। আসামিরা গা ঢাকা দিয়েছে। । আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।