• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> মতামত

শিশুর জন্মগত বধিরতা

অধ্যাপক ডাক্তার দীপঙ্কর লোধ
প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ১৪: ০৬
logo

শিশুর জন্মগত বধিরতা

অধ্যাপক ডাক্তার দীপঙ্কর লোধ

প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৫, ১৪: ০৬
Photo

মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মধ্যে কান অন্যতম। শ্রবণ ক্ষমতা মানসিক বিকাশ ও যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ।উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিশু জন্মের সময় থেকে আংশিক বা পুরোপুরি শ্রবণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।এই সমস্যাটি দেরিতে নির্ণয় হলে শিশুর ভবিষ্যতের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে যা পরোক্ষভাবে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের উপর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে ।

জন্মগত শ্রবণহ্রাস বা বধিরতা কি?

যদি কোন শিশুর জন্মের সময় থেকে তাহার শ্রবণ ক্ষমতা কম থাকে অথবা একদম শুনতে না পায় তাকে জন্মগত বধিরতা বলা হয় ।প্রতি হাজারে এক থেকে দুইজন নবজাতকের এই সমস্যা দেখা দেয় ।

শ্রবণ ক্ষমতা হ্রাসের কারণ:

বংশগত: পরিবারের অন্য সদসের মধ্যে শ্রবণজনিত সমস্যা থাকলে নবজাতকের মধ্য এই সমস্যা থাকতে পারে ।৫০ ভাগ ক্ষেত্রে জিনগত সমস্যার কারণে শ্রবণ সমস্যা নিয়ে শিশু জন্মগ্রহণ করে ।

মাতৃগর্ভে সংক্রমণ : গর্ভাবস্থায় মা যদি রুবেলা,সাইটোমেগালো ভাইরাস, টক্সোপ্লাজমোসিস ইত্যাদিতে আক্রান্ত হন ।

জন্মের সময় জটিলতা : অক্সিজেনের ঘাটতি, কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করা, নবজাতকের জন্ডিস, মেনিনজাইটিস অথবা সময়ের আগে জন্মগ্রহণ ইত্যাদি শ্রবণ হ্রাসের অন্যতম কারণ হতে পারে ।

ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: গর্ভাবস্থায় কানের জন্য ক্ষতিকর কিছু ওষুধ সেবন করলে ।

এছাড়া নিকট আত্মীয়র মধ্যে বিয়ে হলে সন্তানদের এরকম সমস্যা হতে পারে ।দীর্ঘ সময় নিউনেটাল আইসিইউ তে ভর্তি থাকার কারণে শিশুর বধিরতা হতে পারে ।জন্মের সময় মাথায় আঘাত লাগলে,পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাইরাস ইনফেকশনের কারণেও বধিরতা হতে পারে।যেসব মায়েরা ধূমপান করেন, মাদক অথবা এলকোহল সেবন করেন তাদের বাচ্চাদের বধিরতার হার বেশি ।

কিভাবে বুঝবেন বাচ্চা শুনছে না :

বাচ্চা ঘুমানো অবস্থায় জোরে আওয়াজ করলে বা জোরে দরজা বন্ধ করা শব্দে ঘুম না ভাঙলে বা চমকে না উঠলে, মোবাইল টিভির আওয়াজ শুনে না তাকালে অথবা শব্দের উৎস বোঝার চেষ্টা না করলে, বাচ্চাকে পেছন থেকে ডাকার পর সাড়া না দিলে এরা ঠিকমতো শুনছেনা বলেই ধরে নেয়া হয় ।যারা ঠিকমতো শোনে না তাদের কথা শিখতে দেরি হয় অথবা একদম না শুনলে কথাও শিখে না। কম শুনলে স্কুলে অমনোযোগী হয় পড়াশুনায় পিছিয়ে যায় ফলে শিক্ষকরা অভিযোগ করেন বাসায় টিভি দেখার সময় ভলিউম বাড়িয়ে দেয়।

বধিরতা সন্দেহ হলে কি করবেন :

প্রথমেই নিকটস্থ হাসপাতালের নাক কান গলা বিভাগে অথবা একজন নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে ।ডাক্তার সাহেব রোগ নির্ণয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ইতিহাস, পূর্ণ নাক কান গলা পর্যবেক্ষণসহ প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অডিওলজিক্যাল পরীক্ষাসহ অন্যান্য পরীক্ষা করিয়ে কানের বধিরতার কারণ ও মাত্রা নির্ণয় করবেন ।

নবজাতক ও অন্যান্য শিশুদের শ্রবণ ক্ষমতা পরীক্ষা:

শিশুর বধিরতার মাত্রা ও ধরন বিভিন্ন হতে পারে ।কখনো এক কান কখনোবা উভয় কানে সমস্যা হতে পারে । বধিরতার মাত্রা ও ধরণের উপর চিকিৎসা নির্ভর করে ।তাই যথাযথভাবে সমস্যা নির্ণয়ের জন্য বয়স ভেদে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা রয়েছে ।যেমন OAE, ABR, Behaviour observation test, distraction test, play audiometry ইত্যাদি।

হিয়ারিং স্ক্রিনিং:

উন্নত বিশ্বে এবং কিছু কিছু উন্নয়নশীল দেশে জন্মগ্রহণকালীন সময়ে নবজাতকের বাধ্যতামূলকভাবে হিয়ারিং বা শ্রবণের ক্ষমতা পরীক্ষা করা হয় ।আমাদের দেশে হিয়ারিং স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক নয় বলেই বেশিরভাগ সময়ই শিশুর শ্রবণ বধিরতা সময়মতো নির্ণয় করা হয় না ।বাচ্চা শুনতে না পেলে কথা বলতে পারে না ।৩-৪ বছর পর শিশু যখন কথা বলে না তখন মা বাবার টনক নড়ে। কিন্তু ইতিমধ্যে অনেক দেরি হয়ে যায় ।নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে জন্মগ্রহণের পর প্রথম বা দ্বিতীয় দিনেই ইয়ারিং প্রবলেম আছে কিনা তা স্ক্রীনিং মাধ্যমে জেনে নিতে হয়।যদি সমস্যা ধরা পড়ে তিন মাস থেকে ছয় মাসের মধ্যে আরেকবার পরীক্ষা করা হয় ।তখনও যদি শ্রবন বধিরতা থাকে অন্যান্য পরীক্ষার মাধ্যমে তার মাত্রা নির্ধারণ করা হয় ।বধির শিশুর চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপনা বধিরতা দ্রুত নির্ণয়ের মাধ্যমে যত দ্রুত সম্ভব যন্ত্র এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ইমপ্ল্যান্টের মাধ্যমে চিকিৎসা শুরু করা উচিত। পাশাপাশি স্পিচ থেরাপি, লিভ রিডিং বিশেষ শিক্ষা সহায়তা শিশুর ভাষা ও সামাজিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শিশুর সঠিক বিকাশে অভিভাবকদের আরো মত শিশুর প্রতি মনোযোগী ও স্নেহশীল হতে হবে এতে শিশু তার সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে তাছাড়া নিয়মিত কানের পরীক্ষা করে কোন সমস্যা আছে কিনা তা দ্রুত নির্ণয় করতে হবে জন্মগত শ্রবণহ্রাস বা বধিরতা একটি নীরব সমস্যা। জন্মের পরপরই স্ক্রিনিং এর মাধ্যমে এই সমস্যা নির্ণয় ও উপযুক্ত চিকিৎসা নিলে শিশুর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা সম্ভব এ ব্যাপারে পরিবার চিকিৎসক সমাজ ও রাষ্ট্রকে সচেতন হতে হবে এবং দায়িত্ব নিতে হবে।

অধ্যাপক ডাক্তার দীপঙ্কর লোধ: অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (রাইনোলজি )।জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউট,তেজগাঁও, ঢাকা ।

Thumbnail image

মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মধ্যে কান অন্যতম। শ্রবণ ক্ষমতা মানসিক বিকাশ ও যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ।উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিশু জন্মের সময় থেকে আংশিক বা পুরোপুরি শ্রবণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।এই সমস্যাটি দেরিতে নির্ণয় হলে শিশুর ভবিষ্যতের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে যা পরোক্ষভাবে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের উপর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে ।

জন্মগত শ্রবণহ্রাস বা বধিরতা কি?

যদি কোন শিশুর জন্মের সময় থেকে তাহার শ্রবণ ক্ষমতা কম থাকে অথবা একদম শুনতে না পায় তাকে জন্মগত বধিরতা বলা হয় ।প্রতি হাজারে এক থেকে দুইজন নবজাতকের এই সমস্যা দেখা দেয় ।

শ্রবণ ক্ষমতা হ্রাসের কারণ:

বংশগত: পরিবারের অন্য সদসের মধ্যে শ্রবণজনিত সমস্যা থাকলে নবজাতকের মধ্য এই সমস্যা থাকতে পারে ।৫০ ভাগ ক্ষেত্রে জিনগত সমস্যার কারণে শ্রবণ সমস্যা নিয়ে শিশু জন্মগ্রহণ করে ।

মাতৃগর্ভে সংক্রমণ : গর্ভাবস্থায় মা যদি রুবেলা,সাইটোমেগালো ভাইরাস, টক্সোপ্লাজমোসিস ইত্যাদিতে আক্রান্ত হন ।

জন্মের সময় জটিলতা : অক্সিজেনের ঘাটতি, কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করা, নবজাতকের জন্ডিস, মেনিনজাইটিস অথবা সময়ের আগে জন্মগ্রহণ ইত্যাদি শ্রবণ হ্রাসের অন্যতম কারণ হতে পারে ।

ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: গর্ভাবস্থায় কানের জন্য ক্ষতিকর কিছু ওষুধ সেবন করলে ।

এছাড়া নিকট আত্মীয়র মধ্যে বিয়ে হলে সন্তানদের এরকম সমস্যা হতে পারে ।দীর্ঘ সময় নিউনেটাল আইসিইউ তে ভর্তি থাকার কারণে শিশুর বধিরতা হতে পারে ।জন্মের সময় মাথায় আঘাত লাগলে,পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাইরাস ইনফেকশনের কারণেও বধিরতা হতে পারে।যেসব মায়েরা ধূমপান করেন, মাদক অথবা এলকোহল সেবন করেন তাদের বাচ্চাদের বধিরতার হার বেশি ।

কিভাবে বুঝবেন বাচ্চা শুনছে না :

বাচ্চা ঘুমানো অবস্থায় জোরে আওয়াজ করলে বা জোরে দরজা বন্ধ করা শব্দে ঘুম না ভাঙলে বা চমকে না উঠলে, মোবাইল টিভির আওয়াজ শুনে না তাকালে অথবা শব্দের উৎস বোঝার চেষ্টা না করলে, বাচ্চাকে পেছন থেকে ডাকার পর সাড়া না দিলে এরা ঠিকমতো শুনছেনা বলেই ধরে নেয়া হয় ।যারা ঠিকমতো শোনে না তাদের কথা শিখতে দেরি হয় অথবা একদম না শুনলে কথাও শিখে না। কম শুনলে স্কুলে অমনোযোগী হয় পড়াশুনায় পিছিয়ে যায় ফলে শিক্ষকরা অভিযোগ করেন বাসায় টিভি দেখার সময় ভলিউম বাড়িয়ে দেয়।

বধিরতা সন্দেহ হলে কি করবেন :

প্রথমেই নিকটস্থ হাসপাতালের নাক কান গলা বিভাগে অথবা একজন নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে ।ডাক্তার সাহেব রোগ নির্ণয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ইতিহাস, পূর্ণ নাক কান গলা পর্যবেক্ষণসহ প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অডিওলজিক্যাল পরীক্ষাসহ অন্যান্য পরীক্ষা করিয়ে কানের বধিরতার কারণ ও মাত্রা নির্ণয় করবেন ।

নবজাতক ও অন্যান্য শিশুদের শ্রবণ ক্ষমতা পরীক্ষা:

শিশুর বধিরতার মাত্রা ও ধরন বিভিন্ন হতে পারে ।কখনো এক কান কখনোবা উভয় কানে সমস্যা হতে পারে । বধিরতার মাত্রা ও ধরণের উপর চিকিৎসা নির্ভর করে ।তাই যথাযথভাবে সমস্যা নির্ণয়ের জন্য বয়স ভেদে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা রয়েছে ।যেমন OAE, ABR, Behaviour observation test, distraction test, play audiometry ইত্যাদি।

হিয়ারিং স্ক্রিনিং:

উন্নত বিশ্বে এবং কিছু কিছু উন্নয়নশীল দেশে জন্মগ্রহণকালীন সময়ে নবজাতকের বাধ্যতামূলকভাবে হিয়ারিং বা শ্রবণের ক্ষমতা পরীক্ষা করা হয় ।আমাদের দেশে হিয়ারিং স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক নয় বলেই বেশিরভাগ সময়ই শিশুর শ্রবণ বধিরতা সময়মতো নির্ণয় করা হয় না ।বাচ্চা শুনতে না পেলে কথা বলতে পারে না ।৩-৪ বছর পর শিশু যখন কথা বলে না তখন মা বাবার টনক নড়ে। কিন্তু ইতিমধ্যে অনেক দেরি হয়ে যায় ।নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে জন্মগ্রহণের পর প্রথম বা দ্বিতীয় দিনেই ইয়ারিং প্রবলেম আছে কিনা তা স্ক্রীনিং মাধ্যমে জেনে নিতে হয়।যদি সমস্যা ধরা পড়ে তিন মাস থেকে ছয় মাসের মধ্যে আরেকবার পরীক্ষা করা হয় ।তখনও যদি শ্রবন বধিরতা থাকে অন্যান্য পরীক্ষার মাধ্যমে তার মাত্রা নির্ধারণ করা হয় ।বধির শিশুর চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপনা বধিরতা দ্রুত নির্ণয়ের মাধ্যমে যত দ্রুত সম্ভব যন্ত্র এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ইমপ্ল্যান্টের মাধ্যমে চিকিৎসা শুরু করা উচিত। পাশাপাশি স্পিচ থেরাপি, লিভ রিডিং বিশেষ শিক্ষা সহায়তা শিশুর ভাষা ও সামাজিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শিশুর সঠিক বিকাশে অভিভাবকদের আরো মত শিশুর প্রতি মনোযোগী ও স্নেহশীল হতে হবে এতে শিশু তার সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে তাছাড়া নিয়মিত কানের পরীক্ষা করে কোন সমস্যা আছে কিনা তা দ্রুত নির্ণয় করতে হবে জন্মগত শ্রবণহ্রাস বা বধিরতা একটি নীরব সমস্যা। জন্মের পরপরই স্ক্রিনিং এর মাধ্যমে এই সমস্যা নির্ণয় ও উপযুক্ত চিকিৎসা নিলে শিশুর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা সম্ভব এ ব্যাপারে পরিবার চিকিৎসক সমাজ ও রাষ্ট্রকে সচেতন হতে হবে এবং দায়িত্ব নিতে হবে।

অধ্যাপক ডাক্তার দীপঙ্কর লোধ: অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (রাইনোলজি )।জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউট,তেজগাঁও, ঢাকা ।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

আব্বুর বলা শব্দগুলোই যেন আলো হয়ে দেখা দেয়

২

শিশুর জন্মগত বধিরতা

৩

শিষ্টাচারের মৃত্যু – আমাদের নীরবতার দায়

৪

ভাঙা দেশের মানুষ আর তার ভাঙা নেতৃত্ব

৫

কুমিল্লা ১ ও ২ আসন পুনর্বিন্যাস যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত

সম্পর্কিত

আব্বুর বলা শব্দগুলোই যেন আলো হয়ে দেখা দেয়

আব্বুর বলা শব্দগুলোই যেন আলো হয়ে দেখা দেয়

৩ দিন আগে
শিষ্টাচারের মৃত্যু – আমাদের নীরবতার দায়

শিষ্টাচারের মৃত্যু – আমাদের নীরবতার দায়

৪ দিন আগে
ভাঙা দেশের মানুষ আর তার ভাঙা নেতৃত্ব

ভাঙা দেশের মানুষ আর তার ভাঙা নেতৃত্ব

৪ দিন আগে
কুমিল্লা ১ ও ২ আসন পুনর্বিন্যাস যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত

কুমিল্লা ১ ও ২ আসন পুনর্বিন্যাস যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত

৪ দিন আগে