আমার শহর ডেস্ক

সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইউনূস।
আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের নেতা ও কমিশনের একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে, রাজনৈতিক দলগুলো পৃথকভাবে নিজেরা বৈঠক করার কথা রয়েছে। বিকেল সাড়ে ৩টায় গণতন্ত্রমঞ্চ ও ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা জরুরি বৈঠকে বসেছেন।
এই দুই সংগঠনের শীর্ষ কয়েকজন নেতা কালবেলাকে জানান, ‘নানা কারণে জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দলগুলো সনদে স্বাক্ষর করবে কী করবে না, তা নিয়েও এক ধরনের অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। হয়তো সেই প্রেক্ষিতেই ঐকমত্য কমিশন দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে। এখন দেখা যাক কী ঘটে।’
জানা গেছে, আজ সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস উপস্থিত থাকবেন। বৈঠকটি শুধুমাত্র বাংলাদেশ টেলিভিশন কভারেজ করবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের যে খসড়া পাঠানো হয়েছিল, মূলত সেটি চূড়ান্ত আকারে গতকাল আবার পাঠানো হলো। চূড়ান্ত এ অনুলিপিতে মূল বিষয়বস্তুর কোনো পরিবর্তন করা হয়নি, শুধু কিছু ভাষাগত সংশোধন করা হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের তিনটি ভাগের প্রথমটিতে আছে সনদের পটভূমি, দ্বিতীয় ভাগে ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব এবং তৃতীয় ভাগে আছে সনদ বাস্তবায়নের সাত দফা অঙ্গীকারনামা।
আগামী শুক্রবার জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। এরই মধ্যে অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে নেতৃত্বে দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানা গেছে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে থাকবে ৩০টি রাজনৈতিক দল। প্রতিটি দল থেকে জুলাই সনদে সই করবেন দুজন প্রতিনিধি। এরই মধ্যে জুলাই সনদে সই করতে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো তাদের দুজন করে প্রতিনিধির নাম ঐকমত্য কমিশনে পাঠিয়েছে। গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।

সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইউনূস।
আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের নেতা ও কমিশনের একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে, রাজনৈতিক দলগুলো পৃথকভাবে নিজেরা বৈঠক করার কথা রয়েছে। বিকেল সাড়ে ৩টায় গণতন্ত্রমঞ্চ ও ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা জরুরি বৈঠকে বসেছেন।
এই দুই সংগঠনের শীর্ষ কয়েকজন নেতা কালবেলাকে জানান, ‘নানা কারণে জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দলগুলো সনদে স্বাক্ষর করবে কী করবে না, তা নিয়েও এক ধরনের অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। হয়তো সেই প্রেক্ষিতেই ঐকমত্য কমিশন দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে। এখন দেখা যাক কী ঘটে।’
জানা গেছে, আজ সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস উপস্থিত থাকবেন। বৈঠকটি শুধুমাত্র বাংলাদেশ টেলিভিশন কভারেজ করবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের যে খসড়া পাঠানো হয়েছিল, মূলত সেটি চূড়ান্ত আকারে গতকাল আবার পাঠানো হলো। চূড়ান্ত এ অনুলিপিতে মূল বিষয়বস্তুর কোনো পরিবর্তন করা হয়নি, শুধু কিছু ভাষাগত সংশোধন করা হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের তিনটি ভাগের প্রথমটিতে আছে সনদের পটভূমি, দ্বিতীয় ভাগে ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব এবং তৃতীয় ভাগে আছে সনদ বাস্তবায়নের সাত দফা অঙ্গীকারনামা।
আগামী শুক্রবার জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। এরই মধ্যে অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে নেতৃত্বে দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানা গেছে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে থাকবে ৩০টি রাজনৈতিক দল। প্রতিটি দল থেকে জুলাই সনদে সই করবেন দুজন প্রতিনিধি। এরই মধ্যে জুলাই সনদে সই করতে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো তাদের দুজন করে প্রতিনিধির নাম ঐকমত্য কমিশনে পাঠিয়েছে। গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে