পাভেল রহমান, নাঙ্গলকোট
নাঙ্গলকোট মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের ৩ বছরের মধ্যে বিভিন্ন ক্রটি দেখা দিয়েছে। বর্ষায় বৃষ্টির পানিতে মসজিদের ছাদ ঘেমে পানি পড়ে নিচতলায় পানিতে ভেসে স্যাঁতস্যাঁতে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দ্বিতীয় তলার একপাশের মারবেল পাথর উঠে যাচ্ছে। এছাড়া ছাদ থেকে বিদ্যুতের পাইপ বেয়ে পানি পড়ে বিদ্যুতের লাইনের ডিবিগুলোতে আগুনের স্ফুলিংগ হয়ে বিদ্যুৎ লাইন বার-বার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে করে মসজিদের পরিবেশ নষ্টসহ ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তর ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে এ ব্যাপারে অবহিত করা হলেও গত ৬ মাসেও তাদের টনক নড়েনি বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, বিগত সরকারের সময়ে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ ও বাস্তবায়নে এবং কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তরেরের মাধ্যমে সারাদেশের প্রতিটি উপজেলায় মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের অংশ হিসেবে নাঙ্গলকোটেও মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটি নির্মাণ করা হয়। ২০২৩ সালের ৩০ জুলাই উদ্বোধন হয় এবং ২০২৪ সালের ৮ মার্চ নামাজের কার্যক্রম শুরু হয়। মসজিদটি নির্মাণের শুরুতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিম্নমানের কাজের অভিযোগ উঠে। একটি পুকুর ভরাট করে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ কাজে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারসহ মরিচাপড়া রড ব্যবহার করতে দেখা যায।
মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটিতে নিয়মিত নামাজ আদায়সহ ইসলামী শিক্ষার প্রচার-প্রসার হচ্ছে। এলাকায় জনসচেতনায় সরকারি নির্দেশনার প্রচার, সহজ কোরআন শিক্ষা, বৃদ্ধদের তালিমুল কোরআন শিক্ষা চালু রয়েছে। এছাড়া মৃত ব্যক্তিদের গোসলের ব্যবস্থা এবং স্থানীয় ইমামদের প্রশিক্ষণের জন্য চট্টগ্রাম ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিতে পাঠানো হয়।
নাঙ্গলকোট মডেল মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা আবদুল কাইয়ুম মজুমদার বলেন, মসজিদের নিচতলায় ছাদ ঘেমে পানি পড়ে নিচতলায় ভেসে যাচ্ছে। দ্বিতীয় তলার মারবেল পাথর উঠে যাচ্ছে। এছাড়া ছাদ থেকে বিদ্যুতের পাইপ বেয়ে পানি পড়ে বিদ্যুতের লাইনের ডিবিগুলোতে প্রায়ই আগুনের স্ফুলিংগ হয়ে বিদ্যুৎ লাইন বার-বার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে করে মসজিদের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটতে। বিষয়টি কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তর ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বার-বার লোক পাঠানোর কথা বললেও দীর্ঘদিনে লোক পাঠায়নি।
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল আমিন সরকার বলেন, আমি সরেজমিনে ছাদ ঘেমে পানি পড়ার বিষয়টি দেখেছি। এটি গণপূর্তের বিষয়। তারা ঠিকাদারকে বিল পর্যন্ত দিয়ে দিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে জেলা প্রশাসকের সাথে মিটিংয়ে আমি বিষয়টি জানিয়েছি। মসজিদের ইমাম ঠিকাদারকেও বিষয়টি জানিয়েছে। তারা এসে কাজ করার কথা রয়েছে।
কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী পরিচালক মীর রাসেদুল করিম বলেন, আমাকে বিষয়টি এ পর্যন্ত কেউ জানায়নি। আপনার মাধ্যমে জেনেছি। বিষয়টির সমাধানে প্রয়োজীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাঙ্গলকোট মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের ৩ বছরের মধ্যে বিভিন্ন ক্রটি দেখা দিয়েছে। বর্ষায় বৃষ্টির পানিতে মসজিদের ছাদ ঘেমে পানি পড়ে নিচতলায় পানিতে ভেসে স্যাঁতস্যাঁতে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দ্বিতীয় তলার একপাশের মারবেল পাথর উঠে যাচ্ছে। এছাড়া ছাদ থেকে বিদ্যুতের পাইপ বেয়ে পানি পড়ে বিদ্যুতের লাইনের ডিবিগুলোতে আগুনের স্ফুলিংগ হয়ে বিদ্যুৎ লাইন বার-বার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে করে মসজিদের পরিবেশ নষ্টসহ ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তর ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে এ ব্যাপারে অবহিত করা হলেও গত ৬ মাসেও তাদের টনক নড়েনি বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, বিগত সরকারের সময়ে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ ও বাস্তবায়নে এবং কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তরেরের মাধ্যমে সারাদেশের প্রতিটি উপজেলায় মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের অংশ হিসেবে নাঙ্গলকোটেও মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটি নির্মাণ করা হয়। ২০২৩ সালের ৩০ জুলাই উদ্বোধন হয় এবং ২০২৪ সালের ৮ মার্চ নামাজের কার্যক্রম শুরু হয়। মসজিদটি নির্মাণের শুরুতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিম্নমানের কাজের অভিযোগ উঠে। একটি পুকুর ভরাট করে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ কাজে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারসহ মরিচাপড়া রড ব্যবহার করতে দেখা যায।
মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটিতে নিয়মিত নামাজ আদায়সহ ইসলামী শিক্ষার প্রচার-প্রসার হচ্ছে। এলাকায় জনসচেতনায় সরকারি নির্দেশনার প্রচার, সহজ কোরআন শিক্ষা, বৃদ্ধদের তালিমুল কোরআন শিক্ষা চালু রয়েছে। এছাড়া মৃত ব্যক্তিদের গোসলের ব্যবস্থা এবং স্থানীয় ইমামদের প্রশিক্ষণের জন্য চট্টগ্রাম ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিতে পাঠানো হয়।
নাঙ্গলকোট মডেল মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা আবদুল কাইয়ুম মজুমদার বলেন, মসজিদের নিচতলায় ছাদ ঘেমে পানি পড়ে নিচতলায় ভেসে যাচ্ছে। দ্বিতীয় তলার মারবেল পাথর উঠে যাচ্ছে। এছাড়া ছাদ থেকে বিদ্যুতের পাইপ বেয়ে পানি পড়ে বিদ্যুতের লাইনের ডিবিগুলোতে প্রায়ই আগুনের স্ফুলিংগ হয়ে বিদ্যুৎ লাইন বার-বার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে করে মসজিদের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটতে। বিষয়টি কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তর ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বার-বার লোক পাঠানোর কথা বললেও দীর্ঘদিনে লোক পাঠায়নি।
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল আমিন সরকার বলেন, আমি সরেজমিনে ছাদ ঘেমে পানি পড়ার বিষয়টি দেখেছি। এটি গণপূর্তের বিষয়। তারা ঠিকাদারকে বিল পর্যন্ত দিয়ে দিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে জেলা প্রশাসকের সাথে মিটিংয়ে আমি বিষয়টি জানিয়েছি। মসজিদের ইমাম ঠিকাদারকেও বিষয়টি জানিয়েছে। তারা এসে কাজ করার কথা রয়েছে।
কুমিল্লা গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী পরিচালক মীর রাসেদুল করিম বলেন, আমাকে বিষয়টি এ পর্যন্ত কেউ জানায়নি। আপনার মাধ্যমে জেনেছি। বিষয়টির সমাধানে প্রয়োজীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।