দক্ষিণে জসিম, কালাম ও কামরুল নতুন মুখ
নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা উত্তর জেলার অধিভুক্ত দুইটি আসনে বিএনপি প্রার্থী ঘোষণা করেনি। আসন দুইটি হল কুমিল্লা-২( হোমনা ও তিতাস) ও কুমিল্লা -৭( চান্দিনা)। এর মধ্যে কুমিল্লা-২ আসনে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির যোগ্য প্রার্থী না থাকা ও চারজন মনোনয়ন প্রত্যাশী থাকায় দল সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কুমিল্লা-৭ আসনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদকে ছেড়ে দেবে। এলডিপি বিএনপির আন্দোলনের সহযোদ্ধা। রেদোয়ান বিএনপির দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত লোকও। এই কারণে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস প্রকৌশলী এমএ মতিন খান, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার, হোমনা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও হোমনা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান মোল্লা। চারজনই দলীয় মনোনয়নের ব্যাপারে অনড়। এর মধ্যে সেলিম ভূঁইয়ার বাড়ি মেঘনা উপজেলায়, আক্তারুজ্জামান ও মতিন খানের বাড়ি তিতাস উপজেলায় এবং আজিজুর রহমান মোল্লার বাড়ি হোমনা উপজেলায়। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে এম কে আনোয়ার সর্বশেষ এই আসনে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রার্থী হয়েছিলেন। এবার মোশাররফকে কুমিল্লা-১( দাউদকান্দি ও মেঘনা) আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। মোশাররফ কুমিল্লা-২ আসনে এবারও প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন। দল তাঁকে কুমিল্লা -১ আসনে প্রার্থী দিয়েছে। মোশাররফের অনুসারীদের ভাষ্য, তিনি ২০১৮ সালের মতো এবারও কুমিল্লা-১ ও ২ দুইটি আসনে প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন। এম কে আনোয়ারের মৃত্যুর পর এবারই বিএনপি এই আসনে প্রার্থী নিয়ে বিপাকে পড়ে ও প্রার্থী ঘোষণা করতে পারেনি। হোমনা ও তিতাস বিএনপির দুর্গ। ধানের শীষের ভোটার বেশি। এম কে আনোয়ার যতবার নির্বাচন করেছেন,ততবার এই আসনে জিতেছেন।
জানতে চাইলে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার বলেন, আশা করি দল যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেবে। সেজন্য এখন ঘোষণা করেনি। আমরা তপশিল পর্যন্ত অপেক্ষা করব।
এদিকে কুমিল্লা -৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। জসিম উদ্দিন সাংগঠনিকভাবে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি এবারই প্রথম ভোট করছেন। এতোদিন তিনি ভোট করিয়েছেন। ভোটের ক্ষেত্রে তিনিও অন্যতম প্রভাবক। তিনি প্রথমবারের মতো এই আসনে বিএনপি প্রার্থী।
কুমিল্লা -৯ ( লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ)আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক ও লাকসাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. আবুল কালাম। এই আসনে প্রয়াত সাবেক সংসদ সদস্য কর্ণেল (অব:) আনোয়ার উল আজিমের মেয়ে সামিরা আজিম দোলাও মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু মো. আবুল কালামের ত্যাগ তাঁকে প্রার্থী হিসেবে এগিয়ে রেখেছিল।
কুমিল্লা-১১ ( চৌদ্দগ্রাম) আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি তরুণ প্রার্থী মো. কামরুল হুদা। কামরুল হুদা পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করেন। জামায়াতের দুর্গে তিনি বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করেছেন।

কুমিল্লা উত্তর জেলার অধিভুক্ত দুইটি আসনে বিএনপি প্রার্থী ঘোষণা করেনি। আসন দুইটি হল কুমিল্লা-২( হোমনা ও তিতাস) ও কুমিল্লা -৭( চান্দিনা)। এর মধ্যে কুমিল্লা-২ আসনে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির যোগ্য প্রার্থী না থাকা ও চারজন মনোনয়ন প্রত্যাশী থাকায় দল সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কুমিল্লা-৭ আসনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদকে ছেড়ে দেবে। এলডিপি বিএনপির আন্দোলনের সহযোদ্ধা। রেদোয়ান বিএনপির দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত লোকও। এই কারণে এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস প্রকৌশলী এমএ মতিন খান, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার, হোমনা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও হোমনা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান মোল্লা। চারজনই দলীয় মনোনয়নের ব্যাপারে অনড়। এর মধ্যে সেলিম ভূঁইয়ার বাড়ি মেঘনা উপজেলায়, আক্তারুজ্জামান ও মতিন খানের বাড়ি তিতাস উপজেলায় এবং আজিজুর রহমান মোল্লার বাড়ি হোমনা উপজেলায়। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে এম কে আনোয়ার সর্বশেষ এই আসনে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রার্থী হয়েছিলেন। এবার মোশাররফকে কুমিল্লা-১( দাউদকান্দি ও মেঘনা) আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। মোশাররফ কুমিল্লা-২ আসনে এবারও প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন। দল তাঁকে কুমিল্লা -১ আসনে প্রার্থী দিয়েছে। মোশাররফের অনুসারীদের ভাষ্য, তিনি ২০১৮ সালের মতো এবারও কুমিল্লা-১ ও ২ দুইটি আসনে প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন। এম কে আনোয়ারের মৃত্যুর পর এবারই বিএনপি এই আসনে প্রার্থী নিয়ে বিপাকে পড়ে ও প্রার্থী ঘোষণা করতে পারেনি। হোমনা ও তিতাস বিএনপির দুর্গ। ধানের শীষের ভোটার বেশি। এম কে আনোয়ার যতবার নির্বাচন করেছেন,ততবার এই আসনে জিতেছেন।
জানতে চাইলে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার বলেন, আশা করি দল যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেবে। সেজন্য এখন ঘোষণা করেনি। আমরা তপশিল পর্যন্ত অপেক্ষা করব।
এদিকে কুমিল্লা -৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। জসিম উদ্দিন সাংগঠনিকভাবে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি এবারই প্রথম ভোট করছেন। এতোদিন তিনি ভোট করিয়েছেন। ভোটের ক্ষেত্রে তিনিও অন্যতম প্রভাবক। তিনি প্রথমবারের মতো এই আসনে বিএনপি প্রার্থী।
কুমিল্লা -৯ ( লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ)আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক ও লাকসাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. আবুল কালাম। এই আসনে প্রয়াত সাবেক সংসদ সদস্য কর্ণেল (অব:) আনোয়ার উল আজিমের মেয়ে সামিরা আজিম দোলাও মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু মো. আবুল কালামের ত্যাগ তাঁকে প্রার্থী হিসেবে এগিয়ে রেখেছিল।
কুমিল্লা-১১ ( চৌদ্দগ্রাম) আসনে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি তরুণ প্রার্থী মো. কামরুল হুদা। কামরুল হুদা পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করেন। জামায়াতের দুর্গে তিনি বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করেছেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে