পাভেল রহমান, নাঙ্গলকোট

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, একটি গোষ্ঠী ধর্মের কথা বলে গীবতের নেটওয়ার্ক এবং বট আইডি সৃষ্টি করে সকাল-বিকাল বিএনপির বিরুদ্ধে গীবত করেন। তারা ধর্মের কথা এবং জান্নাতের কথা বলেন। কোরআনে আছে, যারা গীবত করেন, তারা মৃত ভাইয়ের মাংস খায়। আমাদের নবীজী বলেছেন, যারা গীবত তারা জান্নাতে যেতে পারবেন না। কিন্তু তারা যেভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে গীবত করছেন, তাদের নিজেদের জান্নাতের ঠিক নেই। তারা সাধারণ মানুষকে কিভাবে জান্নাতে পাঠাবেন ? আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, তারেক জিয়ার প্রতিপক্ষ হওয়ার মতন কেউ নেই। আপনারা শ্লোগান দিচ্ছেন, নাঙ্গলকোট ও লালামাই এর মাটি ও মানুষের নেতা আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। আরো একটি কথা বলছেন নিজের খাই, গফুর ভাই। এসময় তিনি নেতা-কর্মীদের প্রশ্ন করে বলেন, গফুর ভূঁইয়া কি আপনাদের সাথে বেঈমানি করেছেন। এসময় নেতাকর্মীরা জবাবে বলেন, তিনি আমাদের সাথে বেঈমানি করেননি।
আজ শনিবার বিকেলে নাঙ্গলকোট হাছান মেমোরিয়াল সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ওই অনুষ্ঠান হয়। স্টাডি অফ বাংলাদেশী ন্যাশনালিজমের আয়োজনে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওই অনুষ্ঠান হয়। এতে আলোচনা সভা, কম্প্রেহেনসিভ টেস্ট, বক্তৃতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা হয়। অনুষ্ঠানে জিয়াউর রহমানের উপর প্রামান্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
হাবিব উন নবী খান সোহেল বলেন, আমাদের অহংকার এবং আশা-ভরসার প্রতীক তারেক জিয়া। বর্তমান প্রজন্ম বিগত কয়েক বছর থেকে তারেক জিয়ার দেশ গঠনে বক্তৃতা শুনে আসছেন। তারা সাম্প্রতিককালের তারেক জিয়ার বক্তব্যেও তাঁর সম্পর্কে জানেন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এদেশের মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান এবং উপজাতীদের এক ছাতার নিচে চেষ্টা করেছেন। সে ছাতার নাম হচ্ছে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। আজকে পাহাড়ে যে হানাহানি হচ্ছে। তারেক রহমানের হাতে বাংলাদেশ পড়লে, সে হানাহানি ভুলে সব মিলে হবো আমরা এক বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, ১৯৮৬ সালে এরশাদ আমলে বেগম খালেদা জিয়া স্বৈরাচার এরশাদের আমলে নির্বাচনে যাননি। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ও আওয়ামীলীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। ২০০৭ সালে শেখ হাসিনা বিদেশে পালিয়ে গিয়েছিল এবং কিন্তু আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাননি। বিএনপি হচ্ছে আমাদের চোখের মনি। ঝিনুক যেমন মুক্তাকে স্বযত্নে বুকে ধারণ করেন। আজকে আমরা যাকে দামি মনে করে বুকে ধারণ করেছি। তিনি আমাদের তারেক জিয়া। আগামীতে তাকে জাতির উদ্দেশ্যে আমরা উৎসর্গ করবো।
এ সময় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ভিপি ওয়াসিম, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান ও অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা আমেরিকা প্রবাসী মামুনুর রশিদ।
বক্তব্য রাখেন, ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শোয়েব খন্দকার, কেন্দ্রীয় যুবদল সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহআলম চৌধুরী, ঢাকা মহানগর পূর্ব ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক আবদুল হান্নান, নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপি সভাপতি আলী আক্কাছ, সাধারণ সম্পাদক কলিমুল্লাহ, নাঙ্গলকোট উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাজহারুল ইসলাম ছুপু ও উপজেলা বিএনপি ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাসেল মাহমুদ প্রমুখ।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, একটি গোষ্ঠী ধর্মের কথা বলে গীবতের নেটওয়ার্ক এবং বট আইডি সৃষ্টি করে সকাল-বিকাল বিএনপির বিরুদ্ধে গীবত করেন। তারা ধর্মের কথা এবং জান্নাতের কথা বলেন। কোরআনে আছে, যারা গীবত করেন, তারা মৃত ভাইয়ের মাংস খায়। আমাদের নবীজী বলেছেন, যারা গীবত তারা জান্নাতে যেতে পারবেন না। কিন্তু তারা যেভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে গীবত করছেন, তাদের নিজেদের জান্নাতের ঠিক নেই। তারা সাধারণ মানুষকে কিভাবে জান্নাতে পাঠাবেন ? আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, তারেক জিয়ার প্রতিপক্ষ হওয়ার মতন কেউ নেই। আপনারা শ্লোগান দিচ্ছেন, নাঙ্গলকোট ও লালামাই এর মাটি ও মানুষের নেতা আব্দুল গফুর ভূঁইয়া। আরো একটি কথা বলছেন নিজের খাই, গফুর ভাই। এসময় তিনি নেতা-কর্মীদের প্রশ্ন করে বলেন, গফুর ভূঁইয়া কি আপনাদের সাথে বেঈমানি করেছেন। এসময় নেতাকর্মীরা জবাবে বলেন, তিনি আমাদের সাথে বেঈমানি করেননি।
আজ শনিবার বিকেলে নাঙ্গলকোট হাছান মেমোরিয়াল সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ওই অনুষ্ঠান হয়। স্টাডি অফ বাংলাদেশী ন্যাশনালিজমের আয়োজনে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওই অনুষ্ঠান হয়। এতে আলোচনা সভা, কম্প্রেহেনসিভ টেস্ট, বক্তৃতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা হয়। অনুষ্ঠানে জিয়াউর রহমানের উপর প্রামান্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
হাবিব উন নবী খান সোহেল বলেন, আমাদের অহংকার এবং আশা-ভরসার প্রতীক তারেক জিয়া। বর্তমান প্রজন্ম বিগত কয়েক বছর থেকে তারেক জিয়ার দেশ গঠনে বক্তৃতা শুনে আসছেন। তারা সাম্প্রতিককালের তারেক জিয়ার বক্তব্যেও তাঁর সম্পর্কে জানেন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এদেশের মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান এবং উপজাতীদের এক ছাতার নিচে চেষ্টা করেছেন। সে ছাতার নাম হচ্ছে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। আজকে পাহাড়ে যে হানাহানি হচ্ছে। তারেক রহমানের হাতে বাংলাদেশ পড়লে, সে হানাহানি ভুলে সব মিলে হবো আমরা এক বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, ১৯৮৬ সালে এরশাদ আমলে বেগম খালেদা জিয়া স্বৈরাচার এরশাদের আমলে নির্বাচনে যাননি। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ও আওয়ামীলীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। ২০০৭ সালে শেখ হাসিনা বিদেশে পালিয়ে গিয়েছিল এবং কিন্তু আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাননি। বিএনপি হচ্ছে আমাদের চোখের মনি। ঝিনুক যেমন মুক্তাকে স্বযত্নে বুকে ধারণ করেন। আজকে আমরা যাকে দামি মনে করে বুকে ধারণ করেছি। তিনি আমাদের তারেক জিয়া। আগামীতে তাকে জাতির উদ্দেশ্যে আমরা উৎসর্গ করবো।
এ সময় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ভিপি ওয়াসিম, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান ও অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা আমেরিকা প্রবাসী মামুনুর রশিদ।
বক্তব্য রাখেন, ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শোয়েব খন্দকার, কেন্দ্রীয় যুবদল সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহআলম চৌধুরী, ঢাকা মহানগর পূর্ব ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক আবদুল হান্নান, নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপি সভাপতি আলী আক্কাছ, সাধারণ সম্পাদক কলিমুল্লাহ, নাঙ্গলকোট উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাজহারুল ইসলাম ছুপু ও উপজেলা বিএনপি ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাসেল মাহমুদ প্রমুখ।