নিজস্ব প্রতিবেদক

আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়ে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করা কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আন্দিকুট ইউনিয়ন ডালপা গ্রামে হাফেজ সাইফুর রহমান ত্বকী (২৫) আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি... রাজিউন)। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার মুগদা জেনারেল হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার সকালে তিনি মারা যান।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার পর ত্বকীর শারীরিক অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটলে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়। তবে সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চিরতরে বিদায় নেন এই বিশ্বজয়ী হাফেজ। হাফেজ ত্বকীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর উস্তাদ ও মারকাযুত তাহফিজের প্রতিষ্ঠাতা হাফেজ কারী শায়খ নেছার আহমদ আন-নাছিরী।
মাত্র ১৭ বছর বয়সে ২০১৭ সালে জর্ডানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ৬২টি দেশকে পেছনে ফেলে প্রথম স্থান অর্জন করে তিনি দেশের জন্য প্রথম গৌরব বয়ে আনেন। এরপর কুয়েত ও বাহরাইনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায়ও চ্যাম্পিয়ন হয়ে তিনি বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করে তোলেন। দেশে-বিদেশে অসংখ্য কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় তার অসামান্য সাফল্য ছিল।
২০০০ সালে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আন্দিকুট ইউনিয়ন ডালপা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন হাফেজ ত্বকী। তাঁর বাবা মাওলানা বদিউল আলম একজন মাদ্রাসা শিক্ষক।
তরুণ এই হাফেজের অকাল মৃত্যুতে ধর্মীয় অঙ্গনসহ দেশজুড়ে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া।

আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়ে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করা কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আন্দিকুট ইউনিয়ন ডালপা গ্রামে হাফেজ সাইফুর রহমান ত্বকী (২৫) আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি... রাজিউন)। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার মুগদা জেনারেল হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার সকালে তিনি মারা যান।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার পর ত্বকীর শারীরিক অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটলে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়। তবে সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চিরতরে বিদায় নেন এই বিশ্বজয়ী হাফেজ। হাফেজ ত্বকীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর উস্তাদ ও মারকাযুত তাহফিজের প্রতিষ্ঠাতা হাফেজ কারী শায়খ নেছার আহমদ আন-নাছিরী।
মাত্র ১৭ বছর বয়সে ২০১৭ সালে জর্ডানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ৬২টি দেশকে পেছনে ফেলে প্রথম স্থান অর্জন করে তিনি দেশের জন্য প্রথম গৌরব বয়ে আনেন। এরপর কুয়েত ও বাহরাইনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায়ও চ্যাম্পিয়ন হয়ে তিনি বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করে তোলেন। দেশে-বিদেশে অসংখ্য কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতায় তার অসামান্য সাফল্য ছিল।
২০০০ সালে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আন্দিকুট ইউনিয়ন ডালপা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন হাফেজ ত্বকী। তাঁর বাবা মাওলানা বদিউল আলম একজন মাদ্রাসা শিক্ষক।
তরুণ এই হাফেজের অকাল মৃত্যুতে ধর্মীয় অঙ্গনসহ দেশজুড়ে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া।