মুরাদনগর প্রতিনিধি

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার জাহাপুর ইউনিয়নে নবম শ্রেণি পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর বাল্য বিবাহ বন্ধ করেছেন উপজেলা প্রশাসন।
পাশাপাশি বাল্য বিবাহের আয়োজন করায় শিক্ষার্থীর অভিভাবক থেকে মুচলেকা নেওয়াসহ কনের পরিবারকে পরিপূর্ণ প্রাপ্ত বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দিতে সতর্ক করেন এবং বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে যানা যায়, গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার জাহাপুর গ্রামের নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর পার্শ্ববর্তী তিতাস উপজেলা কলাকান্দি গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে বিবাহ দেওয়ার সংবাদ পায় উপজেলা প্রশাসন। এর মধ্যে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হাজির হন তাঁরা। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আব্দুল আউয়াল, মুরাদনগর থানা পুলিশ, কিশোর-কিশোরী ক্লাবের সদস্যবৃন্দ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও গ্রামপুলিশের সার্বিক সহযোগিতায় বাল্যবিয়েটি বন্ধ করা হয়।
এই বিষয়ে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো. আবদুর রহমান জানান, মেয়েটির পরিপূর্ণ বয়স না হওয়া বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়। পাশাপাশি শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা বিয়ে দেবে না বলে একটি মুচলেকা দেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার জাহাপুর ইউনিয়নে নবম শ্রেণি পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর বাল্য বিবাহ বন্ধ করেছেন উপজেলা প্রশাসন।
পাশাপাশি বাল্য বিবাহের আয়োজন করায় শিক্ষার্থীর অভিভাবক থেকে মুচলেকা নেওয়াসহ কনের পরিবারকে পরিপূর্ণ প্রাপ্ত বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দিতে সতর্ক করেন এবং বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে যানা যায়, গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার জাহাপুর গ্রামের নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর পার্শ্ববর্তী তিতাস উপজেলা কলাকান্দি গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে বিবাহ দেওয়ার সংবাদ পায় উপজেলা প্রশাসন। এর মধ্যে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হাজির হন তাঁরা। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আব্দুল আউয়াল, মুরাদনগর থানা পুলিশ, কিশোর-কিশোরী ক্লাবের সদস্যবৃন্দ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও গ্রামপুলিশের সার্বিক সহযোগিতায় বাল্যবিয়েটি বন্ধ করা হয়।
এই বিষয়ে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো. আবদুর রহমান জানান, মেয়েটির পরিপূর্ণ বয়স না হওয়া বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়। পাশাপাশি শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা বিয়ে দেবে না বলে একটি মুচলেকা দেন।