নিজস্ব প্রতিবেদক
মধ্যরাতে অভিযানে নেমেছে বন বিভাগ। একটি কাভার্ডভ্যান সন্দেহজনক মনে হলে পিছু নেয় বন বিভাগের অভিযান দল। বন বিভাগের গাড়ি দেখেই বেপরোয়া গতিতে চালিয়ে সামনে যায় কাভার্ডভ্যান চালন। এক পর্যায়ে মিয়াবাজার থেকে অনুসরণ করে ১০ কিলোমিটার দূর নলচর এলাকায় এসে গাড়িটিকে আটকাতে সক্ষম হয় বন বিভাগের কর্মকর্তারা। ঘটনাটি গত মঙ্গলবার (৬ মে) রাতের।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মধ্যরাতে অভিযানে নামে বন বিভাগ কুমিল্লা। এসময় প্রায় ১০ কিলোমিটা তাঁড়া করে ওই কাভার্ডভ্যান জব্দ করে কর্মকর্তারা। পরে ওই কাভার্ডভ্যান তল্লাশি করে অবৈধ গর্জন গোল কাঠ উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য তিন লাখ টাকা।
কুমিল্লা সামাজিক বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জি.এম. মোহাম্মদ কবির বলেন, কুমিল্লায় বন বিভাগের অভিযানে অবৈধ গর্জন গোল কাঠ পাচারকালে কাভার্ড ভ্যানসহ জব্দ করা হয়েছে। সুয়াগাজী ফরেস্ট চেক স্টেশনের স্টেশন কর্মকর্তা মোঃ হুমায়ুন কবীরের নেতৃত্বে নেতৃত্বে স্টেশনের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। তারা প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা তাঁড়া করে তাদের ধরতে সক্ষম হয়। এসময় গাড়িটি থামিয়ে কাভার্ডভ্যান চালক ও হেল্পারসহ অন্যরা নেমে পালিয়ে যায়। বন বিভাগের চোখ আড়াল করতে কৌশলে কাভার্ড ভ্যান যোগে এসব কাঠ পাচার করা হচ্ছিলো। অবৈধ গর্জন গোল কাঠ পরিবাহী কাভার্ড ভ্যান নং-ঢাকা-মেট্রো-ট-১৩-৬৮৮৮ আটক করে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয় কুমিল্লার শাকতলায় রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে বন মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মধ্যরাতে অভিযানে নেমেছে বন বিভাগ। একটি কাভার্ডভ্যান সন্দেহজনক মনে হলে পিছু নেয় বন বিভাগের অভিযান দল। বন বিভাগের গাড়ি দেখেই বেপরোয়া গতিতে চালিয়ে সামনে যায় কাভার্ডভ্যান চালন। এক পর্যায়ে মিয়াবাজার থেকে অনুসরণ করে ১০ কিলোমিটার দূর নলচর এলাকায় এসে গাড়িটিকে আটকাতে সক্ষম হয় বন বিভাগের কর্মকর্তারা। ঘটনাটি গত মঙ্গলবার (৬ মে) রাতের।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মধ্যরাতে অভিযানে নামে বন বিভাগ কুমিল্লা। এসময় প্রায় ১০ কিলোমিটা তাঁড়া করে ওই কাভার্ডভ্যান জব্দ করে কর্মকর্তারা। পরে ওই কাভার্ডভ্যান তল্লাশি করে অবৈধ গর্জন গোল কাঠ উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য তিন লাখ টাকা।
কুমিল্লা সামাজিক বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জি.এম. মোহাম্মদ কবির বলেন, কুমিল্লায় বন বিভাগের অভিযানে অবৈধ গর্জন গোল কাঠ পাচারকালে কাভার্ড ভ্যানসহ জব্দ করা হয়েছে। সুয়াগাজী ফরেস্ট চেক স্টেশনের স্টেশন কর্মকর্তা মোঃ হুমায়ুন কবীরের নেতৃত্বে নেতৃত্বে স্টেশনের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। তারা প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা তাঁড়া করে তাদের ধরতে সক্ষম হয়। এসময় গাড়িটি থামিয়ে কাভার্ডভ্যান চালক ও হেল্পারসহ অন্যরা নেমে পালিয়ে যায়। বন বিভাগের চোখ আড়াল করতে কৌশলে কাভার্ড ভ্যান যোগে এসব কাঠ পাচার করা হচ্ছিলো। অবৈধ গর্জন গোল কাঠ পরিবাহী কাভার্ড ভ্যান নং-ঢাকা-মেট্রো-ট-১৩-৬৮৮৮ আটক করে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয় কুমিল্লার শাকতলায় রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে বন মামলা দায়ের করা হয়েছে।