নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রার্থী ঘোষণা না করায় কুমিল্লা- ২ ও ৭ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীরা উৎকন্ঠায়। তবুও তাঁরা বিএনপির ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। তাঁদের বিশ্বাস, দল এককভাবে নির্বাচন করলে তাঁরাই দলীয় মনোনয়ন পাবেন।
তাঁরা হলেন কুমিল্লা-২ ( হোমনা ও তিতাস) আসনে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস প্রকৌশলী এম এ মতিন খান, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার ও হোমনা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান মোল্লা । কুমিল্লা-৭(চান্দিনা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. আতিকুল আলম শাওন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ নভেম্বর কুমিল্লার ১১ টি আসনের মধ্যে নয়টি আসনে বিএনপি দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে। এতে কুমিল্লা -২ ও ৭ আসনে কোন প্রার্থী ঘোষণা দেওয়া হয়নি।
ধারণা করা যাচ্ছে কুমিল্লা -২ আসনে ফজলুল হক আমিনীর মেয়ের জামাই মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন রাজিবকে প্রার্থী করাতে চান দলের এক প্রভাবশালী নেতা। ওই নেতা অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়াকে আটকাতে চান। এছাড়া দলের একটি অংশ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে এই আসনেও প্রার্থী করতে চান। এই কারণে বিষয়টি ঝুলে আছে। অন্যদিকে কুমিল্লা-৭ আসনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপির) মহাসচিব সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য রেদোয়ান আহমেদকে এই আসন দেওয়া হতে পারে। এলডিপি বিএনপির সঙ্গে আন্দোলনে অতীতে ছিলেন। যে কারণে রেদোয়ানের জন্য আসনটি খালি রাখা হয়েছে।
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার বলেন, দলের সিদ্ধান্ত মাথা পেতে নেব। দলের বাইরে যাব না। আমার কাছে দল সবার আছে।

প্রার্থী ঘোষণা না করায় কুমিল্লা- ২ ও ৭ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীরা উৎকন্ঠায়। তবুও তাঁরা বিএনপির ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। তাঁদের বিশ্বাস, দল এককভাবে নির্বাচন করলে তাঁরাই দলীয় মনোনয়ন পাবেন।
তাঁরা হলেন কুমিল্লা-২ ( হোমনা ও তিতাস) আসনে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস প্রকৌশলী এম এ মতিন খান, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার ও হোমনা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান মোল্লা । কুমিল্লা-৭(চান্দিনা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. আতিকুল আলম শাওন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ নভেম্বর কুমিল্লার ১১ টি আসনের মধ্যে নয়টি আসনে বিএনপি দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে। এতে কুমিল্লা -২ ও ৭ আসনে কোন প্রার্থী ঘোষণা দেওয়া হয়নি।
ধারণা করা যাচ্ছে কুমিল্লা -২ আসনে ফজলুল হক আমিনীর মেয়ের জামাই মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন রাজিবকে প্রার্থী করাতে চান দলের এক প্রভাবশালী নেতা। ওই নেতা অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়াকে আটকাতে চান। এছাড়া দলের একটি অংশ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে এই আসনেও প্রার্থী করতে চান। এই কারণে বিষয়টি ঝুলে আছে। অন্যদিকে কুমিল্লা-৭ আসনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপির) মহাসচিব সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য রেদোয়ান আহমেদকে এই আসন দেওয়া হতে পারে। এলডিপি বিএনপির সঙ্গে আন্দোলনে অতীতে ছিলেন। যে কারণে রেদোয়ানের জন্য আসনটি খালি রাখা হয়েছে।
কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক মো. আক্তারুজ্জামান সরকার বলেন, দলের সিদ্ধান্ত মাথা পেতে নেব। দলের বাইরে যাব না। আমার কাছে দল সবার আছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে