মুরাদনগর প্রতিনিধি
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১০ মে) মধ্যরাতে উপজেলার বাঙ্গরা পশ্চিম ইউনিয়নের কালারাইয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত যুবকের নাম সাদ্দাম হোসেন (৩৮)। তিনি উপজেলার একই ইউনিয়নের রোয়াচালা গ্রামের হিরন মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য খলিলুর রহমান জানান, শুক্রবার মধ্যরাতে কালারাইয়া গ্রামের বাচ্চু মিয়ার বাড়িতে সংঘবদ্ধ চোরের দল অটোরিকশার ব্যাটারি চুরি করে এবং ঘরের ভিটি কেটে প্রবেশের চেষ্টা করে। এসময় ঘরের লোকজন টের পেয়ে চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে সাদ্দাম হোসেনকে আটক করে জনতা। এসময় অন্য সদস্যরা এ সময় পালিয়ে যায়। বাচ্চু মিয়ার ছেলে মোস্তফা ও সেলিমরা তাকে গাছের সাথে বেঁধে রাখে। স্থানীয়রা জড়ো হয়ে চোর সন্দেহে আটক সাদ্দামকে গণপিটুনি দেয়। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২জনকে থানায় আনা হয়েছে। হত্যা মামলা প্রস্তুতি চলছে।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১০ মে) মধ্যরাতে উপজেলার বাঙ্গরা পশ্চিম ইউনিয়নের কালারাইয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত যুবকের নাম সাদ্দাম হোসেন (৩৮)। তিনি উপজেলার একই ইউনিয়নের রোয়াচালা গ্রামের হিরন মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য খলিলুর রহমান জানান, শুক্রবার মধ্যরাতে কালারাইয়া গ্রামের বাচ্চু মিয়ার বাড়িতে সংঘবদ্ধ চোরের দল অটোরিকশার ব্যাটারি চুরি করে এবং ঘরের ভিটি কেটে প্রবেশের চেষ্টা করে। এসময় ঘরের লোকজন টের পেয়ে চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে সাদ্দাম হোসেনকে আটক করে জনতা। এসময় অন্য সদস্যরা এ সময় পালিয়ে যায়। বাচ্চু মিয়ার ছেলে মোস্তফা ও সেলিমরা তাকে গাছের সাথে বেঁধে রাখে। স্থানীয়রা জড়ো হয়ে চোর সন্দেহে আটক সাদ্দামকে গণপিটুনি দেয়। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২জনকে থানায় আনা হয়েছে। হত্যা মামলা প্রস্তুতি চলছে।