নিজস্ব প্রতিবেদক
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার বাবা কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইয়াকুব আলী ভূঁইয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. বিল্লাল হোসেনকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন সম্প্রতি ত্রিপল মার্ডার হওয়া পরিবারের সদস্য রুমা আক্তার। আসিফের বাবার মদদে ওই হত্যাকান্ড হয়। বিল্লালকে গ্রেপ্তার করলেই এই হত্যাকান্ডের সব তথ্য পাওয়া যাবে। সোমবার রাজধানী ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ ও দাবি করা হয়।
উল্লেখ, গত ৩ জুলাই মুরাদনগরে মাদক বেচাকেনার অভিযোগে রোকসানা বেগম রুবি, রুবির ছেলে রাসেল মিয়া ও মেয়ে তাসপিয়া আক্তার জোনাকীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় আহত হন রোকসানার আরেক মেয়ে রুমা আক্তার। রুমা সোমবার পরিবারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করেন। এতে তিনি বিল্লাল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে তাঁকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। এ ঘটনায় রোকসানা বেগম রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে রুমা আক্তার বলেন, 'সেদিন আমাকেও হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে জখম কওে খুনিরা। কিন্তু ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাই। এখন মামলা করলেও প্রধান অভিযুক্ত বিল্লাল হোসেনের নাম বাদ দিয়ে পুলিশ আসামিদের নাম দেয়। তারাই এখন আমাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে। '
লিখিত বক্তব্যে রুমা আক্তার বলেন, 'এখন তো বিচার চেয়েও পাচ্ছি না, উল্টো জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। ৩ জুলাই হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই খুনিদের মদদ দিয়ে যাচ্ছেন বিল্লাল হোসেন।'
তিনি আরও বলেন, 'ঘটনার দিন ৯৯৯-এ ফোন করেও প্রতিকার পাইনি। ঘটনার পর মামলা করি। শিমুল বিল্লাল চেয়ারম্যান ও তাঁর সহযোগীরা এখনও ধরা ছোঁয়ার বাইরে। কয়েক আসামি জামিন পেয়েছে। অন্য আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরছে।'
রুমা আক্তার বলেন, 'আমার মা দুইবার নির্বাচন করেছিলেন। বিএনপি সমর্থিত হওয়ায় বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের সময় এই সন্ত্রাসীরা আমার মাকে বিজয়ী হতে দেয়নি। মানহানি করার জন্য মাদক এবং চাঁদাবাজির মিথ্যা মামলা দিয়েছিল। মব সৃষ্টি কওে আমার পরিবারের তিনজনকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা এই ঘটনার তদন্ত চাই।'
অভিযোগ বিষয়ে উপদেষ্টার বাবা বিল্লাল হোসেনের আজ মঙ্গলবার বিকেলে মুঠোফোনে আমার শহরকে বলেন,‘ কায়কোবাদ সাহেব মুরাদনগরে দ্বিতীয় কেউ নির্বাচন করুক তা চায় না। রুমাকে দিয়ে কায়কোবাদ ও তাঁর লোকজন এই কাজ করিয়েছে। নিহত রুবির স্বামী জুয়েলকে দিয়ে চেষ্টা করেছিল , আমার বিরুদ্ধে কথা বলাতে। ওরা রাজি হয়নি। রুবির বড় মেয়ের জামাই মনিরকে দিয়ে চেষ্টা করেছিল আমার নাম বলার জন্য। ওরা বলেনি। মূলত শাহআলম চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার হওয়ার পর কায়কোবাদের লোকজন এই অপকর্ম করছে। রুমাকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছে। রুবির বাড়ি কড়ইবাড়ি। রুবির পরিবারের কারও সঙ্গে আমার কোন শক্রতা নেই। আমি তাঁদের চিনিও না। দেখলেও চিনতাম না। ওদের গ্রাম কড়ইবাড়ি, আমার গ্রাম আকুবপুর। আমার ছেলেকে ঘায়েল করার জন্য এখন আমাকে হেয় করতে ওরা এসব করছে। আমাকে গ্রেপ্তারের দাবি তুলছে।’
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার বাবা কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইয়াকুব আলী ভূঁইয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. বিল্লাল হোসেনকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন সম্প্রতি ত্রিপল মার্ডার হওয়া পরিবারের সদস্য রুমা আক্তার। আসিফের বাবার মদদে ওই হত্যাকান্ড হয়। বিল্লালকে গ্রেপ্তার করলেই এই হত্যাকান্ডের সব তথ্য পাওয়া যাবে। সোমবার রাজধানী ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ ও দাবি করা হয়।
উল্লেখ, গত ৩ জুলাই মুরাদনগরে মাদক বেচাকেনার অভিযোগে রোকসানা বেগম রুবি, রুবির ছেলে রাসেল মিয়া ও মেয়ে তাসপিয়া আক্তার জোনাকীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় আহত হন রোকসানার আরেক মেয়ে রুমা আক্তার। রুমা সোমবার পরিবারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করেন। এতে তিনি বিল্লাল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে তাঁকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। এ ঘটনায় রোকসানা বেগম রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে রুমা আক্তার বলেন, 'সেদিন আমাকেও হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে জখম কওে খুনিরা। কিন্তু ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাই। এখন মামলা করলেও প্রধান অভিযুক্ত বিল্লাল হোসেনের নাম বাদ দিয়ে পুলিশ আসামিদের নাম দেয়। তারাই এখন আমাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে। '
লিখিত বক্তব্যে রুমা আক্তার বলেন, 'এখন তো বিচার চেয়েও পাচ্ছি না, উল্টো জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। ৩ জুলাই হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই খুনিদের মদদ দিয়ে যাচ্ছেন বিল্লাল হোসেন।'
তিনি আরও বলেন, 'ঘটনার দিন ৯৯৯-এ ফোন করেও প্রতিকার পাইনি। ঘটনার পর মামলা করি। শিমুল বিল্লাল চেয়ারম্যান ও তাঁর সহযোগীরা এখনও ধরা ছোঁয়ার বাইরে। কয়েক আসামি জামিন পেয়েছে। অন্য আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরছে।'
রুমা আক্তার বলেন, 'আমার মা দুইবার নির্বাচন করেছিলেন। বিএনপি সমর্থিত হওয়ায় বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের সময় এই সন্ত্রাসীরা আমার মাকে বিজয়ী হতে দেয়নি। মানহানি করার জন্য মাদক এবং চাঁদাবাজির মিথ্যা মামলা দিয়েছিল। মব সৃষ্টি কওে আমার পরিবারের তিনজনকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা এই ঘটনার তদন্ত চাই।'
অভিযোগ বিষয়ে উপদেষ্টার বাবা বিল্লাল হোসেনের আজ মঙ্গলবার বিকেলে মুঠোফোনে আমার শহরকে বলেন,‘ কায়কোবাদ সাহেব মুরাদনগরে দ্বিতীয় কেউ নির্বাচন করুক তা চায় না। রুমাকে দিয়ে কায়কোবাদ ও তাঁর লোকজন এই কাজ করিয়েছে। নিহত রুবির স্বামী জুয়েলকে দিয়ে চেষ্টা করেছিল , আমার বিরুদ্ধে কথা বলাতে। ওরা রাজি হয়নি। রুবির বড় মেয়ের জামাই মনিরকে দিয়ে চেষ্টা করেছিল আমার নাম বলার জন্য। ওরা বলেনি। মূলত শাহআলম চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার হওয়ার পর কায়কোবাদের লোকজন এই অপকর্ম করছে। রুমাকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছে। রুবির বাড়ি কড়ইবাড়ি। রুবির পরিবারের কারও সঙ্গে আমার কোন শক্রতা নেই। আমি তাঁদের চিনিও না। দেখলেও চিনতাম না। ওদের গ্রাম কড়ইবাড়ি, আমার গ্রাম আকুবপুর। আমার ছেলেকে ঘায়েল করার জন্য এখন আমাকে হেয় করতে ওরা এসব করছে। আমাকে গ্রেপ্তারের দাবি তুলছে।’