শাহ সেলিম, সাক্কু, রিংকু, আমিরুজ্জামান, আসিফ আকবর, ওয়াসিম, আবু ও সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপি এককাট্রা
নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা-৬ আসনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরীর মনোনয়নে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি। মনিরুল হক চৌধুরীকে গত ৩ নভেম্বর প্রার্থী ঘোষণার পর বিএনপির সাবেক ও বর্তমান নেতাকর্মীরা সব ধরনের ভেদাভেদ ভুলে মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে কাজ শুরু করেছেন। ইতিমধ্যে তাঁরা নির্বাচনী সভায় বক্তব্যও দিয়েছেন। এছাড়া আরও দুইটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতারা মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে তাঁদের অনুসারিদের মাঠে নামিয়েছেন।
মনিরুল হক চৌধুরীকে সমর্থন জানিয়েছেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু, কুমিল্লার সরকারি কৌসুলি (পিপি) ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কুমিল্লা জেলার সভাপতি মো. কাইমুল হক রিংকু, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক,ইউনিভার্সি ক্লাব কুমিল্লার চেয়ারম্যান শাহ মো. সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও বিসিবির পরিচালক আসিফ আকবর, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও সম্ভাব্য সিনিয়র সহসভাপতি আমিরুজ্জামান আমির, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, কুমিল্লা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরে আলম ভূঁইয়া ও সদস্য সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম খান, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আখতার হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক চৌধুরী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষক নেতা অধ্যাপক ড. এম এম শরীফুল করীম, বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাব কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখার সভাপতি ডা. মিনহাজুর রহমান তারেক। ১২ নভেম্বরের পর জেলা ও মহানগর কমিটি তাঁর পক্ষে প্রচারণায় নামবে।
আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ , কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা নিয়ে এই আসন। কুমিল্লার মর্যাদার আসন।
কুমিল্লার রাজনীতিবিদদের ভাষ্য, মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লার উন্নয়নে সার্বক্ষণিক কাজ করবেন। ২০০৬ সালের পরেও তিনি কুমিল্লার উন্নয়ন নিয়ে সামাজিক আন্দোলন করেছেন। কারা নির্যাতিত নেতা তিনি। চৌদ্দগ্রামের জগমোহনপুরে বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানোর মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তিনি আসামি। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য তাঁকে চাই। শিক্ষার নগরীতে উচ্চশিক্ষিত দেশপ্রেমিক প্রার্থীকে বিএনপি দলীয় মনোনয়ন দিয়ে কুমিল্লাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ নভেম্বর সন্ধ্যায় কুমিল্লা-৬ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে কুমিল্লা বিএনপির সাবেক ও বর্তমান নেতারা উজ্জীবিত হন। এরপর ৬ নভেম্বর মনিরুল হক চৌধুরীকে শত শত মোটর সাইকেল শোভাযাত্রা করে কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা থেকে বরণ করা হয়। তাঁকে ফুলে ফুলে সিক্ত করা হয়।
জানতে চাইলে সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু বলেন,‘ মনিরুল হক চৌধুরীকে কুমিল্লা -৬ আসনে বিএনপি প্রার্থী করে দলকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। মনিরুল হক চৌধুরী বিএনপির ঐক্যের প্রার্থী। তাঁকে দলীয় মনোনয়ন দিয়ে কুমিল্লার ১১ টি আসনে দলকে ঠিক রাখা হয়েছে। আকবর ভাইয়ের পর ( সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত আকবর হোসেন) তিনিই সদর আসনে যোগ্য প্রার্থী। ’
তিনি বলেন,‘ একজন জেলাও নিব, এমপিও নিব। আরেকজন মেয়রও নিব, মহানগর বিএনপিও নিতে চায়। তারাই থাকব, আর মাইনসে বিএনপি করতো না, এডা কোন কথা না। কুমিল্লাবাসী আর যেন ফ্যাসিস্টের কবলে না পড়ে সেজন্য দল মনিরুল হক চৌধুরীকে বেছে নিয়েছে। মনিরুল হক চৌধুরী আমার চেয়ে যোগ্য নেতা, উচ্চশিক্ষিত মানুষ, তাই তাঁর পক্ষে মাঠে নেমেছি। তাঁকে বিজয়ী করে ঘরে ফিরব।’ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান আমির বলেন,‘ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী। জেলখানায় নির্যাতিত হয়েছেন মনিরুল হক চৌধুরী। উনি হলেন এই এলাকার বাঘ।’
প্রবীণ বিএনপি নেতা শাহ মো. সেলিম বলেন,‘ মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় এই আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। তিনি সব দিক থেকেই যোগ্য প্রার্থী। তিনি কুমিল্লাবাসীর অতি চেনা মুখ। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য তাঁর সঙ্গে জড়িয়ে আছি।’
সার্বিক বিষয়ে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন,‘ দলের সবাইকে নিয়ে ভোট করব। বিএনপির সবাই আসবে। দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমনের নেতৃত্বে ইয়াছিন সাহেবসহ সবাইকে নিয়েই আমরা বিএনপিকে গতিশীল করব।’
তিনি বলেন, এবারের ভোট কিন্তু ভিন্ন ধরনের হবে। মানুষ এখন সচেতন। তাঁরা বুদ্ধিদীপ্ত, চৌকস, উচ্চশিক্ষিত ও ভিশন আছে এমন নেতাকে ভোট দেবেন। এজন্য অনেক মতের, অনেক দলের লোকের ভোটও সংগ্রহ করতে হবে। ঘরে ঘরে, দ্বারে দ্বারে যেতে হবে। শাহ সেলিম, সাক্কু, রিংকু, আমিরুজ্জামান, আসিফ আকবর, ওয়াসিম, আবু, স্বপন সবাই দলের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা। আমি আমার ৬৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে তাঁদেরকে দেখে আসছি। সুমন, মোস্তাক তারাও আসবে। ইয়াছিন সাহেব, টিপু, রেজাউল , রায়হান সবাই মিলেই আমরা ধানের শীষকে বিজয়ী করব। মহিলা দল, শ্রমিক দল, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, তাঁতীদল, ড্যাব, শিক্ষক দল, ইঞ্জিনিয়ার দল, বিএনপি সবাই মিলে কুমিল্লা গড়ব। এজন্য সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। এবারের নির্বাচন মান অভিমানের নির্বাচন নয়, এই নির্বাচন বিএনপির অস্তিত্বের নির্বাচন। কর্মীদের উজ্জীবিত রাখার নির্বাচন।

কুমিল্লা-৬ আসনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরীর মনোনয়নে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি। মনিরুল হক চৌধুরীকে গত ৩ নভেম্বর প্রার্থী ঘোষণার পর বিএনপির সাবেক ও বর্তমান নেতাকর্মীরা সব ধরনের ভেদাভেদ ভুলে মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে কাজ শুরু করেছেন। ইতিমধ্যে তাঁরা নির্বাচনী সভায় বক্তব্যও দিয়েছেন। এছাড়া আরও দুইটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতারা মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে তাঁদের অনুসারিদের মাঠে নামিয়েছেন।
মনিরুল হক চৌধুরীকে সমর্থন জানিয়েছেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু, কুমিল্লার সরকারি কৌসুলি (পিপি) ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কুমিল্লা জেলার সভাপতি মো. কাইমুল হক রিংকু, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক,ইউনিভার্সি ক্লাব কুমিল্লার চেয়ারম্যান শাহ মো. সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও বিসিবির পরিচালক আসিফ আকবর, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও সম্ভাব্য সিনিয়র সহসভাপতি আমিরুজ্জামান আমির, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, কুমিল্লা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নূরে আলম ভূঁইয়া ও সদস্য সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম খান, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট আখতার হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক চৌধুরী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষক নেতা অধ্যাপক ড. এম এম শরীফুল করীম, বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাব কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখার সভাপতি ডা. মিনহাজুর রহমান তারেক। ১২ নভেম্বরের পর জেলা ও মহানগর কমিটি তাঁর পক্ষে প্রচারণায় নামবে।
আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ , কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা নিয়ে এই আসন। কুমিল্লার মর্যাদার আসন।
কুমিল্লার রাজনীতিবিদদের ভাষ্য, মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লার উন্নয়নে সার্বক্ষণিক কাজ করবেন। ২০০৬ সালের পরেও তিনি কুমিল্লার উন্নয়ন নিয়ে সামাজিক আন্দোলন করেছেন। কারা নির্যাতিত নেতা তিনি। চৌদ্দগ্রামের জগমোহনপুরে বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানোর মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তিনি আসামি। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য তাঁকে চাই। শিক্ষার নগরীতে উচ্চশিক্ষিত দেশপ্রেমিক প্রার্থীকে বিএনপি দলীয় মনোনয়ন দিয়ে কুমিল্লাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ নভেম্বর সন্ধ্যায় কুমিল্লা-৬ আসনে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে কুমিল্লা বিএনপির সাবেক ও বর্তমান নেতারা উজ্জীবিত হন। এরপর ৬ নভেম্বর মনিরুল হক চৌধুরীকে শত শত মোটর সাইকেল শোভাযাত্রা করে কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা থেকে বরণ করা হয়। তাঁকে ফুলে ফুলে সিক্ত করা হয়।
জানতে চাইলে সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু বলেন,‘ মনিরুল হক চৌধুরীকে কুমিল্লা -৬ আসনে বিএনপি প্রার্থী করে দলকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। মনিরুল হক চৌধুরী বিএনপির ঐক্যের প্রার্থী। তাঁকে দলীয় মনোনয়ন দিয়ে কুমিল্লার ১১ টি আসনে দলকে ঠিক রাখা হয়েছে। আকবর ভাইয়ের পর ( সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত আকবর হোসেন) তিনিই সদর আসনে যোগ্য প্রার্থী। ’
তিনি বলেন,‘ একজন জেলাও নিব, এমপিও নিব। আরেকজন মেয়রও নিব, মহানগর বিএনপিও নিতে চায়। তারাই থাকব, আর মাইনসে বিএনপি করতো না, এডা কোন কথা না। কুমিল্লাবাসী আর যেন ফ্যাসিস্টের কবলে না পড়ে সেজন্য দল মনিরুল হক চৌধুরীকে বেছে নিয়েছে। মনিরুল হক চৌধুরী আমার চেয়ে যোগ্য নেতা, উচ্চশিক্ষিত মানুষ, তাই তাঁর পক্ষে মাঠে নেমেছি। তাঁকে বিজয়ী করে ঘরে ফিরব।’ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান আমির বলেন,‘ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী। জেলখানায় নির্যাতিত হয়েছেন মনিরুল হক চৌধুরী। উনি হলেন এই এলাকার বাঘ।’
প্রবীণ বিএনপি নেতা শাহ মো. সেলিম বলেন,‘ মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় এই আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। তিনি সব দিক থেকেই যোগ্য প্রার্থী। তিনি কুমিল্লাবাসীর অতি চেনা মুখ। কুমিল্লার উন্নয়নের জন্য তাঁর সঙ্গে জড়িয়ে আছি।’
সার্বিক বিষয়ে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন,‘ দলের সবাইকে নিয়ে ভোট করব। বিএনপির সবাই আসবে। দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমনের নেতৃত্বে ইয়াছিন সাহেবসহ সবাইকে নিয়েই আমরা বিএনপিকে গতিশীল করব।’
তিনি বলেন, এবারের ভোট কিন্তু ভিন্ন ধরনের হবে। মানুষ এখন সচেতন। তাঁরা বুদ্ধিদীপ্ত, চৌকস, উচ্চশিক্ষিত ও ভিশন আছে এমন নেতাকে ভোট দেবেন। এজন্য অনেক মতের, অনেক দলের লোকের ভোটও সংগ্রহ করতে হবে। ঘরে ঘরে, দ্বারে দ্বারে যেতে হবে। শাহ সেলিম, সাক্কু, রিংকু, আমিরুজ্জামান, আসিফ আকবর, ওয়াসিম, আবু, স্বপন সবাই দলের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা। আমি আমার ৬৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে তাঁদেরকে দেখে আসছি। সুমন, মোস্তাক তারাও আসবে। ইয়াছিন সাহেব, টিপু, রেজাউল , রায়হান সবাই মিলেই আমরা ধানের শীষকে বিজয়ী করব। মহিলা দল, শ্রমিক দল, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, তাঁতীদল, ড্যাব, শিক্ষক দল, ইঞ্জিনিয়ার দল, বিএনপি সবাই মিলে কুমিল্লা গড়ব। এজন্য সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। এবারের নির্বাচন মান অভিমানের নির্বাচন নয়, এই নির্বাচন বিএনপির অস্তিত্বের নির্বাচন। কর্মীদের উজ্জীবিত রাখার নির্বাচন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে