নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার নিজ এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত মুদি দোকানদার মো. দিদার (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা গেছেন।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়। দিদার জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার বল্লভপুর পশ্চিম পাড়া গ্রামের মৃত আমিনুল ইসলামের ছেলে।
পরিবারের অভিযোগ, গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে একই এলাকার ফজলে মিয়া নামের এক ব্যক্তি পূর্ব শত্রুতার জেরে দোকানের পাশে দিদারকে গুলি করেন। গুলিটি তার পিঠে লাগে। প্রথমে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হলেও অবস্থার অবনতি হলে গত ১ অক্টোবর তাকে ঢামেকে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে তার মৃত্যু হয়।
দিদারের ভাই ইকরাম হোসেন বলেন, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে মুড়াপাড়া এলাকার মাদক ব্যবসায়ী আবদুল হান্নান ভাড়াটে কিলার ফজল মিয়াকে দিয়ে আমার ভাইকে গুলি করিয়েছে। আমার ভাই মৃত্যুর আগেই এসব তথ্য বলে গেছেন।’
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর অ্যাম্বুলেন্সে শুয়ে দিদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স ছিলাম। তাই মাদক ব্যবসায়ী হান্নান আমাকে হত্যা করতে ফজলকে দিয়ে গুলি করিয়েছে।’
সদর দক্ষিণ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ সেলিম বলেন, সে (দিদার) আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করতো। তাই ধারণা করা হচ্ছে মাদক ব্যবসার বিরোধ নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড। ঢামেকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ কুমিল্লায় এনে রাত ৯টার দিকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের লিখিত অভিযোগ পেলে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।
কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার নিজ এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত মুদি দোকানদার মো. দিদার (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা গেছেন।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়। দিদার জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার বল্লভপুর পশ্চিম পাড়া গ্রামের মৃত আমিনুল ইসলামের ছেলে।
পরিবারের অভিযোগ, গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে একই এলাকার ফজলে মিয়া নামের এক ব্যক্তি পূর্ব শত্রুতার জেরে দোকানের পাশে দিদারকে গুলি করেন। গুলিটি তার পিঠে লাগে। প্রথমে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হলেও অবস্থার অবনতি হলে গত ১ অক্টোবর তাকে ঢামেকে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে তার মৃত্যু হয়।
দিদারের ভাই ইকরাম হোসেন বলেন, ‘পূর্ব শত্রুতার জেরে মুড়াপাড়া এলাকার মাদক ব্যবসায়ী আবদুল হান্নান ভাড়াটে কিলার ফজল মিয়াকে দিয়ে আমার ভাইকে গুলি করিয়েছে। আমার ভাই মৃত্যুর আগেই এসব তথ্য বলে গেছেন।’
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর অ্যাম্বুলেন্সে শুয়ে দিদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স ছিলাম। তাই মাদক ব্যবসায়ী হান্নান আমাকে হত্যা করতে ফজলকে দিয়ে গুলি করিয়েছে।’
সদর দক্ষিণ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ সেলিম বলেন, সে (দিদার) আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স হিসেবে কাজ করতো। তাই ধারণা করা হচ্ছে মাদক ব্যবসার বিরোধ নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড। ঢামেকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ কুমিল্লায় এনে রাত ৯টার দিকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের লিখিত অভিযোগ পেলে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।