লালমাই উপজেলায় শোভাযাত্রা আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক

‘নিজের খাই গফুর ভাই’- নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির তৃণমূলের এই শ্লোগান মো. আব্দুল গফুর ভূঁইয়াকে দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে এগিয়ে দিয়েছে। ‘নেতৃত্বহীন নাঙ্গলকোটের’ মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় তিনি। তাঁরা গফুর ভূঁইয়ার দলীয় মনোনয়নের জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করেছেন। রোজা রেখেছেন। এখন নির্বাচনী খরচ যোগাতে নিজ উদ্যোগে কেউ কেউ তহবিলও করছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর করা এই নেতা চিন্তা চেতনায়, মেধায় মননে প্রগতিশীল। তৃণমূলের কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ দৃঢ় অবস্থানের কারণে এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি তাঁকে কুমিল্লা-১০( নাঙ্গলকোট ও লালমাই) আসনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে। আগে তিনি নাঙ্গলকোটের এমপি ছিলেন। এবার নাঙ্গলকোটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কুমিল্লা জেলার ১৭তম উপজেলা লালমাই। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর আজ সোমবার সকালে তিনি লালমাই উপজেলায় শোভাযাত্রা করবেন। এটি তাঁর আনুষ্ঠানিক প্রচারণা এই উপজেলায়।
লালমাই উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা বলছেন, আব্দুল গফুর ভুঁইয়া স্মার্ট ও চৌকস নেতা। দোর্দণ্ড সাহস তাঁর। দল সত্যিকারের একজন কারা নির্যাতিত , মজলুম, ত্যাগী ও পরিচ্ছন্ন নেতাকে ধানের শীষ প্রতীক দিয়েছে। আমরা ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালের ১ অক্টোবর তৎকালীন কুমিল্লা-১১ (নাঙ্গলকোট) আসনে বিএনপি থেকে এমপি হন আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। এরপর তিনি এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেন। বিএনপি ক্ষমতা হস্তান্তরের পরপরই ২০০৬ সালের ১ নভেম্বর নাঙ্গলকোট উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খুন হন। তখন গফুর ভুঁইয়াসহ ৫১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়। ২০০৭ সালের ৪ মার্চ তিনি গ্রেপ্তার হন। পরবর্তীতে ২২ মে আবার আটক হন। এরপর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ( ১৬ ডিসেম্বর ডিবি হাইকোর্ট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে) গ্রেপ্তার হন। তখন তিনি কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে আরেক বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন। দুইজনকে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল কারাগারে পাঠান বলে জনশ্রুতি আছে। তাঁদের কারাগারে রেখেই লোটাস কামাল এমপি হন। এ পর্যন্ত কয়েকবার আব্দুল গফুর ভূঁইয়া কারাভোগ করেন।
এবার সীমানা পুনর্বিন্যাসের কারণে নাঙ্গলকোট ও লালমাই উপজেলা মিলিয়ে কুমিল্লা-১০ আসন। এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। তাঁর মনোনয়নের খবরে পুরো নির্বাচনী এলাকায় নেতাকর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। সবাই উজ্জীবিত হয়েছেন।
নাঙ্গলকোটের নেতাকর্মীরা বলেছেন, মাদকাসক্ত ও গাঁজা টানা নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে এলাকার লোকজন সোচ্চার। যে কারণে সৎ, সাহসী মানুষ হিসেবে তাঁরা গফুর ভূঁইয়াকে বেছে নিয়েছেন। নাঙ্গলকোট ও লালমাইয়ের উন্নয়নের জন্য গফুর ভূঁইয়ার দরকার।
জানতে চাইলে আব্দুল গফুর ভূঁইয়া বলেন, মানুষ আমার জন্য রোজা রেখেছেন। নামাজ পড়েছেন। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছেন। এই এলাকার মাটি আমাকে সিক্ত করেছে। দলের কর্মীরা শ্লোগান দেন, নিজের খাই গফুর ভাই। আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, দলের মহাসচিব, যুগ্ম মহাসচিব ও জেলা নেতাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তাঁরা আমার ত্যাগ, পরিশ্রম, মামলা, জেল খাটা সবকিছু মূল্যায়ন করেছেন। আমাকে ধানের শীষ প্রতীক দিয়েছেন। ইনশাল্লাহ আমরা বিশাল ভোটে বিজয়ী হব।

‘নিজের খাই গফুর ভাই’- নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির তৃণমূলের এই শ্লোগান মো. আব্দুল গফুর ভূঁইয়াকে দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে এগিয়ে দিয়েছে। ‘নেতৃত্বহীন নাঙ্গলকোটের’ মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় তিনি। তাঁরা গফুর ভূঁইয়ার দলীয় মনোনয়নের জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করেছেন। রোজা রেখেছেন। এখন নির্বাচনী খরচ যোগাতে নিজ উদ্যোগে কেউ কেউ তহবিলও করছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর করা এই নেতা চিন্তা চেতনায়, মেধায় মননে প্রগতিশীল। তৃণমূলের কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ দৃঢ় অবস্থানের কারণে এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি তাঁকে কুমিল্লা-১০( নাঙ্গলকোট ও লালমাই) আসনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে। আগে তিনি নাঙ্গলকোটের এমপি ছিলেন। এবার নাঙ্গলকোটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কুমিল্লা জেলার ১৭তম উপজেলা লালমাই। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর আজ সোমবার সকালে তিনি লালমাই উপজেলায় শোভাযাত্রা করবেন। এটি তাঁর আনুষ্ঠানিক প্রচারণা এই উপজেলায়।
লালমাই উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা বলছেন, আব্দুল গফুর ভুঁইয়া স্মার্ট ও চৌকস নেতা। দোর্দণ্ড সাহস তাঁর। দল সত্যিকারের একজন কারা নির্যাতিত , মজলুম, ত্যাগী ও পরিচ্ছন্ন নেতাকে ধানের শীষ প্রতীক দিয়েছে। আমরা ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালের ১ অক্টোবর তৎকালীন কুমিল্লা-১১ (নাঙ্গলকোট) আসনে বিএনপি থেকে এমপি হন আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। এরপর তিনি এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেন। বিএনপি ক্ষমতা হস্তান্তরের পরপরই ২০০৬ সালের ১ নভেম্বর নাঙ্গলকোট উপজেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান খুন হন। তখন গফুর ভুঁইয়াসহ ৫১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়। ২০০৭ সালের ৪ মার্চ তিনি গ্রেপ্তার হন। পরবর্তীতে ২২ মে আবার আটক হন। এরপর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ( ১৬ ডিসেম্বর ডিবি হাইকোর্ট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে) গ্রেপ্তার হন। তখন তিনি কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে আরেক বিএনপি নেতা মনিরুল হক চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন। দুইজনকে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল কারাগারে পাঠান বলে জনশ্রুতি আছে। তাঁদের কারাগারে রেখেই লোটাস কামাল এমপি হন। এ পর্যন্ত কয়েকবার আব্দুল গফুর ভূঁইয়া কারাভোগ করেন।
এবার সীমানা পুনর্বিন্যাসের কারণে নাঙ্গলকোট ও লালমাই উপজেলা মিলিয়ে কুমিল্লা-১০ আসন। এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। তাঁর মনোনয়নের খবরে পুরো নির্বাচনী এলাকায় নেতাকর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। সবাই উজ্জীবিত হয়েছেন।
নাঙ্গলকোটের নেতাকর্মীরা বলেছেন, মাদকাসক্ত ও গাঁজা টানা নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে এলাকার লোকজন সোচ্চার। যে কারণে সৎ, সাহসী মানুষ হিসেবে তাঁরা গফুর ভূঁইয়াকে বেছে নিয়েছেন। নাঙ্গলকোট ও লালমাইয়ের উন্নয়নের জন্য গফুর ভূঁইয়ার দরকার।
জানতে চাইলে আব্দুল গফুর ভূঁইয়া বলেন, মানুষ আমার জন্য রোজা রেখেছেন। নামাজ পড়েছেন। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছেন। এই এলাকার মাটি আমাকে সিক্ত করেছে। দলের কর্মীরা শ্লোগান দেন, নিজের খাই গফুর ভাই। আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, দলের মহাসচিব, যুগ্ম মহাসচিব ও জেলা নেতাদের কাছে কৃতজ্ঞ। তাঁরা আমার ত্যাগ, পরিশ্রম, মামলা, জেল খাটা সবকিছু মূল্যায়ন করেছেন। আমাকে ধানের শীষ প্রতীক দিয়েছেন। ইনশাল্লাহ আমরা বিশাল ভোটে বিজয়ী হব।