নিজস্ব প্রতিবেদক

২০০৩ সালে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলনে তৎকালীন কুমিল্লা-৭ (বরুড়া) আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম আবু তাহের সভাপতি হওয়ার কথা ছিল। দলের শীর্ষ নেতাদের অনুরোধে সম্মেলন উপলক্ষে তিনি ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। কিন্তু ওই সম্মেলনে তিনি সভাপতি হতে পারেননি। রাজনৈতিক আলাপচারিতায় ও চায়ের আড্ডায় এখনো সেইদিনের কথা তুলছেন তৎকালীন বিএনপির নেতাকর্মীরা। বছর পর তাঁর বড় ছেলে জাকারিয়া তাহের সুমন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হলেন সভাপতি । সুমনের ত্যাগ, পরিশ্রম ও দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ সমর্থনে তিনি সভাপতি হয়েছেন বলে দলীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন।
গতকাল শনিবার বিকেলে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে জাকারিয়া তাহের সুমন সভাপতি হন। কুমিল্লা টাউন হল মাঠে ওই সম্মেলন হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সামনেই সুমনের নাম ঘোষণা করা হয়। তখন দলীয় নেতাকর্মীরা তুমুল করতালি দিয়ে 'সুমন ভাই' ধ্বনিতে মুখর করে তোলেন টাউন হল মাঠ।
দলীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, কুমিল্লা জেলা বিএনপির প্রথম সভাপতি হয়েছেন বরুড়া থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য আলী হোসেন। এরপর সভাপতি হয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য বেগম রাবেয়া চৌধুরী । ২০০৩ সালে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী লে. কর্ণেল (অব:) আকবর হোসেন বীরপ্রতীক। সর্বশেষ ২০০৯ সালের ২৪ নভেম্বর সম্মেলনের মাধ্যমে সভাপতি হয়েছিলেন বেগম রাবেয়া চৌধুরী। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলনের নির্বাচন কমিশনার ডা. মিনহাজুর রহমান তারেক বলেন, সভাপতি পদে জাকারিয়া তাহের সুমন ছাড়া আর কোন নেতা মনোনয়ন ফরম জমা নেননি। যাচাই বাছাইয়েও তাঁর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়। ফলে তিনি সভাপতি হবেন এটা নিশ্চিত। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তিনি সভাপতি হলেন। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি, কুমিল্লার ১০ টি উপজেলা ও চারটি উপজেলা বিএনি পর নেতারা।
জানতে চাইলে জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন, আমি কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। ষাটের দশক থেকে আমার বাবা এই শহরে কাজ শুরু করেছেন। বরুড়ায় বিএনপিকে প্রতিষ্ঠা করতে তিনি নিরলসভাবে কাজ করেছেন। আব্বা শিক্ষিত বেকার ছেলেমেয়েদের জন্য কর্মসংস্থান করে। স মোতাবেক যেখানে যিনি যোগ্য তাঁকে কাজ নিয়েছেন। আমিও তাই করছি। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমাকে ২ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব দিয়েছেন। গত সাত মাসে আমি চেষ্টা করেছি, সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি গড়তে। দলীয় ঐক্য আর নেতাকর্মী- দের ভালোবাসায় আমি সভাপতি হয়েছি। তাঁরাই আমাকে সম্মানিত করেছেন। দলের প্রতি, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, আমি দলের মধ্যে বিভাজন করিনি। অনুক ভাইয়ের লোক বানাইনি। সবাইকে নিয়ে বিএনপিকে সাজাতে চাই। আমাদের সাংগঠনিক জেলার সব এলাকায় আমি গত সাতমাস গিয়েছি। তৃণমূলকে তুলে এনেছি। উল্লেখ, আলী হোসেন, বেগম রাবেয়া চৌধুরী ও আকবর হোসেনের সঙ্গে লেখা হল জাকারিয়া তাহের সুমনের নাম।

২০০৩ সালে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলনে তৎকালীন কুমিল্লা-৭ (বরুড়া) আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম আবু তাহের সভাপতি হওয়ার কথা ছিল। দলের শীর্ষ নেতাদের অনুরোধে সম্মেলন উপলক্ষে তিনি ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। কিন্তু ওই সম্মেলনে তিনি সভাপতি হতে পারেননি। রাজনৈতিক আলাপচারিতায় ও চায়ের আড্ডায় এখনো সেইদিনের কথা তুলছেন তৎকালীন বিএনপির নেতাকর্মীরা। বছর পর তাঁর বড় ছেলে জাকারিয়া তাহের সুমন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হলেন সভাপতি । সুমনের ত্যাগ, পরিশ্রম ও দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ সমর্থনে তিনি সভাপতি হয়েছেন বলে দলীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন।
গতকাল শনিবার বিকেলে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে জাকারিয়া তাহের সুমন সভাপতি হন। কুমিল্লা টাউন হল মাঠে ওই সম্মেলন হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সামনেই সুমনের নাম ঘোষণা করা হয়। তখন দলীয় নেতাকর্মীরা তুমুল করতালি দিয়ে 'সুমন ভাই' ধ্বনিতে মুখর করে তোলেন টাউন হল মাঠ।
দলীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, কুমিল্লা জেলা বিএনপির প্রথম সভাপতি হয়েছেন বরুড়া থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য আলী হোসেন। এরপর সভাপতি হয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য বেগম রাবেয়া চৌধুরী । ২০০৩ সালে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী লে. কর্ণেল (অব:) আকবর হোসেন বীরপ্রতীক। সর্বশেষ ২০০৯ সালের ২৪ নভেম্বর সম্মেলনের মাধ্যমে সভাপতি হয়েছিলেন বেগম রাবেয়া চৌধুরী। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলনের নির্বাচন কমিশনার ডা. মিনহাজুর রহমান তারেক বলেন, সভাপতি পদে জাকারিয়া তাহের সুমন ছাড়া আর কোন নেতা মনোনয়ন ফরম জমা নেননি। যাচাই বাছাইয়েও তাঁর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়। ফলে তিনি সভাপতি হবেন এটা নিশ্চিত। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তিনি সভাপতি হলেন। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি, কুমিল্লার ১০ টি উপজেলা ও চারটি উপজেলা বিএনি পর নেতারা।
জানতে চাইলে জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন, আমি কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। ষাটের দশক থেকে আমার বাবা এই শহরে কাজ শুরু করেছেন। বরুড়ায় বিএনপিকে প্রতিষ্ঠা করতে তিনি নিরলসভাবে কাজ করেছেন। আব্বা শিক্ষিত বেকার ছেলেমেয়েদের জন্য কর্মসংস্থান করে। স মোতাবেক যেখানে যিনি যোগ্য তাঁকে কাজ নিয়েছেন। আমিও তাই করছি। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমাকে ২ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব দিয়েছেন। গত সাত মাসে আমি চেষ্টা করেছি, সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি গড়তে। দলীয় ঐক্য আর নেতাকর্মী- দের ভালোবাসায় আমি সভাপতি হয়েছি। তাঁরাই আমাকে সম্মানিত করেছেন। দলের প্রতি, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, আমি দলের মধ্যে বিভাজন করিনি। অনুক ভাইয়ের লোক বানাইনি। সবাইকে নিয়ে বিএনপিকে সাজাতে চাই। আমাদের সাংগঠনিক জেলার সব এলাকায় আমি গত সাতমাস গিয়েছি। তৃণমূলকে তুলে এনেছি। উল্লেখ, আলী হোসেন, বেগম রাবেয়া চৌধুরী ও আকবর হোসেনের সঙ্গে লেখা হল জাকারিয়া তাহের সুমনের নাম।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে