• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> মতামত

নির্বিচারে মৃত্যু—এই কি আমাদের ন্যায়ের নতুন সংজ্ঞা?

ভাস্কর মজুমদার
প্রকাশ : ০৪ জুলাই ২০২৫, ১১: ২২
আপডেট : ০৭ জুলাই ২০২৫, ১১: ৪১
logo

নির্বিচারে মৃত্যু—এই কি আমাদের ন্যায়ের নতুন সংজ্ঞা?

ভাস্কর মজুমদার

প্রকাশ : ০৪ জুলাই ২০২৫, ১১: ২২
Photo

সকালটা ছিল একেবারেই সাধারণ। মা রান্নাঘরে নাশতা বানাচ্ছিলেন,ছোট্ট মেয়েটা স্কুলের ইউনিফর্ম পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুলে ফিতা বাঁধছিল। দরজার পাশে রাখা ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে দিয়ে মা বললেন, ুচলো, তোমার স্কুলে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে।” মেয়েটি খুশিতে মাথা নাড়ল। এ যেন যে কোনো মধ্যবিত্ত পরিবারের চিরচেনা এক দৃশ্য।

কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই দৃশ্যটা চিরতরে বদলে গেল।

ঢাকার বাড্ডায় এক সরকারি স্কুলের সামনে তখন অভিভাবকদের ভিড়। কেউ সন্তানকে স্কুলে নামিয়ে দিচ্ছেন, কেউ ফর্ম নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। রেনু—একজন মা, চোখেমুখে ক্লান্তি, কাঁধে ব্যাগ, সঙ্গে ছোট মেয়ে। ঠিক এমন সময় কয়েকজন চুপিচুপি বলাবলি শুরু করল—ুঅচেনা মুখ, সন্দেহজনক আচরণ, ছেলে ধরা না তো?” আরেকজন বলল, ুএই রকম চেহারাই তো এখনকার ছেলেধরার হয়!”

কিছু সময়ের মধ্যেই জমে উঠল জনতা। উত্তেজনা বাড়তে লাগল। কেউ হাতে ফোন নিয়ে ভিডিও করছে, কেউ চিৎকার করছে, কেউ ইট, রড বা বাঁশ হাতে তুলছে। রেনু বারবার বোঝাতে চেষ্টা করলেন—ুআমি আমার মেয়েকে স্কুলে নিয়ে এসেছি।” কণ্ঠে কাঁপুনি, চোখে ভয়ের ছায়া।

কিন্তু কেউ শুনল না। কেউ বোঝার চেষ্টাও করল না।

তারপর শুরু হলো মারধর। আর কিছুক্ষণ পরেই স্কুল গেটের সামনের রাস্তায় পড়ে থাকলেন এক নারী—রক্তাক্ত, নিঃশব্দ, নিঃসাড়। রেনু আর বাড়ি ফিরলেন না। এই রেনু আমাদের প্রতিষ্ঠানে একসময় কাজ করতেন ----

এই ঘটনাটা আমাদের গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠায়, চোখে পানি এনে দেয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এমন ঘটনা বারবার ঘটছে আমাদের সমাজে। নামটা শুধু ভিন্ন—গল্পটা কিন্তু প্রায় অভিন্ন। কেউ সন্দেহ করল, গুজব ছড়াল, লোক জড়ো হলো, উত্তেজনা বাড়ল, মারধর শুরু হলো, কেউ একজন প্রাণ হারাল।

এখন আর আদালত, তদন্ত কিংবা আইনের প্রক্রিয়ার প্রয়োজন হয় না—একটি সন্দেহই যেন যথেষ্ট হয়ে দাঁড়ায় একজন মানুষকে ‘দোষী’ প্রমাণ করতে।

এই ভয়াবহ প্রবণতা আমাদের সমাজে এখন রোগের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষ এখন বিচারপ্রার্থী নয়, বিচারক হতে চায়। নিজেরাই হাতে তুলে নিচ্ছে আইন, নিজেরাই দিচ্ছে শাস্তি। যার শিকার হচ্ছে কখনো রেনু, কখনো অজ্ঞাত এক তরুণ, আবার কখনো কোনো মানসিক ভারসাম্যহীন নারী।

বড় বেশি সহজ হয়ে গেছে মানুষকে মেরে ফেলা।

সন্দেহ করলেই মারো।

ভিন্ন মত দেখলেই মারো।

একটা ফেসবুক পোস্ট, একটা ছবি, একটা নিরবতা—সবই এখন ুঅপরাধ” হওয়ার মতো যথেষ্ট।

রাজনৈতিক উত্তেজনা, মতের ভিন্নতা, বিশ্বাসের পার্থক্য—সবকিছুই এখন রাস্তায় প্রতিহিংসা হয়ে ফিরছে। কেউ একটু ভিন্নভাবে কথা বললেই, কেউ একটু অন্যপথে ভাবলেই, তাকে সমাজের চোখে ‘শত্রু’ বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

আর রাষ্ট্র? অনেক সময় সে নীরব। হয়তো ব্যস্ত অন্য কিছুর খোঁজে।

আমরা ভুলে যাচ্ছি—আজ যে মারা গেল, সে আমাদের কেউ না হলেও, কাল সেই জায়গায় আমাদের আপন কেউ দাঁড়িয়ে থাকতে পারে। যে ভিড় আজ মারছে, কাল সেই ভিড়ে আপনার আমার সন্তান হারিয়ে যেতে পারে।

পাবনায় এক মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে ছেলে ধরা ভেবে পিটিয়ে মারা হয়। গাজীপুরে এক তরুণকে চোর সন্দেহে মারধর করা হয়—যার দোষ প্রমাণ হয়নি। নারায়ণগঞ্জে এক শিক্ষক শিশু শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়াতে গিয়ে নিজেই হন গণপিটুনির শিকার।

এমন এক ঘটনা ঘটেছে সাম্প্রতিক সময়েই কুমিল্লার মুরাদনগরে—যা আমাদের মানবতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তোলে। সেখানে এক মা ও তাঁর দুই সন্তানকে এলাকাবাসী মাদক বিক্রেতা হিসেবে চিহ্নিত করে পিটিয়ে হত্যা করেছে। মাদক আমাদের সমাজের ভয়াবহ সমস্যা—তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু কেউ অপরাধী কি না, তা নির্ধারণের দায়িত্ব তো আদালতের, রাস্তায় দাঁড়ানো উত্তেজিত জনতার নয়। আমরা যেন ভুলেই যাচ্ছি, যত বড় অপরাধীই হোক না কেন, প্রত্যেক মানুষেরই আছে বিচার পাওয়ার অধিকার।

আমরা ভাবি—ুআমি তো মারিনি, শুধু দেখেছি।”

কিন্তু ভাই, চুপ থেকেও অন্যায়ের অংশ হওয়া যায়।

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া অপরাধ—এটা আমরা সবাই জানি। তবুও এই অপরাধের দায়ভার আমরা কেউ নিচ্ছি না। বিচার কাকে বলে, তা বোঝার আগেই আমরা রায় দিয়ে দিচ্ছি। আমরা মানুষের মুখে ছুড়ে দিচ্ছি মৃত্যুর আদেশ, হাতে তুলে নিচ্ছি শাস্তির অস্ত্র।

রেনু আর ফিরে আসবেন না। তাঁর মেয়েও হয়তো এখন আর কোনো স্কুলে যেতে চায় না।

তবুও আমাদের যাত্রা থেমে যায় না। আমরা বেঁচে আছি, ভাবছি, লিখছি, বলছি।

তাই আমাদের দায়িত্ব—সন্দেহ হলে থামানো, যাচাই করা, জানার চেষ্টা করা। আমাদের দায়িত্ব—অন্যায়ের সামনে দাঁড়িয়ে বলা, না, এটা ঠিক না।”

মানুষ হিসেবে যদি কিছু রেখে যেতে চাই, তাহলে প্রথমে মানুষকেই বাঁচাতে শিখতে হবে।

আজ না পারলে, কাল আমরা আর সত্যিই নিজেদের মানুষ বলে পরিচয় দিতে পারব না।

শেষ কথা:আজ যার মৃত্যু নিয়ে আপনি শুধু খবর পড়লেন, কাল তার জায়গায় হয়তো আপনার নামই থাকবে।

ভাস্কর মজুমদার: পরিসংখ্যান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। পুরাতন চৌধুরী পাড়া, কুমিল্লা।

Thumbnail image

সকালটা ছিল একেবারেই সাধারণ। মা রান্নাঘরে নাশতা বানাচ্ছিলেন,ছোট্ট মেয়েটা স্কুলের ইউনিফর্ম পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুলে ফিতা বাঁধছিল। দরজার পাশে রাখা ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে দিয়ে মা বললেন, ুচলো, তোমার স্কুলে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে।” মেয়েটি খুশিতে মাথা নাড়ল। এ যেন যে কোনো মধ্যবিত্ত পরিবারের চিরচেনা এক দৃশ্য।

কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই দৃশ্যটা চিরতরে বদলে গেল।

ঢাকার বাড্ডায় এক সরকারি স্কুলের সামনে তখন অভিভাবকদের ভিড়। কেউ সন্তানকে স্কুলে নামিয়ে দিচ্ছেন, কেউ ফর্ম নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। রেনু—একজন মা, চোখেমুখে ক্লান্তি, কাঁধে ব্যাগ, সঙ্গে ছোট মেয়ে। ঠিক এমন সময় কয়েকজন চুপিচুপি বলাবলি শুরু করল—ুঅচেনা মুখ, সন্দেহজনক আচরণ, ছেলে ধরা না তো?” আরেকজন বলল, ুএই রকম চেহারাই তো এখনকার ছেলেধরার হয়!”

কিছু সময়ের মধ্যেই জমে উঠল জনতা। উত্তেজনা বাড়তে লাগল। কেউ হাতে ফোন নিয়ে ভিডিও করছে, কেউ চিৎকার করছে, কেউ ইট, রড বা বাঁশ হাতে তুলছে। রেনু বারবার বোঝাতে চেষ্টা করলেন—ুআমি আমার মেয়েকে স্কুলে নিয়ে এসেছি।” কণ্ঠে কাঁপুনি, চোখে ভয়ের ছায়া।

কিন্তু কেউ শুনল না। কেউ বোঝার চেষ্টাও করল না।

তারপর শুরু হলো মারধর। আর কিছুক্ষণ পরেই স্কুল গেটের সামনের রাস্তায় পড়ে থাকলেন এক নারী—রক্তাক্ত, নিঃশব্দ, নিঃসাড়। রেনু আর বাড়ি ফিরলেন না। এই রেনু আমাদের প্রতিষ্ঠানে একসময় কাজ করতেন ----

এই ঘটনাটা আমাদের গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠায়, চোখে পানি এনে দেয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এমন ঘটনা বারবার ঘটছে আমাদের সমাজে। নামটা শুধু ভিন্ন—গল্পটা কিন্তু প্রায় অভিন্ন। কেউ সন্দেহ করল, গুজব ছড়াল, লোক জড়ো হলো, উত্তেজনা বাড়ল, মারধর শুরু হলো, কেউ একজন প্রাণ হারাল।

এখন আর আদালত, তদন্ত কিংবা আইনের প্রক্রিয়ার প্রয়োজন হয় না—একটি সন্দেহই যেন যথেষ্ট হয়ে দাঁড়ায় একজন মানুষকে ‘দোষী’ প্রমাণ করতে।

এই ভয়াবহ প্রবণতা আমাদের সমাজে এখন রোগের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষ এখন বিচারপ্রার্থী নয়, বিচারক হতে চায়। নিজেরাই হাতে তুলে নিচ্ছে আইন, নিজেরাই দিচ্ছে শাস্তি। যার শিকার হচ্ছে কখনো রেনু, কখনো অজ্ঞাত এক তরুণ, আবার কখনো কোনো মানসিক ভারসাম্যহীন নারী।

বড় বেশি সহজ হয়ে গেছে মানুষকে মেরে ফেলা।

সন্দেহ করলেই মারো।

ভিন্ন মত দেখলেই মারো।

একটা ফেসবুক পোস্ট, একটা ছবি, একটা নিরবতা—সবই এখন ুঅপরাধ” হওয়ার মতো যথেষ্ট।

রাজনৈতিক উত্তেজনা, মতের ভিন্নতা, বিশ্বাসের পার্থক্য—সবকিছুই এখন রাস্তায় প্রতিহিংসা হয়ে ফিরছে। কেউ একটু ভিন্নভাবে কথা বললেই, কেউ একটু অন্যপথে ভাবলেই, তাকে সমাজের চোখে ‘শত্রু’ বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

আর রাষ্ট্র? অনেক সময় সে নীরব। হয়তো ব্যস্ত অন্য কিছুর খোঁজে।

আমরা ভুলে যাচ্ছি—আজ যে মারা গেল, সে আমাদের কেউ না হলেও, কাল সেই জায়গায় আমাদের আপন কেউ দাঁড়িয়ে থাকতে পারে। যে ভিড় আজ মারছে, কাল সেই ভিড়ে আপনার আমার সন্তান হারিয়ে যেতে পারে।

পাবনায় এক মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে ছেলে ধরা ভেবে পিটিয়ে মারা হয়। গাজীপুরে এক তরুণকে চোর সন্দেহে মারধর করা হয়—যার দোষ প্রমাণ হয়নি। নারায়ণগঞ্জে এক শিক্ষক শিশু শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়াতে গিয়ে নিজেই হন গণপিটুনির শিকার।

এমন এক ঘটনা ঘটেছে সাম্প্রতিক সময়েই কুমিল্লার মুরাদনগরে—যা আমাদের মানবতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তোলে। সেখানে এক মা ও তাঁর দুই সন্তানকে এলাকাবাসী মাদক বিক্রেতা হিসেবে চিহ্নিত করে পিটিয়ে হত্যা করেছে। মাদক আমাদের সমাজের ভয়াবহ সমস্যা—তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু কেউ অপরাধী কি না, তা নির্ধারণের দায়িত্ব তো আদালতের, রাস্তায় দাঁড়ানো উত্তেজিত জনতার নয়। আমরা যেন ভুলেই যাচ্ছি, যত বড় অপরাধীই হোক না কেন, প্রত্যেক মানুষেরই আছে বিচার পাওয়ার অধিকার।

আমরা ভাবি—ুআমি তো মারিনি, শুধু দেখেছি।”

কিন্তু ভাই, চুপ থেকেও অন্যায়ের অংশ হওয়া যায়।

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া অপরাধ—এটা আমরা সবাই জানি। তবুও এই অপরাধের দায়ভার আমরা কেউ নিচ্ছি না। বিচার কাকে বলে, তা বোঝার আগেই আমরা রায় দিয়ে দিচ্ছি। আমরা মানুষের মুখে ছুড়ে দিচ্ছি মৃত্যুর আদেশ, হাতে তুলে নিচ্ছি শাস্তির অস্ত্র।

রেনু আর ফিরে আসবেন না। তাঁর মেয়েও হয়তো এখন আর কোনো স্কুলে যেতে চায় না।

তবুও আমাদের যাত্রা থেমে যায় না। আমরা বেঁচে আছি, ভাবছি, লিখছি, বলছি।

তাই আমাদের দায়িত্ব—সন্দেহ হলে থামানো, যাচাই করা, জানার চেষ্টা করা। আমাদের দায়িত্ব—অন্যায়ের সামনে দাঁড়িয়ে বলা, না, এটা ঠিক না।”

মানুষ হিসেবে যদি কিছু রেখে যেতে চাই, তাহলে প্রথমে মানুষকেই বাঁচাতে শিখতে হবে।

আজ না পারলে, কাল আমরা আর সত্যিই নিজেদের মানুষ বলে পরিচয় দিতে পারব না।

শেষ কথা:আজ যার মৃত্যু নিয়ে আপনি শুধু খবর পড়লেন, কাল তার জায়গায় হয়তো আপনার নামই থাকবে।

ভাস্কর মজুমদার: পরিসংখ্যান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। পুরাতন চৌধুরী পাড়া, কুমিল্লা।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

গরমে শিশুর রোগবালাই

২

নারী প্রশিক্ষক বৈমানিক ফারিয়া লারা

৩

জাতির আকাশে আগুন, শিশুর খাতায় ছাই...

৪

আইনশৃঙ্খলা ও দুদক সামলানো জরুরি

৫

জুলাই ডায়েরি

সম্পর্কিত

গরমে শিশুর রোগবালাই

গরমে শিশুর রোগবালাই

৭ দিন আগে
নারী প্রশিক্ষক বৈমানিক ফারিয়া লারা

নারী প্রশিক্ষক বৈমানিক ফারিয়া লারা

১১ দিন আগে
জাতির আকাশে আগুন, শিশুর খাতায় ছাই...

জাতির আকাশে আগুন, শিশুর খাতায় ছাই...

১২ দিন আগে
আইনশৃঙ্খলা ও দুদক সামলানো জরুরি

আইনশৃঙ্খলা ও দুদক সামলানো জরুরি

১৬ দিন আগে